নীলফামারীতে এনবিআরের ভ্যাট পরিশোধের হালখাতা উৎসব
https://www.obolokon24.com/2017/04/nbr.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৩ এপ্রিল॥
বকেয়া আদায় নয়, পরিশোধ- এ স্লোগানকে সামনে রেখে ১৪২৪ বাংলা নববর্ষ সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতেও হালখাতা উৎসব আয়োজন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বৃহ¯পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীন ডাকবাংলা সড়কের নীলফামারী আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস অফিস চত্বরে এই হালখাতা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। ভ্যাট পরিশোধ দাতাদের এ সময় মিষ্টিমুখ করা হয়।
এই উৎসবে নীলফামারী ভ্যাট আদায় হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার ৮২০ টাকা। এ দিন ৩০ জন ভ্যাট দাতার মধ্যে ২৬ জন ইটভাটির মালিক রয়েছে। ভ্যাট পরিশোধ করায় ওই ইটভাটি মালিকদের তাৎক্ষনিকভাবে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় সহকারী কমিশনার মোঃ মশিয়ার রহমান মন্ডল, সার্কেলসমূহে পদস্থ রাজস্ব কর্মকর্তা সুবাশ চন্দ্র কুন্ডু, মোঃ আব্দুস ছালাম ও মোঃ জাকির হোসেন তাহের এবং সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাগণসহ অন্যান্য কর্মচারীবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট সুত্র বলছে “নববর্ষ বাংলার ঐতিহ্য। এ বছর আমাদের অন্যতম উদ্ভাবন হল হালখাতা।হালখাতা আমাদের বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম ধারক। তাই বাঙ্গালির চিরায়ত এ উৎসবের মাধ্যমে আমরা বকেয়া কর সংগ্রহ করছি। এতে ”করদাতাদের মধ্যে হয়রানী নয় বরং তাদের নিয়ে বান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া আগামী জুন মাস পর্যন্ত চলবে। #
বকেয়া আদায় নয়, পরিশোধ- এ স্লোগানকে সামনে রেখে ১৪২৪ বাংলা নববর্ষ সারা দেশের ন্যায় নীলফামারীতেও হালখাতা উৎসব আয়োজন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আজ বৃহ¯পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অধীন ডাকবাংলা সড়কের নীলফামারী আয়কর, ভ্যাট ও কাস্টমস অফিস চত্বরে এই হালখাতা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। ভ্যাট পরিশোধ দাতাদের এ সময় মিষ্টিমুখ করা হয়।
এই উৎসবে নীলফামারী ভ্যাট আদায় হয়েছে ২০ লাখ ৭৪ হাজার ৮২০ টাকা। এ দিন ৩০ জন ভ্যাট দাতার মধ্যে ২৬ জন ইটভাটির মালিক রয়েছে। ভ্যাট পরিশোধ করায় ওই ইটভাটি মালিকদের তাৎক্ষনিকভাবে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিভাগীয় সহকারী কমিশনার মোঃ মশিয়ার রহমান মন্ডল, সার্কেলসমূহে পদস্থ রাজস্ব কর্মকর্তা সুবাশ চন্দ্র কুন্ডু, মোঃ আব্দুস ছালাম ও মোঃ জাকির হোসেন তাহের এবং সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাগণসহ অন্যান্য কর্মচারীবৃন্দ।
সংশ্লিষ্ট সুত্র বলছে “নববর্ষ বাংলার ঐতিহ্য। এ বছর আমাদের অন্যতম উদ্ভাবন হল হালখাতা।হালখাতা আমাদের বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম ধারক। তাই বাঙ্গালির চিরায়ত এ উৎসবের মাধ্যমে আমরা বকেয়া কর সংগ্রহ করছি। এতে ”করদাতাদের মধ্যে হয়রানী নয় বরং তাদের নিয়ে বান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়া আগামী জুন মাস পর্যন্ত চলবে। #