ফলোআপ-অবশেষে কোচিং ফি’র টাকা আদায়ের জন্য এসএসসি পরীক্ষার্থীর আটকে রাখা প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে
https://www.obolokon24.com/2017/02/saidpur_1.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে অবশেষে কোচিং ফি’র টাকা আদায়ের জন্য এসএসসি পরীক্ষার্থীর আটকে রাখা প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় ওই পরীক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র দেয়া হয়। সৈয়দপুর তুলশীরাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবাইল ফোনে বাসা থেকে ডেকে এনে ওই পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র তাঁর হাতে তুলে দেন। তবে এ সময় কোচিং ফি’র টাকা আদায়ে তাঁর প্রবেশপত্র আটকে রাখার বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করায় ওই পরীক্ষার্থীকে বিভিন্ন রকম গালমন্দ করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান। এতে করে ওই পরীক্ষার্থী মানসিকভাবে খানিকটা ভেঙ্গে পড়েছে।
এদিকে “কোচিং ফি’র জন্য পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র আটকে রাখার অভিযোগ” শিরোনামে সংবাদটি জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল অবলোকন সহ কয়েকটি জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকায় ফলাও করে প্রকাশিত হয়। আর এ খবরটি নজরে আসে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গীর। তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে ওই অভিযোগ সম্পর্কে আরো ব্যাপক খোঁজখবর নেন। পরে তিনি অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দেন। সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রেহেনা ইয়াসমীন আজ (বুধবার) তাৎক্ষনিকভাবে ওই পরীক্ষার্থীর অভিভাবককে তাঁর অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে তিনি ওই পরীক্ষার্থীর অভিভাবক বড় ভাই মো. মুরাদ হোসেনের কাছে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত শোনেন। সেই সঙ্গে তিনি ওই অভিভাবককে নানাভাবে সাত্ত্বনা ও সাহস যোগান। এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এ ঘটনার বিষয়ে পরবর্তীতে আরো অধিক তদন্ত ও খোঁজখবর নেয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনেরও আশ্বাস প্রদান করেন।
প্রসঙ্গত, ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীনতম সৈয়দপুর তুলশীরাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান কোচিং ফি’র টাকা আদায়ের জন্য কয়েকজন পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র আটকে রাখেন। এবারের ওই বিদ্যালয় থেকে দুই গ্রুপে ৫৫জন পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়া কথা। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে এ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শুরু হচ্ছে।
সৈয়দপুরে অবশেষে কোচিং ফি’র টাকা আদায়ের জন্য এসএসসি পরীক্ষার্থীর আটকে রাখা প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় ওই পরীক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র দেয়া হয়। সৈয়দপুর তুলশীরাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবাইল ফোনে বাসা থেকে ডেকে এনে ওই পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র তাঁর হাতে তুলে দেন। তবে এ সময় কোচিং ফি’র টাকা আদায়ে তাঁর প্রবেশপত্র আটকে রাখার বিষয়ে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করায় ওই পরীক্ষার্থীকে বিভিন্ন রকম গালমন্দ করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান। এতে করে ওই পরীক্ষার্থী মানসিকভাবে খানিকটা ভেঙ্গে পড়েছে।
এদিকে “কোচিং ফি’র জন্য পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র আটকে রাখার অভিযোগ” শিরোনামে সংবাদটি জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল অবলোকন সহ কয়েকটি জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিক পত্রিকায় ফলাও করে প্রকাশিত হয়। আর এ খবরটি নজরে আসে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আবু ছালেহ মো. মুসা জঙ্গীর। তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে ওই অভিযোগ সম্পর্কে আরো ব্যাপক খোঁজখবর নেন। পরে তিনি অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দেন। সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার রেহেনা ইয়াসমীন আজ (বুধবার) তাৎক্ষনিকভাবে ওই পরীক্ষার্থীর অভিভাবককে তাঁর অফিসে ডেকে পাঠান। সেখানে তিনি ওই পরীক্ষার্থীর অভিভাবক বড় ভাই মো. মুরাদ হোসেনের কাছে ঘটনার বিষয়ে বিস্তারিত শোনেন। সেই সঙ্গে তিনি ওই অভিভাবককে নানাভাবে সাত্ত্বনা ও সাহস যোগান। এ সময় সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এ ঘটনার বিষয়ে পরবর্তীতে আরো অধিক তদন্ত ও খোঁজখবর নেয়া সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনেরও আশ্বাস প্রদান করেন।
প্রসঙ্গত, ঐতিহ্যবাহী ও প্রাচীনতম সৈয়দপুর তুলশীরাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিনুর রহমান কোচিং ফি’র টাকা আদায়ের জন্য কয়েকজন পরীক্ষার্থীর প্রবেশপত্র আটকে রাখেন। এবারের ওই বিদ্যালয় থেকে দুই গ্রুপে ৫৫জন পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়া কথা। আগামী ২ ফেব্রুয়ারি (বৃহস্পতিবার) থেকে এ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা শুরু হচ্ছে।