ডোমারের গোমনাতীতে ২৪ প্রহর ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান
https://www.obolokon24.com/2017/04/domar_23.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
ডোমারের গোমনাতীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ২য় তম ২৪ প্রহর ব্যাপী তারকব্রহ্ম মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের দক্ষিণ গোমনাতী সন্নাসীতলা মন্দিরে ২১এপ্রিল শুক্রবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহিত দেবেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। শনিবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু ফনিভূষন রায়ের রায়ের সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, গোমনাতী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন দুলাল, সাবেক সদস্য অরুন চন্দ্র রায়, সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন রায়। এছাড়াও সমাজ সেবক গুরু চরণ, পরেশ চন্দ্র, নিতাই চন্দ্র, হরিশ চন্দ্র, র্দূলভ চন্দ্র রায়, মহেশ চন্দ্র রায়, সুধীর চন্দ্র রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। পরিচালনা কমিটির পক্ষে পলাশ রায় জানান, দির্ঘদিন যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হয়। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।
ডোমারের গোমনাতীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ২য় তম ২৪ প্রহর ব্যাপী তারকব্রহ্ম মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার গোমনাতী ইউনিয়নের দক্ষিণ গোমনাতী সন্নাসীতলা মন্দিরে ২১এপ্রিল শুক্রবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহিত দেবেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। শনিবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু ফনিভূষন রায়ের রায়ের সভাপতিত্বে অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, গোমনাতী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ, ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন দুলাল, সাবেক সদস্য অরুন চন্দ্র রায়, সাধারণ সম্পাদক চিত্তরঞ্জন রায়। এছাড়াও সমাজ সেবক গুরু চরণ, পরেশ চন্দ্র, নিতাই চন্দ্র, হরিশ চন্দ্র, র্দূলভ চন্দ্র রায়, মহেশ চন্দ্র রায়, সুধীর চন্দ্র রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। পরিচালনা কমিটির পক্ষে পলাশ রায় জানান, দির্ঘদিন যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হয়। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।