গাইবান্ধায় তিস্তা-ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ২০ সেঃ মিঃ উপরে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি
https://www.obolokon24.com/2017/08/gaibandha_14.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গত ৬ দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ৭ ইউনিয়নের চরাঞ্চলসহ ১১ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্দি হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ২০ সেঃ মিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত ৬ দিন ধরে একটানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার কাপাসিয়া, হরিপুর, শ্রীপুর, বেলকা, তারাপুর, কঞ্চিবাড়ি, চন্ডিপুর ইউনিয়নের চরাঞ্চলসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে ১১টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ, গরু, ছাগল, হাস মুরগীসহ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি মানুষ গবাদি পশু হাঁস-মুরগী নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছে। অনেকেই বাঁধসহ বিভিন্ন উচু এলাকা ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যা এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এদিকে তিস্তা, ব্রহ্মপত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ল্যাংগা খাল বেষ্টিত ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের হাতিয়া, বজরা হলদিয়া, উত্তর রাজীবপুর, পশ্চিম রাজীবপুর ও দক্ষিণ রাজীবপুরের কিছু অংশ নতুন করে প্লাবিত হওয়ায় সদ্য রোপনকৃত প্রায় ৫০ হেক্টর রোপা আমনের ক্ষেত তলীয়ে গেছে। এছাড়াও ২০ হেক্টর আউশ (বর্ষালী ধান ক্ষেত) পানির নিচে তলীয়ে গেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্র জানায় বন্যায় ১ হাজার ৯’শ হেক্টর আমন ধান, ১৬৭ হেক্টর শাক সবজি, ১৩১ হেক্টর বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। অর্ধ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড গাইবান্ধা সুত্রে জানা গেছে সুন্দরগঞ্জ এলাকায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ২০ সেঃ মিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম গোলাম কিবরিয়া জানান, ইতোমধ্যে বন্যার্তদের জন্য ১০০ মেঃ টঃ চাল ও ১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার স্থানীয় সাংসদ গোলাম মোস্তফা আহম্মেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম গোলাম কিবরিয়া ও ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তারাপুর ইউনিয়নের লাটশালা, চর খোর্দ্দা, চর তারাপুর এলাকায় বন্যার্ত মানুষের মাঝে চাল বিতরণ করেন।
গত ৬ দিনের টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ৭ ইউনিয়নের চরাঞ্চলসহ ১১ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। পানি বন্দি হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ২০ সেঃ মিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত ৬ দিন ধরে একটানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার কাপাসিয়া, হরিপুর, শ্রীপুর, বেলকা, তারাপুর, কঞ্চিবাড়ি, চন্ডিপুর ইউনিয়নের চরাঞ্চলসহ নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে ১১টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ, গরু, ছাগল, হাস মুরগীসহ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি মানুষ গবাদি পশু হাঁস-মুরগী নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছে। অনেকেই বাঁধসহ বিভিন্ন উচু এলাকা ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যা এলাকায় দেখা দিয়েছে তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এদিকে তিস্তা, ব্রহ্মপত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ল্যাংগা খাল বেষ্টিত ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের হাতিয়া, বজরা হলদিয়া, উত্তর রাজীবপুর, পশ্চিম রাজীবপুর ও দক্ষিণ রাজীবপুরের কিছু অংশ নতুন করে প্লাবিত হওয়ায় সদ্য রোপনকৃত প্রায় ৫০ হেক্টর রোপা আমনের ক্ষেত তলীয়ে গেছে। এছাড়াও ২০ হেক্টর আউশ (বর্ষালী ধান ক্ষেত) পানির নিচে তলীয়ে গেছে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্র জানায় বন্যায় ১ হাজার ৯’শ হেক্টর আমন ধান, ১৬৭ হেক্টর শাক সবজি, ১৩১ হেক্টর বীজতলা পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। অর্ধ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড গাইবান্ধা সুত্রে জানা গেছে সুন্দরগঞ্জ এলাকায় তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদ সীমার ২০ সেঃ মিঃ উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম গোলাম কিবরিয়া জানান, ইতোমধ্যে বন্যার্তদের জন্য ১০০ মেঃ টঃ চাল ও ১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। গতকাল সোমবার স্থানীয় সাংসদ গোলাম মোস্তফা আহম্মেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম গোলাম কিবরিয়া ও ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তারাপুর ইউনিয়নের লাটশালা, চর খোর্দ্দা, চর তারাপুর এলাকায় বন্যার্ত মানুষের মাঝে চাল বিতরণ করেন।