দেবীগঞ্জে ৮ ঘন্টা পর মাটি চাপা পড়া যুবককে জীবিত উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2017/03/debiganf.html
মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ্ রানা//মোঃ সাইদুজ্জামান রেজা
দেবীগঞ্জে সেফটি ট্যাংকের জন্য গর্ত খননের সময় মাটি চাপা পড়া যুবককে প্রায় ৮ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে জীবিত উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। যুবককে উদ্ধার করে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার বিকেলে দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরের সবুজপাড়া এলাকার বাবুল কসাইয়ের বাড়িতে সেফটি ট্যাংকের জন্য গর্ত করার সময় মাটি চাপা পড়েছিল ওই যুবক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিকেল ৪ টায় বাবুল কসাইয়ের বাড়িতে সেফটি ট্যাংকের জন্য গর্ত খননের কাজ করছিল নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার নয়নি বাকডোকরা এলাকার ঝরেন রায়ের ছেলে ঈশ্বর চন্দ্র রায় (২০) ও একই উপজেলার পশ্চিম বোড়াগাড়ি এলাকার আমদ্দী রহমানের ছেলে রুবেল ইসলাম (২২)। খুড়তে খুড়তে হঠাৎ মাটি ধসে পড়লে চাপা পড়ে ঈশ্বর চন্দ্র। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে নামলে রুবেলও মাটির নিচে চাপা পড়ে। স্থানীয়রা দ্রুত রুবেলকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ঈশ্বর চন্দ্রকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়। স্থানীয়রা শুধু ঈশ্বর চন্দ্রের মাথা পর্যন্ত বের করতে সক্ষম হয়। বাকি পুরো শরীর তার মাটিতে চাপা পড়েছিল।
স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে প্রথমে ডোমার ও নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে পঞ্চগড়, বোদা ও রংপুর ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরাও উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। ফায়ার সার্ভিসের ৫ টি ইউনিটের যৌথ প্রচেষ্টায় প্রায় ৮ ঘন্টা পর রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে জীবিত উদ্ধার করা হয় ঈশ্বর চন্দ্রকে। পরে তাকে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।
নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম তালুকদার জানান, বেশি বালু হওয়ার কারণে গর্তের নিচের অংশ কলসির মতো হয়ে গিয়েছিল। ঝুরঝুরে বালিকাময় মাটি হওয়ায় বার বার ভেঙে পড়ছিল। তাই গর্তের চারদিকে কাঠ ফেলে যুবকের বুক পর্যন্ত মাটি উত্তোলন করা হয়। পরে তাকে টেনে তোলা হয়।
উদ্ধার কাজ পরিচালনার সময় দেবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হাসনাত জামান চৌধুরী জজ ও দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবির উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তারা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সফলতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম ওই যুবককে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাটি চাপায় আহত যুবককে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।#
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বিকেল ৪ টায় বাবুল কসাইয়ের বাড়িতে সেফটি ট্যাংকের জন্য গর্ত খননের কাজ করছিল নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার নয়নি বাকডোকরা এলাকার ঝরেন রায়ের ছেলে ঈশ্বর চন্দ্র রায় (২০) ও একই উপজেলার পশ্চিম বোড়াগাড়ি এলাকার আমদ্দী রহমানের ছেলে রুবেল ইসলাম (২২)। খুড়তে খুড়তে হঠাৎ মাটি ধসে পড়লে চাপা পড়ে ঈশ্বর চন্দ্র। এ সময় তাকে উদ্ধার করতে নামলে রুবেলও মাটির নিচে চাপা পড়ে। স্থানীয়রা দ্রুত রুবেলকে উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও ঈশ্বর চন্দ্রকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়। স্থানীয়রা শুধু ঈশ্বর চন্দ্রের মাথা পর্যন্ত বের করতে সক্ষম হয়। বাকি পুরো শরীর তার মাটিতে চাপা পড়েছিল।
স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে প্রথমে ডোমার ও নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের কর্মীর উদ্ধার কাজ শুরু করে। পরে পঞ্চগড়, বোদা ও রংপুর ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরাও উদ্ধার কাজে অংশ নেয়। ফায়ার সার্ভিসের ৫ টি ইউনিটের যৌথ প্রচেষ্টায় প্রায় ৮ ঘন্টা পর রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে জীবিত উদ্ধার করা হয় ঈশ্বর চন্দ্রকে। পরে তাকে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়।
নীলফামারী ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম তালুকদার জানান, বেশি বালু হওয়ার কারণে গর্তের নিচের অংশ কলসির মতো হয়ে গিয়েছিল। ঝুরঝুরে বালিকাময় মাটি হওয়ায় বার বার ভেঙে পড়ছিল। তাই গর্তের চারদিকে কাঠ ফেলে যুবকের বুক পর্যন্ত মাটি উত্তোলন করা হয়। পরে তাকে টেনে তোলা হয়।
উদ্ধার কাজ পরিচালনার সময় দেবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হাসনাত জামান চৌধুরী জজ ও দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবির উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তারা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সফলতার জন্য ধন্যবাদ জানান।
দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম ওই যুবককে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাটি চাপায় আহত যুবককে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।#