সুন্দরগঞ্জে তিস্তা নদীর ভাঙ্গন- বন্যাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন জেলা প্রশাসক

নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)প্রতিনিধিঃ

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢ়ল ও প্রচুর বৃষ্টিপাতে নদ-নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকা ও তিস্তা নদীর ভাঙ্গন পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক। ভাঙ্গনরোধে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস।
উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর এলাকার ওয়াপদা বাধে স্লাইসগেটের পূর্ব পার্শ্বে, চন্ডিপুর ইউনিয়নের কামারের ভিটা নামক স্থানে তিস্তা নদীর ব্যাপক ভাঙ্গন  কয়েক সপ্তাহ আগেই শুরু হয়। ইতো মধ্যে নদী গর্ভে কয়েক‘শ’ বিঘা ফসলী জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ভিটা মাটি হারিয়েছেন কয়েক‘শ’ পরিবার, নদী ভাঙ্গনের কারণে জমি-জমা ভিটামাটি হারিয়ে পথে বসেছে অনেক পরিবার তিস্তা নদী ভাঙ্গন তীব্র আকার ধারণ করায় দক্ষিণ শ্রীপুর স্লাইস গেটের মাত্র ৩শ ফুট কাছাকাছি এসেছে নদী ভাঙ্গন। এখনই ভাঙ্গন রোধ করা না হলে স্লাইস গেটটিও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে। এই গেটটি ভেঙ্গে গেলে বন্যার পানিতে শ্রীপুর, পাশ্ববর্তী মালিবাড়ী ইউনিয়নসহ আশপাশের আরো কয়েটি ইউনিয়নের হাজার হাজার একর জমিতে ফসল আবাদ করতে পারবে না কৃষকেরা । গতকাল শনিবার তিস্তা নদী ভাঙ্গন ও বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক গৌতম চন্দ্র পাল। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম গোলাম কিবরিয়া, সাঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার উজ্জল কুমার ঘোষ, সুন্দরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছমিউল আমীন, সুন্দরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার (ভার) মীর শামছুল আলম, বাসসের জেলা প্রতিনিধি শহিদুর জামান, ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, গোলাম কবীর মুকুল, কনক কুমার গোস্বামী, জালাল উদ্দিন, রাশেদুল ইসলাম ইউপি সদস্য আলম মিয়া, সাজু মিয়া, রফিকুল ইসলাম, খুশি মিয়া, তোফাজ্জল হক প্রমুখ। পরে জেলা প্রশাসক কাপাশিয়া ইউনিয়নের বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।

পুরোনো সংবাদ

জনদূর্ভোগ 4715663570962465405

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item