পঞ্চগড়ে পাটের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি। অতঃপর দাম নেই
https://www.obolokon24.com/2017/07/jute.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম-
পঞ্চগড়ে সর্বত্রই সোনালী আঁশ পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। জেলার রাস্তা-ঘাটে পাট শুকানো সহ এখনো পাট’জা দিতে দেখা যাচ্ছে। বাজারেও পাট উঠতে শুরু করেছে। পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া হাইওয়েসহ গ্রামে-গঞ্জে পাট শুকাতে ব্যস্ত দেখা গেছে কৃষকদের। পুকুর-জলাশয়ে অনেকে পাট জাগও দিচ্ছেন। তবে পানি কম থাকায় বিপাকে পড়েছে অনেক কৃষক। কয়েকদিন ধরে থেমে হাল্কা বৃষ্টি হচ্ছে পঞ্চগড়ে। কোথাও আবার বৃষ্টি নেই।
এদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারন অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারে ১৩ হাজার ৫৩০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ হয়েছে।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া, বোদা, দেবীগঞ্জ, আটোয়ারী উপজেলাধীন পঞ্চগড় সদরসহ বিস্তৃীর্ন এলাকার জমিতে এই পাটের ব্যাপক চাষ দেখা গেছে। কৃষক অর্থকরী ফসল হিসেবে কয়েক বছর ধরে পাট আবাদে ঝুকছে। তারা টমেটো, ভুট্টা, তরমুজ সহ এই পাট আবাদ করেছে।
অন্যদিকে পঞ্চগড়ের সাতমেড়া, দেবীগঞ্জের হাড়িভাসা, চাকলাহাট, তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা, তিরনইহাট, শালবাহান, বুড়াবুড়ি, ভজনপুরসহ সব ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায় পাট আবাদে কেউ পিছিয়ে নেই।
গত বুধবার অর্থাৎ ২৬ জুলাই/১৭ পঞ্চগড় সদর উপজেলার জগদল বাজারে প্রতিমণে পাটের দর ১১’শ থেকে সর্বোচ্চ ১২’শ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে শালবাহান বাজারে প্রতিমণে পাটের দর গেছে ১১’শ থেকে সর্বোচ্চ ১৩’শ টাকা পর্যন্ত। শালবাহান বাজারে পাট বিক্রিকারী ব্যক্তি মো: জব্বার আলী (৪৫) মুনিগছ জানান, আমি এবার ২.৫বিঘা জমি পাট করেছি। পাটও ভাল হয়েছে কিন্তু যেমনটি পাটের পিচনে খরচ হয়েছে তাতে উপযুক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে না। তবে বিকেলে অনেকে জানান, অনেক কৃষক কম দামে পাট বিক্রি করতে নারাজ। তাই কেউ কেউ পাট বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।
পঞ্চগড়ে সর্বত্রই সোনালী আঁশ পাটের বাম্পার ফলন হয়েছে। জেলার রাস্তা-ঘাটে পাট শুকানো সহ এখনো পাট’জা দিতে দেখা যাচ্ছে। বাজারেও পাট উঠতে শুরু করেছে। পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া হাইওয়েসহ গ্রামে-গঞ্জে পাট শুকাতে ব্যস্ত দেখা গেছে কৃষকদের। পুকুর-জলাশয়ে অনেকে পাট জাগও দিচ্ছেন। তবে পানি কম থাকায় বিপাকে পড়েছে অনেক কৃষক। কয়েকদিন ধরে থেমে হাল্কা বৃষ্টি হচ্ছে পঞ্চগড়ে। কোথাও আবার বৃষ্টি নেই।
এদিকে জেলা কৃষি সম্প্রসারন অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় এবারে ১৩ হাজার ৫৩০ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ হয়েছে।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া, বোদা, দেবীগঞ্জ, আটোয়ারী উপজেলাধীন পঞ্চগড় সদরসহ বিস্তৃীর্ন এলাকার জমিতে এই পাটের ব্যাপক চাষ দেখা গেছে। কৃষক অর্থকরী ফসল হিসেবে কয়েক বছর ধরে পাট আবাদে ঝুকছে। তারা টমেটো, ভুট্টা, তরমুজ সহ এই পাট আবাদ করেছে।
অন্যদিকে পঞ্চগড়ের সাতমেড়া, দেবীগঞ্জের হাড়িভাসা, চাকলাহাট, তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা, তিরনইহাট, শালবাহান, বুড়াবুড়ি, ভজনপুরসহ সব ইউনিয়নে ঘুরে দেখা যায় পাট আবাদে কেউ পিছিয়ে নেই।
গত বুধবার অর্থাৎ ২৬ জুলাই/১৭ পঞ্চগড় সদর উপজেলার জগদল বাজারে প্রতিমণে পাটের দর ১১’শ থেকে সর্বোচ্চ ১২’শ টাকা বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে শালবাহান বাজারে প্রতিমণে পাটের দর গেছে ১১’শ থেকে সর্বোচ্চ ১৩’শ টাকা পর্যন্ত। শালবাহান বাজারে পাট বিক্রিকারী ব্যক্তি মো: জব্বার আলী (৪৫) মুনিগছ জানান, আমি এবার ২.৫বিঘা জমি পাট করেছি। পাটও ভাল হয়েছে কিন্তু যেমনটি পাটের পিচনে খরচ হয়েছে তাতে উপযুক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে না। তবে বিকেলে অনেকে জানান, অনেক কৃষক কম দামে পাট বিক্রি করতে নারাজ। তাই কেউ কেউ পাট বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।