রণক্ষেত্র গাবতলী
https://www.obolokon24.com/2017/03/gabtoli.html
ডেস্কঃ
রাজধানীর গাবতলীতে বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে সড়ক থেকে তুলে দিতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। এতে করে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে। ফলে গাবতলী এলাকা আজ বুধবার আবারো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
শ্রমিকদের বিক্ষোভের এক পর্যায়ে আজ বুধবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে বিক্ষুদ্ধ পরিবহন শ্রমিকরা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ ছাড়া একই সঙ্গে সাঁজোয়া যান এবং জলকামান প্রস্তুত রেখেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার শ্রমিকদের অবস্থান ছিল গাবতলী গরুর হাটের ক্রসিংয়ের সামনে। আজ তারা গাবতলীর আন্ডারপাস পেরিয়ে মসজিদের কাছাকছি স্থানে অবস্থান নিয়েছে এবং ধীরে ধীরে মাজার রোডের দিকে এগোচ্ছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে শ্রমিকরা টায়ার জ্বেলেছে। কোনো ধরনের যানবাহন রাস্তা দিয়ে যেতে দিচ্ছে না। বর্তমানে গাবতলী এলাকায় সব ধরনের দোকান ও কারখানা বন্ধ।
আন্দোলনের ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ আন্তঃজেলা ট্রাকচালক ইউনিয়নের সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, আন্দোলনে শ্রমিকরা কতটুকু ছাড় দেবে, তা নির্ভর করছে সরকারের আচরণের ওপর।
আবারো রণক্ষেত্র গাবতলী
পুলিশ সূত্র জানায়, গতকাল রাত আটটার দিকে গাবতলী বাস টার্মিনালের সামনের সড়ক দিয়ে যান চলাচলে বাধা দেয় আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা কিছু গাড়িও ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংঘবদ্ধ হয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। গাবতলী বালুর মাঠের পাশের পুলিশ বক্স ও একটি রেকারে আগুন ধরিয়ে দেয় আন্দোলনকারীরা। পরে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শ্রমিকদের অভিযোগ, বিনা উসকানিতে পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করেছে।
আমিনবাজার থেকে ঢাকামুখী ও টেকনিক্যাল মোড় হয়ে সাভারের দিকে যাওয়া যাত্রীরা এ ঘটনায় চরম দুর্ভোগে পড়ছেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব তারেক মাসুদ ও সাংবাদিক মিশুক মুনীরসহ ৫ জনের প্রাণহানির মামলায় ঘাতক বাসের চালক জামির হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত। গত ২২ ফেব্রুয়ারি দেয়া এই রায়ের প্রতিবাদে প্রথমে আঞ্চলিকভাবে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। এদিকে সাভারে ট্রাকচাপায় এক নারীকে হত্যার দায়ে চালকের বিরুদ্ধে সোমবার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন আদালত। এরপরই গতকাল থেকে সারাদেশে ধর্মঘট ডাকা হয়।
রাজধানীর গাবতলীতে বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে সড়ক থেকে তুলে দিতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। এতে করে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের দফায় দফায় সংঘর্ষ চলছে। ফলে গাবতলী এলাকা আজ বুধবার আবারো রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে।
শ্রমিকদের বিক্ষোভের এক পর্যায়ে আজ বুধবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে বিক্ষুদ্ধ পরিবহন শ্রমিকরা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ। এ ছাড়া একই সঙ্গে সাঁজোয়া যান এবং জলকামান প্রস্তুত রেখেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার শ্রমিকদের অবস্থান ছিল গাবতলী গরুর হাটের ক্রসিংয়ের সামনে। আজ তারা গাবতলীর আন্ডারপাস পেরিয়ে মসজিদের কাছাকছি স্থানে অবস্থান নিয়েছে এবং ধীরে ধীরে মাজার রোডের দিকে এগোচ্ছে।
সংঘর্ষের ঘটনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
এদিকে শ্রমিকরা টায়ার জ্বেলেছে। কোনো ধরনের যানবাহন রাস্তা দিয়ে যেতে দিচ্ছে না। বর্তমানে গাবতলী এলাকায় সব ধরনের দোকান ও কারখানা বন্ধ।
আন্দোলনের ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ আন্তঃজেলা ট্রাকচালক ইউনিয়নের সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, আন্দোলনে শ্রমিকরা কতটুকু ছাড় দেবে, তা নির্ভর করছে সরকারের আচরণের ওপর।
আবারো রণক্ষেত্র গাবতলী
পুলিশ সূত্র জানায়, গতকাল রাত আটটার দিকে গাবতলী বাস টার্মিনালের সামনের সড়ক দিয়ে যান চলাচলে বাধা দেয় আন্দোলনকারীরা। এ সময় তারা কিছু গাড়িও ভাঙচুর করে। পুলিশ বাধা দিলে তারা সংঘবদ্ধ হয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়ে। গাবতলী বালুর মাঠের পাশের পুলিশ বক্স ও একটি রেকারে আগুন ধরিয়ে দেয় আন্দোলনকারীরা। পরে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। শ্রমিকদের অভিযোগ, বিনা উসকানিতে পুলিশ তাদের লাঠিপেটা করেছে।
আমিনবাজার থেকে ঢাকামুখী ও টেকনিক্যাল মোড় হয়ে সাভারের দিকে যাওয়া যাত্রীরা এ ঘটনায় চরম দুর্ভোগে পড়ছেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব তারেক মাসুদ ও সাংবাদিক মিশুক মুনীরসহ ৫ জনের প্রাণহানির মামলায় ঘাতক বাসের চালক জামির হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন আদালত। গত ২২ ফেব্রুয়ারি দেয়া এই রায়ের প্রতিবাদে প্রথমে আঞ্চলিকভাবে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক দেওয়া হয়। এদিকে সাভারে ট্রাকচাপায় এক নারীকে হত্যার দায়ে চালকের বিরুদ্ধে সোমবার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেন আদালত। এরপরই গতকাল থেকে সারাদেশে ধর্মঘট ডাকা হয়।