ডোমারের চিলাহাটীতে লম্পট মামার লালসার শিকার ভাগ্নি।গর্ভপাতে সন্তান হত্যা
https://www.obolokon24.com/2017/08/domar_7.html
এ, আই পলাশ চিলাহাটি নীলফামারী প্রতিনিধি ঃ
মামার বিকৃত লালসার শিকার হয়েছে আপন ভাগ্নি। খালি বাড়ির সুযোগ নিয়ে ১৩ বছরের ভাগ্নিকে বেশ কয়েকবার ধর্ষণ করে তারই আপন মামা। যার ফলস্বরূপ মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যায়। ঘটনা ধামাচাপা দিতে গর্ভপাতে ভাগ্নির সন্তান হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজন।ঘটনাটি ঘটে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের মুক্তিরহাট এলাকার।জানা যায় ওই এলাকার মৃত মজির উদ্দিনের পুত্র আব্দুল মালেক (বড় বাউ) প্রায় ১৬ বছর পুর্বে বিয়ে হয় একই এলাকার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের নছরুল তেলীর কন্যা শিরিন আক্তারের সাথে। বিয়ের পর বড়বাউয়ের সংসারে এক কন্যা ও দুই ছেলে সন্তান হয়। শশুর নছরুল তেলীর আথির্র্ক অবস্থা ভালো থাকায় মালেক এর বড় কন্যা ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী (১৩) সবসময় তার নানার বাড়িতেই রাত্রি যাপন করত। সেই সুযোগে নছরুল তেলীর ২য় পুত্র ২সন্তানের জনক লম্পট সাইফুল প্রাই সময় তাকে অর্থের লোভ দেখিয়ে কু-প্রস্তাব দিয়েই আসত বলে জানায় উক্ত ছাত্রী। তার সেই কুপ্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় একদিন বাড়ির সবাই পার্শবর্তী আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে এবং তাকে হুমকি দেয় যে উক্ত ধর্ষণের বিষয়টি কাউকে জানাইলে তাকে মেরে ফেলা হবে। এর পর থেকে প্রায় সময় সে বিভিন্ন হুমকি দিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে আসত। এরই একপর্যায়ে মেয়েটি চার মাসের অন্তসত্তা হয়ে পড়লে গত ১ আগস্ট ২০১৭ইং গ্রামবাসীর অগোচরের নছরুল তেলী ও তার লোকজন মেয়েটিকে নিয়ে গিয়ে জোর করে তার গর্ভপাত ঘটিয়ে পেটের সন্তানকে হত্যা করে এবং মেয়েটির বাবা-মাকে উক্ত বিষয়টি কাউকে না জানার জন্য বিভিন্ন হুমকি প্রদান করে। পরে বিষয়টি জানা জানি হলে গত ৭ আগস্ট ২০১৭ইং স্থানীয় সাংবাদিকগণ ঘটনার সত্যতা জানতে গেলে প্রতারিত মেয়েটি ও তার বাবা-মা এবং গ্রাম বাসী প্রকাশ্য ঘটনার বিবরণটি তুলে ধরেন। একটি কুচক্রী মহল লম্পট সাইফুলের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসল ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে গ্রামবাসী অভিযোগ করে।এলাকার সবাই একত্রিত হয়ে ন্যায্য বিচারের দাবি জানান।এ বিষয়ে সাইফুলের সাথে কথা বলার জন্য তার বাড়িতে গেলে কাউকে পাওয়া যায়নি।
মামার বিকৃত লালসার শিকার হয়েছে আপন ভাগ্নি। খালি বাড়ির সুযোগ নিয়ে ১৩ বছরের ভাগ্নিকে বেশ কয়েকবার ধর্ষণ করে তারই আপন মামা। যার ফলস্বরূপ মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে যায়। ঘটনা ধামাচাপা দিতে গর্ভপাতে ভাগ্নির সন্তান হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীর পরিবারের লোকজন।ঘটনাটি ঘটে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের মুক্তিরহাট এলাকার।জানা যায় ওই এলাকার মৃত মজির উদ্দিনের পুত্র আব্দুল মালেক (বড় বাউ) প্রায় ১৬ বছর পুর্বে বিয়ে হয় একই এলাকার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের নছরুল তেলীর কন্যা শিরিন আক্তারের সাথে। বিয়ের পর বড়বাউয়ের সংসারে এক কন্যা ও দুই ছেলে সন্তান হয়। শশুর নছরুল তেলীর আথির্র্ক অবস্থা ভালো থাকায় মালেক এর বড় কন্যা ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী (১৩) সবসময় তার নানার বাড়িতেই রাত্রি যাপন করত। সেই সুযোগে নছরুল তেলীর ২য় পুত্র ২সন্তানের জনক লম্পট সাইফুল প্রাই সময় তাকে অর্থের লোভ দেখিয়ে কু-প্রস্তাব দিয়েই আসত বলে জানায় উক্ত ছাত্রী। তার সেই কুপ্রস্তাবে রাজী না হওয়ায় একদিন বাড়ির সবাই পার্শবর্তী আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে এবং তাকে হুমকি দেয় যে উক্ত ধর্ষণের বিষয়টি কাউকে জানাইলে তাকে মেরে ফেলা হবে। এর পর থেকে প্রায় সময় সে বিভিন্ন হুমকি দিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে আসত। এরই একপর্যায়ে মেয়েটি চার মাসের অন্তসত্তা হয়ে পড়লে গত ১ আগস্ট ২০১৭ইং গ্রামবাসীর অগোচরের নছরুল তেলী ও তার লোকজন মেয়েটিকে নিয়ে গিয়ে জোর করে তার গর্ভপাত ঘটিয়ে পেটের সন্তানকে হত্যা করে এবং মেয়েটির বাবা-মাকে উক্ত বিষয়টি কাউকে না জানার জন্য বিভিন্ন হুমকি প্রদান করে। পরে বিষয়টি জানা জানি হলে গত ৭ আগস্ট ২০১৭ইং স্থানীয় সাংবাদিকগণ ঘটনার সত্যতা জানতে গেলে প্রতারিত মেয়েটি ও তার বাবা-মা এবং গ্রাম বাসী প্রকাশ্য ঘটনার বিবরণটি তুলে ধরেন। একটি কুচক্রী মহল লম্পট সাইফুলের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসল ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে গ্রামবাসী অভিযোগ করে।এলাকার সবাই একত্রিত হয়ে ন্যায্য বিচারের দাবি জানান।এ বিষয়ে সাইফুলের সাথে কথা বলার জন্য তার বাড়িতে গেলে কাউকে পাওয়া যায়নি।