ডিমলায় ওয়ার্কার্স পার্টির গণহত্যা দিবস পালন
https://www.obolokon24.com/2017/03/dimla_26.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ>>
২৫ মার্চ ইতিহাসের কলঙ্কিত হত্যাযজ্ঞের দিন, জাতীয় সংসদের স্বীকৃতির পর এবারেই এই প্রথম বারের মত ২৫শে মার্চ ২০১৭ শনিবার সন্ধ্যায় যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় বাংলাদেশে ওয়ার্কার্স পার্টির আয়োজনে পালিত হয়েছে গণহত্যা ও ধিক্কার দিবস।
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির উপজেলা কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্তর হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী পুরো শহর প্রদক্ষিন করে,উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্তরে এসে ডাঃ ননী গোপাল রায়ের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তিতা করেন কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ খাঁন,জেলা সম্পাদক এ্যাডঃ মোজাফ্ফর হোসেন বাবুল আকতার,বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির উপজেলা সদস্য কমরেড মোঃ হাফিজার রহমান,কমরেড মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুবমৈত্রীর উপজেলা শাখার সভাপতি ডাঃ সৈয়দ লিটন তালুকদার প্রমুখ।
উক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ রাতে বাংলাদেশের নিরহ মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পরেছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সেই ১৯৫ জন পাকিস্তানি সহ সকল যুদ্ধঅপরাধীর বিচার দাবী ও জামায়ত,শিবির সহ মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক,এই আহব্বান জানিয়ে সভার কাজ সমাপ্ত করেন।
২৫ মার্চ ইতিহাসের কলঙ্কিত হত্যাযজ্ঞের দিন, জাতীয় সংসদের স্বীকৃতির পর এবারেই এই প্রথম বারের মত ২৫শে মার্চ ২০১৭ শনিবার সন্ধ্যায় যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় বাংলাদেশে ওয়ার্কার্স পার্টির আয়োজনে পালিত হয়েছে গণহত্যা ও ধিক্কার দিবস।
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির উপজেলা কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্তর হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী পুরো শহর প্রদক্ষিন করে,উপজেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্তরে এসে ডাঃ ননী গোপাল রায়ের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় বক্তিতা করেন কেন্দ্রীয় নেতা অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ খাঁন,জেলা সম্পাদক এ্যাডঃ মোজাফ্ফর হোসেন বাবুল আকতার,বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির উপজেলা সদস্য কমরেড মোঃ হাফিজার রহমান,কমরেড মোঃ সিরাজুল ইসলাম যুবমৈত্রীর উপজেলা শাখার সভাপতি ডাঃ সৈয়দ লিটন তালুকদার প্রমুখ।
উক্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন ১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ রাতে বাংলাদেশের নিরহ মানুষের ওপর ঝাঁপিয়ে পরেছিল পাকিস্তানি সেনাবাহিনী সেই ১৯৫ জন পাকিস্তানি সহ সকল যুদ্ধঅপরাধীর বিচার দাবী ও জামায়ত,শিবির সহ মৌলবাদী, সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হোক,এই আহব্বান জানিয়ে সভার কাজ সমাপ্ত করেন।