প্রধানমন্ত্রীকে ছাত্রের চিঠি: নতুন ভবন পাচ্ছে বিদ্যালয়
https://www.obolokon24.com/2017/02/seakh-hasina.html
ডেস্কঃ
বিদ্যালয়ের সমস্যার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছিল বরগুনার বেতাগীর ৩৪ নম্বর জলিশাহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মো. মাইনুল ইসলাম। তাতে সাড়া দিয়ে ওই বিদ্যালয়ের জন্য জরুরি ভিত্তিতে দোতলা ভবন কাম ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। এই শুকনো মৌসুমেই ভবন করে দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ ডিসেম্বর রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নিতে এসেছিল মাইনুল। সে বক্তৃতায় জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় হয়েছিল। পুরস্কার নেওয়ার সময় সে বিদ্যালয়টির সমস্যার কথা জানিয়ে লিখে আনা চিঠি প্রধানমন্ত্রীর হাতে দেয়। ওই চিঠিতে সে লেখে, বিদ্যালয়টি বেড়িবাঁধের বাইরে ব্যারের ডোন নদীর তীরে অবস্থিত হওয়ায় প্রতি বছর জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। যার ফলে লেখাপড়া ও খেলাধুলা করতে কষ্ট হয়। আবেদনে ওই ছাত্র শিগগির একটি দোতলা ভবন কাম ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র করে দেওয়ার অনুরোধ জানায়।
বিদ্যালয়ের সমস্যার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছিল বরগুনার বেতাগীর ৩৪ নম্বর জলিশাহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মো. মাইনুল ইসলাম। তাতে সাড়া দিয়ে ওই বিদ্যালয়ের জন্য জরুরি ভিত্তিতে দোতলা ভবন কাম ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়ার পর তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। এই শুকনো মৌসুমেই ভবন করে দেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ ডিসেম্বর রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নিতে এসেছিল মাইনুল। সে বক্তৃতায় জাতীয় পর্যায়ে তৃতীয় হয়েছিল। পুরস্কার নেওয়ার সময় সে বিদ্যালয়টির সমস্যার কথা জানিয়ে লিখে আনা চিঠি প্রধানমন্ত্রীর হাতে দেয়। ওই চিঠিতে সে লেখে, বিদ্যালয়টি বেড়িবাঁধের বাইরে ব্যারের ডোন নদীর তীরে অবস্থিত হওয়ায় প্রতি বছর জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়। যার ফলে লেখাপড়া ও খেলাধুলা করতে কষ্ট হয়। আবেদনে ওই ছাত্র শিগগির একটি দোতলা ভবন কাম ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র করে দেওয়ার অনুরোধ জানায়।