বিশ্বজিৎ হত্যা মামলা: দুই জনের ফাঁসি বহাল

ডেস্ক-
বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। এছাড়া ১৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও চারজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। এর আগে নিম্ন আদালতে ৮ জনকে ফাঁসি ও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেয়া হয়।

আজ রবিবার বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

চলতি বছরের ১৬ মে বিশ্বজিৎ দাস হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ডাদেশ নিশ্চিতকরণ) ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল শুনানি শুরু হয়।

এরপর ১৭ জুলাই আপিল শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন আদালত।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর সকালে পথচারী বিশ্বজিৎ দাসকে বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর রায় দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪। ২১ আসামির মধ্যে আটজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন ও যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ১১ জন পলাতক রয়েছেন। বাকি আটজন কারাগারে আছেন। আসামিদের সবাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের কর্মী ছিলেন।

মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন রফিকুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, রাশেদুজ্জামান, ইমদাদুল হক, কাইয়ুম মিয়া, সাইফুল ইসলাম, রাজন তালুকদার (পলাতক) ও নূরে আলম (পলাতক)।

যাবজ্জীবন দণ্ডাদেশ পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন এইচ এম কিবরিয়া, গোলাম মোস্তফা, খন্দকার ইউনুস আলী, মনিরুল হক, তারিক বিন জোহর, আলাউদ্দিন, ওবায়দুল কাদের, ইমরান হোসেন, আজিজুর রহমান, আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম (২), কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন। তাঁদের মধ্যে কিবরিয়া ও গোলাম মোস্তফা ছাড়া বাকিরা পলাতক।

বিশ্বজিৎ হত্যা মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শুনানির জন্য বেঞ্চ নির্ধারণ করে দেন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা। পরে শুনানি শুরু হয়।

পুরোনো সংবাদ

প্রধান খবর 5696001063760386744

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item