এ কেমন বর্বরতা
https://www.obolokon24.com/2017/02/saidpur_6.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৬ ফেব্রুয়ারী॥
ময়লা চায়ের কাপের অভিযোগ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছে এজাজ আহমেদ (২৭) নামের এক স্বর্নের দোকানের কারিগড়। তার শরীরে চায়ের দোকানের মালিক সাইনুল,তার চার ছেলে ও দোকানের কর্মচারীরা কেটলীতে থাকা গরম চা ঢেলে দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। আহত ওই কারিগড়কে রংপুর মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায় গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে সৈয়দপুর শহরের স্বর্ণকার পট্টির একটি স্বর্ণকার দোকানের কারিগড় ও শহরের রসুলপুর মহল্লার কাইয়ুম মিয়ার ছেলে এজাজ আহমেদ কাজের ফাঁকে চা পান করতে রেললাইনের ধারে সাইনুলের চায়ের দোকানে যায়। সেখানে চা পানের সময় চায়ের কাপে ময়লা দেখতে পেয়ে মালিক সাইনুলকে অভিযোগ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মালিকসহ তার চার ছেলে নওশাদ, এরশাদ, সমশের ও সামছু। তারা স্বর্নের দোানের কারিগড় এজাজকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করার এক পর্যায়ে তার শরীরে কেটলি ভর্তি গরম চা ঢেলে দেয়। এতে এজাজের শরীর ঝলসে যায়। স্থানীয় লোকজন এজাজকে উদ্ধার করে প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করায়। তার অবস্থা আশংঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়। এ ব্যাপারে আহত এজাজের ভাই মেরাজ আহমেদ বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে বলে সৈয়দপুর থানার ওসি আমিরুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
ময়লা চায়ের কাপের অভিযোগ করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছে এজাজ আহমেদ (২৭) নামের এক স্বর্নের দোকানের কারিগড়। তার শরীরে চায়ের দোকানের মালিক সাইনুল,তার চার ছেলে ও দোকানের কর্মচারীরা কেটলীতে থাকা গরম চা ঢেলে দিয়ে ঝলসে দিয়েছে। আহত ওই কারিগড়কে রংপুর মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায় গত শনিবার সন্ধ্যার দিকে সৈয়দপুর শহরের স্বর্ণকার পট্টির একটি স্বর্ণকার দোকানের কারিগড় ও শহরের রসুলপুর মহল্লার কাইয়ুম মিয়ার ছেলে এজাজ আহমেদ কাজের ফাঁকে চা পান করতে রেললাইনের ধারে সাইনুলের চায়ের দোকানে যায়। সেখানে চা পানের সময় চায়ের কাপে ময়লা দেখতে পেয়ে মালিক সাইনুলকে অভিযোগ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মালিকসহ তার চার ছেলে নওশাদ, এরশাদ, সমশের ও সামছু। তারা স্বর্নের দোানের কারিগড় এজাজকে শারিরীকভাবে নির্যাতন করার এক পর্যায়ে তার শরীরে কেটলি ভর্তি গরম চা ঢেলে দেয়। এতে এজাজের শরীর ঝলসে যায়। স্থানীয় লোকজন এজাজকে উদ্ধার করে প্রথমে সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করায়। তার অবস্থা আশংঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে রাতেই রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করা হয়। এ ব্যাপারে আহত এজাজের ভাই মেরাজ আহমেদ বাদী হয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছে বলে সৈয়দপুর থানার ওসি আমিরুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।