চলচ্চিত্রে ঐতিহ্য, ইতিহাস-সংস্কৃতি ধারণ করুন : প্রধানমন্ত্রী

ডেস্ক:
বাংলা চলচ্চিত্রে দেশের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি ধারণ করতে নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৬ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।


তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের যারা বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন তারা আরও উন্নতমানের সিনেমা নির্মাণ করবেন, যা আমাদের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি-কৃষ্টি সব কিছু ধারণ করতে পারে। দেশের মানুষ এবং আন্তর্জাতিকভাবে যেন আরও সুনাম অর্জন করতে পারে সেদিকে আরও বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।

চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিকেলে নির্বাচিতদের হাতে তিনি পুরস্কার তুলে দেন।

তথ্য মন্ত্রণালয় গত ১৯ মে ২০১৫ সালের চলচ্চিত্র শিল্পে ২৫টি ক্যাটাগরিতে অসামান্য অবদানের জন্য ৩১ জনের নাম ঘোষণা করে।

পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন চিত্রনায়িকা শাবানা ও সঙ্গীতজ্ঞ ফেরদৌসী রহমান। ‘বাপজানের বায়োস্কাপ’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, মো. রিয়াজুল মওলা রিজু এবং মোরশেদুল ইসলাম যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রধান চরিত্রে শাকিব খান ও মাহফুজ আহমেদ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও জয়া আহসান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন।

এছাড়া পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা গাজী রাকায়েত ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী তমা মির্জা, খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ ইরেশ যাকের, শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী যারা যারিব পুরস্কার পেয়েছেন।

শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন প্রমিয়া রহমান, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক সানী জুবায়ের, শ্রেষ্ঠ গায়ক যুগ্মভাবে সুবীর নন্দী ও এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ গায়িকা প্রিয়াংকা গোপ, শ্রেষ্ঠ গীতিকার আমিরুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ সুরকার এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার মাসুম রেজা, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার যুগ্মভাবে মাসুম রেজা ও মো. রিয়াজুল মওলা রিজু, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা হুমায়ুন আহমেদ, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক মেহেদী রনি, শ্রেষ্ঠ শিল্পনির্দেশক সামুরাই মারুফ, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক রতন কুমার পাল, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা মুসকান সুমাইয়া, শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান হিসেবে শফিক।

পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লা সম্মানিত অতিথি হিসেবে এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

চলচ্চিত্রে ঐতিহ্য, ইতিহাস-সংস্কৃতি ধারণ করুন : প্রধানমন্ত্রী
চঁনষরংযবফ ড়হ গড়হফধু, ঔঁষু ২৪, ২০১৭ ধঃ ৮:১৭ ঢ়স
 ২  ০  ০  ০ ঝযধৎব০    ০
ডেস্ক: বাংলা চলচ্চিত্রে দেশের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি ধারণ করতে নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৬ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের যারা বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন তারা আরও উন্নতমানের সিনেমা নির্মাণ করবেন, যা আমাদের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি-কৃষ্টি সব কিছু ধারণ করতে পারে। দেশের মানুষ এবং আন্তর্জাতিকভাবে যেন আরও সুনাম অর্জন করতে পারে সেদিকে আরও বিশেষভাবে নজর দিতে হবে।

চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিকেলে নির্বাচিতদের হাতে তিনি পুরস্কার তুলে দেন।

তথ্য মন্ত্রণালয় গত ১৯ মে ২০১৫ সালের চলচ্চিত্র শিল্পে ২৫টি ক্যাটাগরিতে অসামান্য অবদানের জন্য ৩১ জনের নাম ঘোষণা করে।

পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন চিত্রনায়িকা শাবানা ও সঙ্গীতজ্ঞ ফেরদৌসী রহমান। ‘বাপজানের বায়োস্কাপ’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, মো. রিয়াজুল মওলা রিজু এবং মোরশেদুল ইসলাম যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রধান চরিত্রে শাকিব খান ও মাহফুজ আহমেদ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও জয়া আহসান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন।

এছাড়া পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা গাজী রাকায়েত ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী তমা মির্জা, খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ ইরেশ যাকের, শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী যারা যারিব পুরস্কার পেয়েছেন।

শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন প্রমিয়া রহমান, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক সানী জুবায়ের, শ্রেষ্ঠ গায়ক যুগ্মভাবে সুবীর নন্দী ও এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ গায়িকা প্রিয়াংকা গোপ, শ্রেষ্ঠ গীতিকার আমিরুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ সুরকার এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার মাসুম রেজা, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার যুগ্মভাবে মাসুম রেজা ও মো. রিয়াজুল মওলা রিজু, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা হুমায়ুন আহমেদ, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক মেহেদী রনি, শ্রেষ্ঠ শিল্পনির্দেশক সামুরাই মারুফ, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক রতন কুমার পাল, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা মুসকান সুমাইয়া, শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান হিসেবে শফিক।

পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লা সম্মানিত অতিথি হিসেবে এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ স্বাগত বক্তব্য রাখেন।

ঝযধৎবঞযরং ঈড়ঢ়ু ধহফ চধংঃব:)চলচ্চিত্রে ঐতিহ্য, ইতিহাস-সংস্কৃতি ধারণ করুন : প্রধানমন্ত্রী চঁনষরংযবফ ড়হ গড়হফধু, ঔঁষু ২৪, ২০১৭ ধঃ ৮:১৭ ঢ়স  ২  ০  ০  ০ ঝযধৎব০    ০ ডেস্ক: বাংলা চলচ্চিত্রে দেশের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি ধারণ করতে নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৬ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের যারা বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন তারা আরও উন্নতমানের সিনেমা নির্মাণ করবেন, যা আমাদের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি-কৃষ্টি সব কিছু ধারণ করতে পারে। দেশের মানুষ এবং আন্তর্জাতিকভাবে যেন আরও সুনাম অর্জন করতে পারে সেদিকে আরও বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিকেলে নির্বাচিতদের হাতে তিনি পুরস্কার তুলে দেন। তথ্য মন্ত্রণালয় গত ১৯ মে ২০১৫ সালের চলচ্চিত্র শিল্পে ২৫টি ক্যাটাগরিতে অসামান্য অবদানের জন্য ৩১ জনের নাম ঘোষণা করে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন চিত্রনায়িকা শাবানা ও সঙ্গীতজ্ঞ ফেরদৌসী রহমান। ‘বাপজানের বায়োস্কাপ’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, মো. রিয়াজুল মওলা রিজু এবং মোরশেদুল ইসলাম যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রধান চরিত্রে শাকিব খান ও মাহফুজ আহমেদ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও জয়া আহসান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা গাজী রাকায়েত ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী তমা মির্জা, খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ ইরেশ যাকের, শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী যারা যারিব পুরস্কার পেয়েছেন। শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন প্রমিয়া রহমান, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক সানী জুবায়ের, শ্রেষ্ঠ গায়ক যুগ্মভাবে সুবীর নন্দী ও এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ গায়িকা প্রিয়াংকা গোপ, শ্রেষ্ঠ গীতিকার আমিরুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ সুরকার এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার মাসুম রেজা, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার যুগ্মভাবে মাসুম রেজা ও মো. রিয়াজুল মওলা রিজু, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা হুমায়ুন আহমেদ, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক মেহেদী রনি, শ্রেষ্ঠ শিল্পনির্দেশক সামুরাই মারুফ, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক রতন কুমার পাল, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা মুসকান সুমাইয়া, শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান হিসেবে শফিক। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লা সম্মানিত অতিথি হিসেবে এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ স্বাগত বক্তব্য রাখেন। চলচ্চিত্রে ঐতিহ্য, ইতিহাস-সংস্কৃতি ধারণ করুন : প্রধানমন্ত্রী চঁনষরংযবফ ড়হ গড়হফধু, ঔঁষু ২৪, ২০১৭ ধঃ ৮:১৭ ঢ়স  ২  ০  ০  ০ ঝযধৎব০    ০ ডেস্ক: বাংলা চলচ্চিত্রে দেশের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি ধারণ করতে নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৬ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আমরা চাই আমাদের যারা বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন তারা আরও উন্নতমানের সিনেমা নির্মাণ করবেন, যা আমাদের ঐতিহ্য, ইতিহাস ও সংস্কৃতি-কৃষ্টি সব কিছু ধারণ করতে পারে। দেশের মানুষ এবং আন্তর্জাতিকভাবে যেন আরও সুনাম অর্জন করতে পারে সেদিকে আরও বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। চলচ্চিত্র শিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য সর্বোচ্চ স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৫ প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিকেলে নির্বাচিতদের হাতে তিনি পুরস্কার তুলে দেন। তথ্য মন্ত্রণালয় গত ১৯ মে ২০১৫ সালের চলচ্চিত্র শিল্পে ২৫টি ক্যাটাগরিতে অসামান্য অবদানের জন্য ৩১ জনের নাম ঘোষণা করে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন চিত্রনায়িকা শাবানা ও সঙ্গীতজ্ঞ ফেরদৌসী রহমান। ‘বাপজানের বায়োস্কাপ’ ও ‘অনিল বাগচীর একদিন’ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, ‘একাত্তরের গণহত্যা ও বধ্যভূমি’ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, মো. রিয়াজুল মওলা রিজু এবং মোরশেদুল ইসলাম যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রধান চরিত্রে শাকিব খান ও মাহফুজ আহমেদ যুগ্মভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা ও জয়া আহসান শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন। এছাড়া পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা গাজী রাকায়েত ও শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী তমা মির্জা, খল চরিত্রে শ্রেষ্ঠ ইরেশ যাকের, শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী যারা যারিব পুরস্কার পেয়েছেন। শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার পেয়েছেন প্রমিয়া রহমান, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক সানী জুবায়ের, শ্রেষ্ঠ গায়ক যুগ্মভাবে সুবীর নন্দী ও এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ গায়িকা প্রিয়াংকা গোপ, শ্রেষ্ঠ গীতিকার আমিরুল ইসলাম, শ্রেষ্ঠ সুরকার এসআই টুটুল, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার মাসুম রেজা, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার যুগ্মভাবে মাসুম রেজা ও মো. রিয়াজুল মওলা রিজু, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা হুমায়ুন আহমেদ, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক মেহেদী রনি, শ্রেষ্ঠ শিল্পনির্দেশক সামুরাই মারুফ, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক মাহফুজুর রহমান খান, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক রতন কুমার পাল, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা মুসকান সুমাইয়া, শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান হিসেবে শফিক। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। অনুষ্ঠানে জাতীয় সংসদের তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লা সম্মানিত অতিথি হিসেবে এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ স্বাগত বক্তব্য রাখেন। 

পুরোনো সংবাদ

প্রধান খবর 2997942947035761293

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item