ছেলের আঘাতে বৃদ্ধ “মা” হাসপাতালে।
https://www.obolokon24.com/2017/08/blog-post_16.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ
মা হলো পৃথিবীর একমাত্র ব্যাংক যেখানে আমরা আমাদের সব দুঃখ কষ্ট জমা রাখি এবং বিনিময়ে নেই বিনাসূধে অকৃত্রিম ভালোবাসা। মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রিয় ব্যক্তিটির নাম ‘মা’ সেই ‘মা’ কেই মারধর করে বাড়ি থেকে বেড় করে দিল পাষন্ড ছেলে বদিরউদ্দীন (৬০) ঐ বৃদ্ধা মা এখন যাবে কথায়? ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুরে ৯৮ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা ‘মা’ কে মেরে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তারই বড় ছেলে বদিরউদ্দীন।
মা হলো পৃথিবীর একমাত্র ব্যাংক যেখানে আমরা আমাদের সব দুঃখ কষ্ট জমা রাখি এবং বিনিময়ে নেই বিনাসূধে অকৃত্রিম ভালোবাসা। মানুষের কাছে সবচেয়ে প্রিয় ব্যক্তিটির নাম ‘মা’ সেই ‘মা’ কেই মারধর করে বাড়ি থেকে বেড় করে দিল পাষন্ড ছেলে বদিরউদ্দীন (৬০) ঐ বৃদ্ধা মা এখন যাবে কথায়? ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুরে ৯৮ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা ‘মা’ কে মেরে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে তারই বড় ছেলে বদিরউদ্দীন।
ঘটনাটি
ঘটে হরিপুর উপজেলার ৪নং ডাঙ্গীপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গীপাড়া গ্রামে। পাষন্ড
ছেলের নির্যাতনের শিকার বৃদ্ধা ‘মা’ ঐ গ্রামের মৃত সফিরউদ্দীনের স্ত্রী
তাসলেমা খাতুন (৯৮)। তাসলেমা খাতুন বরাত দিয়ে গ্রামবাসী জানায়, বৃদ্ধা
তাসলেমা খাতুনের স্বামী মারা যাওয়ার ৩০ বছর হয়।
মারা
যাওয়ার সময় তার স্বামী দুই ছেলে দুই মেয়ে রেখে যায়, এবং দুই ছেলের নামে ৩
একর ৩০ শতাংশ জমি দলিল দেয়। এবং বসতভিটা বড় ছেলের ছেলে (নাতি) চালাকি করে
বৃদ্ধা তাসলেমা খাতুনের কাছ থেকে দলিল করে নেয়। সেই বৃদ্ধা তাসলেমা খাতুন
চোখে ঠিক মতো দেখা না, কানে তেমন শোনে না, মুখে কথা বলতে পারে না।
সরে
জমিনে জানা যায়, গত (১৫ই আগষ্ট) মঙ্গলবার সকালে বৃদ্ধা তাসলেমা খাতুন
খুধার্থ ছিলেন তখন তিনি বড় বউমার কাছে ভাত চাইতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।
নামনুচ্ছুক গ্রামবাসী জানায়, খাবার কে কেন্দ্র করে বউয়ের কথায় ছেলে
বদিরউদ্দীন বৃদ্ধা মায়ের মুখ বরাবর আঘাত করে। ঘটনা স্থালে বৃদ্ধা মায়ের বাম
চোখের নিচ অংশ ক্ষত হয়ে রক্ত পাত হয়। নির্যাতন শেষে বাড়ির বাহিরে ফেলে
রেখে যায়। তখনি গ্রামবাসীরা বৃদ্ধা মাকে মূমূ অবস্থা দেখে উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে ভর্তি করে।
কর্মরত
চিকিৎসক জানায়, রোগীর অবস্থা খুব খারপ তাকে জেলা সদর হাসপাতালে পাঠাতে
হবে। এই বিষয়ে ছোট ছেলে হরিপুর উপজেলা শাখার বিআরডিবির কর্মচারী
মোসলেমউদ্দীন (সুধু) মুঠো ফোনে বলেন, ঘটনার সময় আমি ছিলাম না। এভাবে বিদ্ধা
মাকে মার ধর করা ঠিক হইনি।