জলঢাকায় ৮শত বছরের সুলতানী আমলের ৪২ গম্বুজের মসজিদ আবিষ্কার
https://www.obolokon24.com/2017/03/jaldhaka.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধি ঃ
নীলফামারী জলঢাকায় ৮ শত বছরের সুলতানী আমলের প্রাচীন ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ আবিস্কার করেছে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর। উপজেলার ধর্মপাল ইউনিয়নের পাইটকাপাড়া গ্রামে সতীশের ডাঙ্গা এলাকায় প্রতœতাত্ত্বিক বিভাগ খনন করে এই প্রাচিন নিদর্শনের সন্ধান পায়। বৃহস্পতিবার এ নিদর্শনটি পরিদর্শন করেন সাংস্কৃতিক বিষয়ক সচিব মোঃ ইব্রাহীম হোসেন খান। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাস্থান যাদুঘর কস্টোরিয়ান মুজিবুর রহমান, তাজহাট জমিদার বাড়ী কস্টোডিয়ান আবু সাইদ ইনাম তানভীরুল, মহাস্থান যাদুঘর এ্যাসিষ্টেন্ট কস্টোডিয়ান এস.এম হাসানাত বিন ইসলাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহঃ রাশেদুল হক প্রধান, ইউপি চেয়ারম্যান জামিনুর রহমান, কামরুল আলম কবির। জানা যায়, গত নভেম্বর থেকে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক (চঃ দাঃ) মোছাঃ নাহিদা সুলতানার নের্তৃত্বে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি দল ধর্মপাল ইউনিয়নের গড় ধর্মপাল ও সতিশের ডাঙ্গায় খনন কাজ শুরু করে। গড় ধর্মপাল খনন করে পাল বংশীয় নিদর্শন উদ্ধার করে তারা। পরবর্তিতে ওই ইউনিয়নে সতীশের ডাঙ্গায় খনন কাজ শুরু করে সুলতানী আমলে ৩০টি পিলার আবিস্কার করেন। খনন কাজে নিয়োজিত পাহাড়পুর কস্টোডিয়ান ছাদেকুজ্জামান জানান, ২৪.৭৬ ী ২০.৫৭ মিটার পরিমাপের ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তকার ৩০টি পিলারের ১২০০ খ্রিষ্টাব্দীতে সুলতানি আমলের একটি মসজিদের ভিত্তি নকশা আবিস্কৃত হয়। তিনি আরও জানান, বাগেরহাটে ষাট গম্বুজ মসজিদ বড় প্রতœতত্ত্ব নিদর্শন আর পরবর্তিতে যশোরের বারো বাজার সাতগাছিয়া গায়েবানা মসজিদটি দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও ধর্মপাল ইউনিয়নের পাইটকাপাড়া সতীশের ডাঙ্গা এলাকার ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি বর্তমানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। পরিদর্শন শেষে সাংস্কৃতিক সচিব ইব্রাহীম হোসেন খান বলেন, এই এলকায় এসব প্রাচীন নিদর্শনগুলো নিয়ে প্রতœতত্ত্ব জাদুঘর করার পরিকল্পনা সরকারের আছে।
নীলফামারী জলঢাকায় ৮ শত বছরের সুলতানী আমলের প্রাচীন ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ আবিস্কার করেছে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর। উপজেলার ধর্মপাল ইউনিয়নের পাইটকাপাড়া গ্রামে সতীশের ডাঙ্গা এলাকায় প্রতœতাত্ত্বিক বিভাগ খনন করে এই প্রাচিন নিদর্শনের সন্ধান পায়। বৃহস্পতিবার এ নিদর্শনটি পরিদর্শন করেন সাংস্কৃতিক বিষয়ক সচিব মোঃ ইব্রাহীম হোসেন খান। এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাস্থান যাদুঘর কস্টোরিয়ান মুজিবুর রহমান, তাজহাট জমিদার বাড়ী কস্টোডিয়ান আবু সাইদ ইনাম তানভীরুল, মহাস্থান যাদুঘর এ্যাসিষ্টেন্ট কস্টোডিয়ান এস.এম হাসানাত বিন ইসলাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহঃ রাশেদুল হক প্রধান, ইউপি চেয়ারম্যান জামিনুর রহমান, কামরুল আলম কবির। জানা যায়, গত নভেম্বর থেকে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক (চঃ দাঃ) মোছাঃ নাহিদা সুলতানার নের্তৃত্বে ৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি দল ধর্মপাল ইউনিয়নের গড় ধর্মপাল ও সতিশের ডাঙ্গায় খনন কাজ শুরু করে। গড় ধর্মপাল খনন করে পাল বংশীয় নিদর্শন উদ্ধার করে তারা। পরবর্তিতে ওই ইউনিয়নে সতীশের ডাঙ্গায় খনন কাজ শুরু করে সুলতানী আমলে ৩০টি পিলার আবিস্কার করেন। খনন কাজে নিয়োজিত পাহাড়পুর কস্টোডিয়ান ছাদেকুজ্জামান জানান, ২৪.৭৬ ী ২০.৫৭ মিটার পরিমাপের ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট আয়তকার ৩০টি পিলারের ১২০০ খ্রিষ্টাব্দীতে সুলতানি আমলের একটি মসজিদের ভিত্তি নকশা আবিস্কৃত হয়। তিনি আরও জানান, বাগেরহাটে ষাট গম্বুজ মসজিদ বড় প্রতœতত্ত্ব নিদর্শন আর পরবর্তিতে যশোরের বারো বাজার সাতগাছিয়া গায়েবানা মসজিদটি দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও ধর্মপাল ইউনিয়নের পাইটকাপাড়া সতীশের ডাঙ্গা এলাকার ৪২ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটি বর্তমানে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। পরিদর্শন শেষে সাংস্কৃতিক সচিব ইব্রাহীম হোসেন খান বলেন, এই এলকায় এসব প্রাচীন নিদর্শনগুলো নিয়ে প্রতœতত্ত্ব জাদুঘর করার পরিকল্পনা সরকারের আছে।