রংপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে ৬ হোটেল শ্রমিক গুরুতর আহত
https://www.obolokon24.com/2017/07/rangpur_29.html
এস.কে.মামুন
রংপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে ৬ হোটেল শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছে। আহত শ্রমিকদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশংকা জনক। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার সকালে রংপুর নগরীর ধাপ ক্যান্ট রোডস্থ মা-মনি হোটেলে।
স্থানীয় সুত্র ও আহতদের ভাষ্য মতে জানগেছে, মা-মনি হোটেলের ম্যানেজার মিলন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পুরতন একটি গ্যাসের সিলিন্ডার পরিবর্তন করে নতুন অপর একটি সিলিন্ডারের সংযোগ দেয়ার সময় এ বিষ্ফোরণ ঘটে। এ সময় হোটেলের ম্যানেজারসহ ৬জন শ্রমিক আহত হয়। আহত শ্রমিকদের তাৎক্ষনিক রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে গুরুত্বর আহত হোটেল শ্রমিক তারাগঞ্জের বাসিন্দা ধর্ম চন্দ্র রায়ের পুত্র মোঃ রিপন-১(৩৪) ও লালমনির হাটের বাসিন্দা সাইদুলৈ ইসলামের পুত্র রিপন-২(২৫)। অপর ৪ জন আহত হোটেল শ্রমিক হাসপাতালের ৩য় তলায় ৬নং ওয়ার্ডের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। আহতরা হলেন, সুন্দরগঞ্জের ওমেদ আলীর পুত্র মসিউর রহমান (৪৪), লালমনিরহাটের বাচ্চা মিয়ার পুত্র ও মা-মনি হোটেলের ম্যানেজার মিলন(৩৪), পঞ্চগড়ের বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুসের পুত্র দীন ইসলাম (২২)ও গঙ্গাচড়ার বাসিন্দা আবু আলীর পুত্র রানা(৩০)।
আহতরা সকলেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে বিভাগীয় প্রধান ডাঃ মারুফুল ইসলামের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে আহতদের দেখতে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান রংপুর জেলা রেস্তরা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। এ সময় আহতদের চিকিৎসার খোজখবর নেন ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেনসহ অন্যান্যরা।
রংপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে ৬ হোটেল শ্রমিক গুরুতর আহত হয়েছে। আহত শ্রমিকদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশংকা জনক। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার সকালে রংপুর নগরীর ধাপ ক্যান্ট রোডস্থ মা-মনি হোটেলে।
স্থানীয় সুত্র ও আহতদের ভাষ্য মতে জানগেছে, মা-মনি হোটেলের ম্যানেজার মিলন সকাল সাড়ে ৮টার দিকে পুরতন একটি গ্যাসের সিলিন্ডার পরিবর্তন করে নতুন অপর একটি সিলিন্ডারের সংযোগ দেয়ার সময় এ বিষ্ফোরণ ঘটে। এ সময় হোটেলের ম্যানেজারসহ ৬জন শ্রমিক আহত হয়। আহত শ্রমিকদের তাৎক্ষনিক রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে গুরুত্বর আহত হোটেল শ্রমিক তারাগঞ্জের বাসিন্দা ধর্ম চন্দ্র রায়ের পুত্র মোঃ রিপন-১(৩৪) ও লালমনির হাটের বাসিন্দা সাইদুলৈ ইসলামের পুত্র রিপন-২(২৫)। অপর ৪ জন আহত হোটেল শ্রমিক হাসপাতালের ৩য় তলায় ৬নং ওয়ার্ডের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে চিকিৎসা প্রদান করা হচ্ছে। আহতরা হলেন, সুন্দরগঞ্জের ওমেদ আলীর পুত্র মসিউর রহমান (৪৪), লালমনিরহাটের বাচ্চা মিয়ার পুত্র ও মা-মনি হোটেলের ম্যানেজার মিলন(৩৪), পঞ্চগড়ের বাসিন্দা আব্দুল কুদ্দুসের পুত্র দীন ইসলাম (২২)ও গঙ্গাচড়ার বাসিন্দা আবু আলীর পুত্র রানা(৩০)।
আহতরা সকলেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাষ্টিক সার্জারী বিভাগে বিভাগীয় প্রধান ডাঃ মারুফুল ইসলামের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এদিকে আহতদের দেখতে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান রংপুর জেলা রেস্তরা শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ। এ সময় আহতদের চিকিৎসার খোজখবর নেন ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ দেলোয়ার হোসেনসহ অন্যান্যরা।