টানা বর্ষনে প্লাবিত কিশোরগঞ্জ, চরম দুর্ভোগে মানুষ
https://www.obolokon24.com/2017/08/kisargang_12.html
মোঃ শামিম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ ॥
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় দুদিনের টানা ভারী বর্ষনে ও উজানের ঢলে বিভিন্ন নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের নিচু এলাকার বাড়ি ঘর ও ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে পানি বন্দি বাড়ির লোকজন স্কলের বারান্দায় আশ্রয় নিয়েছে। এসব তলিয়ে যাওয়া এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান তিনি পানি বন্দি পরিবারগুলোকে সহায়তা প্রদানের জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, এ উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন বড়ভিটা, বাহাগিলি ইউনিয়নের বৈরাগীপাড়া, মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া দোলাপাড়া ও কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের কেশবা ও পুষনা গ্রামের লোকজন পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এসব গ্রামের লোকজন গরু, ছাগল, হাস, মুরগী, ও সাংসারিক প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে স্কুল কলেজ সহ বিভিন্ন উঢ়ুঁ জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে। পাশাপাশি ভারী বর্ষনের কারনে নদ নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শতাধিক হেক্টর উঠতি আমন ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ২৪৫ মিলিমিটার বৃস্টিপাত রেকর্ড করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
বাহাগিলি ইউনিয়নের আজহারুল ইসলাম জানান, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তাঘাট সব তলিয়ে গেছে। বাড়ির ভেতরেও পানি প্রবেশ করেছে। এতে দুর্ভোগ বেড়েছেঅনেকগুন
পুষনা গ্রামের আজিজুল জানান, পানিতে রাস্তা-ঘাট তলিয়ে রয়েছে। বাড়ি-ঘরও হুমকির মুখে পড়ছে। কিশোরগঞ্জ উপজেলা ডাকবাংলো মোড়ের বাসিন্দা সুজাউদ্দোল্য লিপটন জানান, যে হারে অবিরাম বৃস্টিপাত চলছে তাতে বাড়ির ঘরে পানি প্রবেশ করবে যে কোন সময়। শহরের পানি নিষ্কাশনের ড্রেনগুলো উপচে পড়ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান বলেন, পানি বন্দি এলাকাগুলো পরিদর্শনে গিয়ে ওইসব এলাকার মানুষদের জন্য মেডিকেল টিম গঠন করে দেয়া হয়েছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে মানুষের পাশে থাকার জন্য বলা হয়েছে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় দুদিনের টানা ভারী বর্ষনে ও উজানের ঢলে বিভিন্ন নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের নিচু এলাকার বাড়ি ঘর ও ফসলি জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে পানি বন্দি বাড়ির লোকজন স্কলের বারান্দায় আশ্রয় নিয়েছে। এসব তলিয়ে যাওয়া এলাকা পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নিবাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান তিনি পানি বন্দি পরিবারগুলোকে সহায়তা প্রদানের জন্য স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদের নির্দেশ দিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, এ উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন বড়ভিটা, বাহাগিলি ইউনিয়নের বৈরাগীপাড়া, মাগুড়া ইউনিয়নের মাগুড়া দোলাপাড়া ও কিশোরগঞ্জ সদর ইউনিয়নের কেশবা ও পুষনা গ্রামের লোকজন পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। এসব গ্রামের লোকজন গরু, ছাগল, হাস, মুরগী, ও সাংসারিক প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে স্কুল কলেজ সহ বিভিন্ন উঢ়ুঁ জায়গায় আশ্রয় নিয়েছে। পাশাপাশি ভারী বর্ষনের কারনে নদ নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শতাধিক হেক্টর উঠতি আমন ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ২৪৫ মিলিমিটার বৃস্টিপাত রেকর্ড করেছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।
বাহাগিলি ইউনিয়নের আজহারুল ইসলাম জানান, ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাস্তাঘাট সব তলিয়ে গেছে। বাড়ির ভেতরেও পানি প্রবেশ করেছে। এতে দুর্ভোগ বেড়েছেঅনেকগুন
পুষনা গ্রামের আজিজুল জানান, পানিতে রাস্তা-ঘাট তলিয়ে রয়েছে। বাড়ি-ঘরও হুমকির মুখে পড়ছে। কিশোরগঞ্জ উপজেলা ডাকবাংলো মোড়ের বাসিন্দা সুজাউদ্দোল্য লিপটন জানান, যে হারে অবিরাম বৃস্টিপাত চলছে তাতে বাড়ির ঘরে পানি প্রবেশ করবে যে কোন সময়। শহরের পানি নিষ্কাশনের ড্রেনগুলো উপচে পড়ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসান বলেন, পানি বন্দি এলাকাগুলো পরিদর্শনে গিয়ে ওইসব এলাকার মানুষদের জন্য মেডিকেল টিম গঠন করে দেয়া হয়েছে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে মানুষের পাশে থাকার জন্য বলা হয়েছে।