পীরগাছায় তিস্তার ভাঙ্গনসহ বন্যায় নতুন এলাকা প্লাবিত
https://www.obolokon24.com/2017/08/flood.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা
রংপুরের পীরগাছায় তিস্তার ভাঙ্গনসহ বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আরো নতুন নতুন এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। ফলে উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়া, শিবদেবচর, আমিনপাড়া, চরছাওলা কামারের হাট, রামসিং, জুয়ানের চর, তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চরতাম্বুলপুর, নামাচর, চররহমত ও কান্দি ইউনিয়নের সতন্ত্ররা, দোয়ানি মনিরাম, তেয়ানি মনিরাম এবং দীঘটারিসহ ৪০টি গ্রামের লক্ষাধীক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বন্যা দূর্গত এলাকায় এখন পর্যন্ত সরকারীভাবে ত্রান বিতরণ করা হয়নি। বন্যা দূর্গত এলাকায় বেসরকারি ভাবে কিছু ত্রাণ বিতরণ করা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
উপজেলার শিবদেব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বি-তল ভবনটি তিস্তার ভাঙ্গনে বিলীন হওয়ার পথে। ভবনটির বেশীর ভাগ অংশই নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। প্রমত্তা তিস্তার ভাঙ্গনে আরও একাধিক গ্রাম নদী গর্ভে বিলীন হওয়ায় আশংকা দেখা দিয়েছে।
এলাকাবাসি জানায়, বিদ্যালয়টি ওই চরাঞ্চলে প্রাথমিক শিক্ষার আলো ছড়ানো একমাত্র প্রতিষ্ঠান। মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্যা দূর্গত এলাকার ৬০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্যায় অনেক পুকুর ও মৎস্য খামার তলিয়ে যাওয়ায় পুকুরের মাছ বের হয়ে গেছে। প্রায় দুই হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন চারা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। প্রায় শতাধিক মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় প্রায় কোটি টাকা ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তা প্রতিরক্ষা বাঁধের পীরগাছা পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁধের তিন কিলোমিটার অংশ হুমকির মূখে পড়েছে। বর্তমানে বন্যা কবলিত এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অনেকে খাদ্য সামগ্রী ও বিশুদ্ধ পানি নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে বন্যা দূর্গত এলাকার লোকজন জানায়।
রংপুরের পীরগাছায় তিস্তার ভাঙ্গনসহ বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আরো নতুন নতুন এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। ফলে উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের গাবুড়া, শিবদেবচর, আমিনপাড়া, চরছাওলা কামারের হাট, রামসিং, জুয়ানের চর, তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চরতাম্বুলপুর, নামাচর, চররহমত ও কান্দি ইউনিয়নের সতন্ত্ররা, দোয়ানি মনিরাম, তেয়ানি মনিরাম এবং দীঘটারিসহ ৪০টি গ্রামের লক্ষাধীক মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। বন্যা দূর্গত এলাকায় এখন পর্যন্ত সরকারীভাবে ত্রান বিতরণ করা হয়নি। বন্যা দূর্গত এলাকায় বেসরকারি ভাবে কিছু ত্রাণ বিতরণ করা হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
উপজেলার শিবদেব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বি-তল ভবনটি তিস্তার ভাঙ্গনে বিলীন হওয়ার পথে। ভবনটির বেশীর ভাগ অংশই নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। প্রমত্তা তিস্তার ভাঙ্গনে আরও একাধিক গ্রাম নদী গর্ভে বিলীন হওয়ায় আশংকা দেখা দিয়েছে।
এলাকাবাসি জানায়, বিদ্যালয়টি ওই চরাঞ্চলে প্রাথমিক শিক্ষার আলো ছড়ানো একমাত্র প্রতিষ্ঠান। মঙ্গলবার পর্যন্ত বন্যা দূর্গত এলাকার ৬০ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বন্যায় অনেক পুকুর ও মৎস্য খামার তলিয়ে যাওয়ায় পুকুরের মাছ বের হয়ে গেছে। প্রায় দুই হাজার হেক্টর জমির রোপা আমন চারা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। প্রায় শতাধিক মৎস খামার পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় প্রায় কোটি টাকা ক্ষতির আশংকা করা হচ্ছে।
এদিকে তিস্তা প্রতিরক্ষা বাঁধের পীরগাছা পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাঁধের তিন কিলোমিটার অংশ হুমকির মূখে পড়েছে। বর্তমানে বন্যা কবলিত এলাকাগুলোতে বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অনেকে খাদ্য সামগ্রী ও বিশুদ্ধ পানি নিজ উদ্যোগে সংগ্রহ করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে বন্যা দূর্গত এলাকার লোকজন জানায়।