নীলফামারীত আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস ডে পালিত
https://www.obolokon24.com/2017/06/nilphamari_27.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৩ জুন॥
মেধাবী তরুণ জনগোষ্ঠীকে পেশা হিসেবে পাবলিক সার্ভিসকে বেছে নিতে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি বছরের ন্যায় আজ শুক্রবার (২৩ জুন) বিশ্বব্যাপী ও সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতেও আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস /২০১৭ পালন করা হয়েছে।
দি ফিউচার ইস নাউ ঃ এক্লিয়ারিং পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশন ফর এজেন্ডা ২০৩০ (“ভবিষ্যত এখন: এজেন্ডা ২০৩০ জন্য পাবলিক সার্ভিস নতুনত্ব ত্বরান্বিত”) এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের সাথে বিভিন্ন সকল সরকারি দপ্তর যৌথভাবে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা করেছে।
দিবস উপলক্ষ্যে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের আওতায় জেলা প্রশাসনের অফিস চত্বর হতে সকাল সাড়ে ৯টায় শহরে বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রা শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমি হল রুমে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন,এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেন, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা শাহ জালাল খন্দকার, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাঃ বেলায়েত হোসেন, ইউনিয়র ভুমি সহকারী উত্তর কুমার সিংহ, পঞ্চপুকুর ইউডিসির আজাহারুল ইসলাম রাজা প্রমুখ।
আলোচনা সভার প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক তার বক্তব্যে বলেন সিভিল সার্ভিসের জন্য জনগণ নয়, বরং জনগণের জন্যই সিভিল সার্ভিস। মূলত প্রশাসনের সুসজ্জিত অফিস ভবন, জনবল আর গাড়ির বহর আভিজাত্য বহন করে না। এসব আয়োজন মানুষের সেবার জন্যই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ দমন, জননিরাপত্তা বিধান, পাবলিক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ, জনস্বাস্থ্য রক্ষা, ভূমি প্রশাসন, কৃষি উন্নয়ন, প্রকল্প বাস্ত বায়ন, দারিদ্রবিমোচন, জনসংযোগ, পরিবেশ সংরক্ষণ, রাজস্ব আদায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, সামাজিক উন্নয়ন, ভেজাল খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি জনপ্রশাসনের মূল
কর্মকান্ড। এসব দায়িত্ব পালনের পেছনে সততা, মেধা ও দক্ষতাই সিভিল সার্ভিস সদস্যদের সম্বল শক্তি ও প্রেরণা।
আলোচনা সভায় জানানো হয় নীলফামারী জেলার সরকারি সেবা প্রদানে এক হিসাব তুলে ধরে বলেন ২০১৪ সাল থেকে অদ্যাবধি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে অনলাইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে ৬ হাজার ৪০১ টি খতিয়ান ডাকযোগে/ইউডিসির মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের ঠিকানায় সরবরাহ করা হয়েছে। ফলে সাধারণ জনগণের নির্বিঘেœ ভূমিসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত হয়েছে । জেলা ই-সেবা কেন্দ্র থেকে জমির খতিয়ানের জন্য জরুরী ও সাধারণ আবেদন করে মাত্র ৩ দিনে যথাক্রমে ৫২ ও ৩১ টাকায় সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে আবেদন করে মাত্র ৯৭ টাকা (কোর্ট ফি ৫০ টাকা, প্রতি পাতা খতিয়ানের জন্য ফি ২ টাকা, মোবাইল সার্ভিস ফি ৫ টাকা, উদ্যোক্তা সার্ভিস ফি ৩০ টাকা ও ডাক মাশুল ১০ টাকা) পরিশোধের মাধ্যমে ঘরে বসে ডাকযোগে সাধারণ মানুষ জমির খতিয়ান পাচ্ছেন।#
মেধাবী তরুণ জনগোষ্ঠীকে পেশা হিসেবে পাবলিক সার্ভিসকে বেছে নিতে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী প্রতি বছরের ন্যায় আজ শুক্রবার (২৩ জুন) বিশ্বব্যাপী ও সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতেও আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস /২০১৭ পালন করা হয়েছে।
দি ফিউচার ইস নাউ ঃ এক্লিয়ারিং পাবলিক সার্ভিস ইনোভেশন ফর এজেন্ডা ২০৩০ (“ভবিষ্যত এখন: এজেন্ডা ২০৩০ জন্য পাবলিক সার্ভিস নতুনত্ব ত্বরান্বিত”) এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দিবসটি পালন উপলক্ষ্যে জেলা প্রশাসনের সাথে বিভিন্ন সকল সরকারি দপ্তর যৌথভাবে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা করেছে।
দিবস উপলক্ষ্যে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের আওতায় জেলা প্রশাসনের অফিস চত্বর হতে সকাল সাড়ে ৯টায় শহরে বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রা শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমি হল রুমে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন,এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী বেলাল হোসেন, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা শাহ জালাল খন্দকার, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহাঃ বেলায়েত হোসেন, ইউনিয়র ভুমি সহকারী উত্তর কুমার সিংহ, পঞ্চপুকুর ইউডিসির আজাহারুল ইসলাম রাজা প্রমুখ।
আলোচনা সভার প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক তার বক্তব্যে বলেন সিভিল সার্ভিসের জন্য জনগণ নয়, বরং জনগণের জন্যই সিভিল সার্ভিস। মূলত প্রশাসনের সুসজ্জিত অফিস ভবন, জনবল আর গাড়ির বহর আভিজাত্য বহন করে না। এসব আয়োজন মানুষের সেবার জন্যই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ দমন, জননিরাপত্তা বিধান, পাবলিক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ, জনস্বাস্থ্য রক্ষা, ভূমি প্রশাসন, কৃষি উন্নয়ন, প্রকল্প বাস্ত বায়ন, দারিদ্রবিমোচন, জনসংযোগ, পরিবেশ সংরক্ষণ, রাজস্ব আদায়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, সামাজিক উন্নয়ন, ভেজাল খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি জনপ্রশাসনের মূল
কর্মকান্ড। এসব দায়িত্ব পালনের পেছনে সততা, মেধা ও দক্ষতাই সিভিল সার্ভিস সদস্যদের সম্বল শক্তি ও প্রেরণা।
আলোচনা সভায় জানানো হয় নীলফামারী জেলার সরকারি সেবা প্রদানে এক হিসাব তুলে ধরে বলেন ২০১৪ সাল থেকে অদ্যাবধি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে অনলাইনে আবেদনের প্রেক্ষিতে ৬ হাজার ৪০১ টি খতিয়ান ডাকযোগে/ইউডিসির মাধ্যমে সেবাগ্রহীতাদের ঠিকানায় সরবরাহ করা হয়েছে। ফলে সাধারণ জনগণের নির্বিঘেœ ভূমিসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত হয়েছে । জেলা ই-সেবা কেন্দ্র থেকে জমির খতিয়ানের জন্য জরুরী ও সাধারণ আবেদন করে মাত্র ৩ দিনে যথাক্রমে ৫২ ও ৩১ টাকায় সরবরাহ করা হয়। ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার থেকে আবেদন করে মাত্র ৯৭ টাকা (কোর্ট ফি ৫০ টাকা, প্রতি পাতা খতিয়ানের জন্য ফি ২ টাকা, মোবাইল সার্ভিস ফি ৫ টাকা, উদ্যোক্তা সার্ভিস ফি ৩০ টাকা ও ডাক মাশুল ১০ টাকা) পরিশোধের মাধ্যমে ঘরে বসে ডাকযোগে সাধারণ মানুষ জমির খতিয়ান পাচ্ছেন।#