রংপুরে আজিজ কো-অপারেটিভ সোসাইটি’র ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত গ্রাহকরা তাদের মূলধন হারানো ও প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কায় ভূগছেন!
https://www.obolokon24.com/2017/04/rangpur_40.html
এস.কে.মামুন
আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরেও এখন পর্যন্ত রংপুরসহ সাড়াদেশে তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এতে করে জনসাধারণ প্রতারণার শিকার হতে পারেন সুশীল মন্তব্য করেছেন। গত ২২ মার্চ দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানটি বিনা অনুমোদনে সারাদেশে ১১০টি শাখা খুলে অবৈধভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে জনগণের নিকট হতে চলতি, সঞ্চয়ি এবং বিভিন্ন ধরনের স্থায়ী আমানত হিসাবে অর্থ সংগ্রহ করছে। উচ্চ সুদ হারে ঋণ প্রদান করছে মর্মে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কোন ব্যাংক নয়, বিধায় উক্ত প্রতিষ্ঠাটির সাথে কোন ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম না করার জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে। এদিকে আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি তাদের অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম অবাধে চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে সাধারণ গ্রাহকরা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে তাদের আমানতকৃত টাকা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। কি হবে তাদের ভবিষ্য। সুত্রে জানা যায়, ১৯৮৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি বঙ্গীয় সমবায় সমিতি আইনের আওতায় রেজিষ্ট্রেশন নিয়ে দেশব্যাপি ১৪টি জোন অফিস’র আওতায় ৮৩টি শাখাসহ মোট ৯৭টি শাখা অফিস খুলে অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে। যা সারাদেশে এদের সদস্য সংখ্যা প্রায় ১ কোটি। এরমধ্যে রংপুর নগরীতে ১০টিসহ এ জেলায় মোট ৩১টি শাখা রয়েছে। তারা সাধারণ মানুষকে অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে চলতি, সঞ্চয়ি ও বিভিন্ন ধরনের স্থায়ী আমানত হিসেবে টাকা সংগ্রহ সহ উচ্চহারে সুদ ও ঋণ প্রদান করছেন। আজিজ কো-অপারেটিভ এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কোন বৈধ ব্যাংক নয়। তাই সমবায় আইন-২০০১ অনুযায়ি সমবায় সমিতির নামের সঙ্গে ব্যাংক শব্দটি ব্যবহার করার কোন সুযোগ নেই। কিন্তু আইনের তোয়াক্কা না করে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সমবায় আইন-২০০১ এ বলা হয়েছে, সমবায় সমিতিগুলো শুধু সদস্যদের চাঁদা গ্রহণ ও তাঁদের মাঝে তা বিতরণ করতে পারবে। আজিজ কো-অপারেটিভ আইন বহির্ভূত ভাবে ব্যাংকের মতোই সঞ্চয় গ্রহণ ও ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সমবায় সমিতি হওয়ার পরেও সারাদেশে ৯৭টি শাখায় ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে আজিজ কো-অপারেটিভ সোসাইটি। সমবায় সমিতির আইনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, নিবন্ধিত বা নিবন্ধনের জন্য প্রস্তাবিত কোনো সমবায় সমিতির নামের সঙ্গে কমার্স, ব্যাংক, ইনভেস্টমেন্ট, লিজিং, ফাইন্যান্সিং এ জাতীয় শব্দ ব্যবহার করা যাবে না। এ আইন লঙ্ঘনকারি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান’র বিরুদ্ধে কারাদ- বা অর্থদ- বা উভয়দ-ের বিধান রয়েছে। কিন্তু তা পালন না করায় আজিজ কো-অপারেটিভ’র অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম নিয়ে সাধারণ গ্রাহকরা তাদের মূলধন হারানো ও প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কায় ভূগছেন। এ বিষয়ে আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড’র রংপুর জোনাল ম্যানেজার আব্দুল হাকিম বলেন, আমার এ আইন সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই, তাই কিছু বলতে পারবো না।
আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরেও এখন পর্যন্ত রংপুরসহ সাড়াদেশে তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। এতে করে জনসাধারণ প্রতারণার শিকার হতে পারেন সুশীল মন্তব্য করেছেন। গত ২২ মার্চ দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানটি বিনা অনুমোদনে সারাদেশে ১১০টি শাখা খুলে অবৈধভাবে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে জনগণের নিকট হতে চলতি, সঞ্চয়ি এবং বিভিন্ন ধরনের স্থায়ী আমানত হিসাবে অর্থ সংগ্রহ করছে। উচ্চ সুদ হারে ঋণ প্রদান করছে মর্মে বর্ণিত প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কোন ব্যাংক নয়, বিধায় উক্ত প্রতিষ্ঠাটির সাথে কোন ধরনের ব্যাংকিং কার্যক্রম না করার জন্য জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে। এদিকে আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি তাদের অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম অবাধে চালিয়ে যাচ্ছেন। এতে সাধারণ গ্রাহকরা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে তাদের আমানতকৃত টাকা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। কি হবে তাদের ভবিষ্য। সুত্রে জানা যায়, ১৯৮৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানটি বঙ্গীয় সমবায় সমিতি আইনের আওতায় রেজিষ্ট্রেশন নিয়ে দেশব্যাপি ১৪টি জোন অফিস’র আওতায় ৮৩টি শাখাসহ মোট ৯৭টি শাখা অফিস খুলে অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে। যা সারাদেশে এদের সদস্য সংখ্যা প্রায় ১ কোটি। এরমধ্যে রংপুর নগরীতে ১০টিসহ এ জেলায় মোট ৩১টি শাখা রয়েছে। তারা সাধারণ মানুষকে অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে গ্রাহকের কাছ থেকে চলতি, সঞ্চয়ি ও বিভিন্ন ধরনের স্থায়ী আমানত হিসেবে টাকা সংগ্রহ সহ উচ্চহারে সুদ ও ঋণ প্রদান করছেন। আজিজ কো-অপারেটিভ এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত কোন বৈধ ব্যাংক নয়। তাই সমবায় আইন-২০০১ অনুযায়ি সমবায় সমিতির নামের সঙ্গে ব্যাংক শব্দটি ব্যবহার করার কোন সুযোগ নেই। কিন্তু আইনের তোয়াক্কা না করে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে এ প্রতিষ্ঠানটি। সমবায় আইন-২০০১ এ বলা হয়েছে, সমবায় সমিতিগুলো শুধু সদস্যদের চাঁদা গ্রহণ ও তাঁদের মাঝে তা বিতরণ করতে পারবে। আজিজ কো-অপারেটিভ আইন বহির্ভূত ভাবে ব্যাংকের মতোই সঞ্চয় গ্রহণ ও ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সমবায় সমিতি হওয়ার পরেও সারাদেশে ৯৭টি শাখায় ব্যাংকিং কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে আজিজ কো-অপারেটিভ সোসাইটি। সমবায় সমিতির আইনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, নিবন্ধিত বা নিবন্ধনের জন্য প্রস্তাবিত কোনো সমবায় সমিতির নামের সঙ্গে কমার্স, ব্যাংক, ইনভেস্টমেন্ট, লিজিং, ফাইন্যান্সিং এ জাতীয় শব্দ ব্যবহার করা যাবে না। এ আইন লঙ্ঘনকারি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান’র বিরুদ্ধে কারাদ- বা অর্থদ- বা উভয়দ-ের বিধান রয়েছে। কিন্তু তা পালন না করায় আজিজ কো-অপারেটিভ’র অবৈধ ব্যাংকিং কার্যক্রম নিয়ে সাধারণ গ্রাহকরা তাদের মূলধন হারানো ও প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কায় ভূগছেন। এ বিষয়ে আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স এন্ড ফাইন্যান্স ক্রেডিট সোসাইটি লিমিটেড’র রংপুর জোনাল ম্যানেজার আব্দুল হাকিম বলেন, আমার এ আইন সম্পর্কে কোন জ্ঞান নাই, তাই কিছু বলতে পারবো না।