ডোমার আমবাড়ীতে ৪দিন ব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান
https://www.obolokon24.com/2017/03/domar_14.html
আনিছুর রহমান মানিক, জাহিদুল আলম প্রধান রফিক-
ডোমার আমবাড়ীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ১২০ তম ৩ দিন ব্যাপী তারকব্রহ্ম মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গোমনাতী ইউনিয়নের দক্ষিণ আমবাড়ী সার্বজনীন হরি মন্দিরে বুধবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করা হয়। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা দেবীগঞ্জ, ডিমলা, জলঢাকা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু অনন্ত কুমার রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে পরিদর্শন করেন, গোমনাতী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ, সদস্য শফিকুল ইসলাম, কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ জগদিশ চন্দ্র। সাধারণ সম্পাদক কালী দাস, সহ-সম্পাদক মানিক চাঁদ অধিকারী, অলক নাথ শীল, সুধীর চন্দ্র প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। প্রজারী বাবু প্রফুল্ল্য কুমার রায় জানান, বাপ দাদার আমল থেকে এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।
ডোমার আমবাড়ীতে দেশ মাতৃকার শুভ কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় ১২০ তম ৩ দিন ব্যাপী তারকব্রহ্ম মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গোমনাতী ইউনিয়নের দক্ষিণ আমবাড়ী সার্বজনীন হরি মন্দিরে বুধবার ভোররাত্রী থেকে শ্রীমদ্ভগবত গীতা পাঠ অন্তে, মঙ্গলঘট স্থাপন, শুভ অধিবাস, তুলসি আরতি ও নগর পরিক্রমার মধ্যদিয়ে যজ্ঞানুষ্ঠানের শুভ সুচনা করা হয়। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৬টি দল মহানাম সুধা পরিবেশন করেন। নামসুধা দেখতে পার্শবতী উপজেলা দেবীগঞ্জ, ডিমলা, জলঢাকা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এদের মধ্যে নারী ভক্তদের উস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু অনন্ত কুমার রায়ের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে পরিদর্শন করেন, গোমনাতী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল হামিদ, সদস্য শফিকুল ইসলাম, কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ জগদিশ চন্দ্র। সাধারণ সম্পাদক কালী দাস, সহ-সম্পাদক মানিক চাঁদ অধিকারী, অলক নাথ শীল, সুধীর চন্দ্র প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। প্রজারী বাবু প্রফুল্ল্য কুমার রায় জানান, বাপ দাদার আমল থেকে এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভা সহ নানা পূজা উৎসব করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে, কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে তারা আশা করেন।