কর্মসৃজন কর্মসুচির শ্রমিক দ্বারা ব্যক্তিগত বোরো জমিতে কাজ করার অভিযোগ।
https://www.obolokon24.com/2017/02/rangpur_542.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
পীরগঞ্জের কুমেদপুর ইউপির ১নং ওয়ার্ডের কর্মসৃজন কর্মসুচির শ্রমিক রসুলপুর গ্রামের ইব্রাহীমের পুত্র এছাহাক আলী,রহমত উল্যাহর পুত্র শুকর মাহমুদ, মন্টু রবির পুত্র শংকর বাবু, মহসীনের পুত্র মঞ্জুর হোসেন, খাইরুল ইসলামের পুত্র সুজন মিয়া,এনামুল হকের পুত্র নাছির হোসেন, কাশেম আলীর পুত্র সুলতান মিয়া, ফজল খার পুত্র হাদী মিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত ইরি বোরোর জমিতে আগাছা নিরানীর কাজ করছেন গত শনিবার থেকে।
গতকাল রোববার দুপুরে চেয়ারম্যানের বোরো জমি নিরানী দেয়ার সময় ওই শ্রমিকদের সাথে কথা হলে তাঁরা বলেন, “ ভাই হামরা গরিম মানুষ চিয়ারমেন গতকাল থাকি জমি নিরানীর কাজ করি নেওচে। গতকাল হামরা আড়াই বিঘা নিরাচি। আজও ১৩ কাটা জমি নিরানি শেষ করচি। দুপুরে ভাত খায়া আবার নিরানীর কাজ করতে হবে। আমাদের যেন সমস্যা না হয়। চিয়ারমেনর জমি নিরানীর কাজ না করলে নাম বাদ দিবি। রাখু নামের একজনকে বাদ দিচে। ”
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, বর্নিত ইউপিতে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন কর্মসুচি প্রকল্পের কাজ গত ৮ ফেব্র“য়ারী থেকে শুরু হয়েছে। ২৫৯ জন শ্রমিক প্রথম পর্যায়ের ৪০ কর্ম দিবসের কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। ওই ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডে ৯ টি প্রকল্পে মাটির কাজ করার কথা। সেখানে ওই ইউপির ১ নং ওয়ার্ডের শ্র্রমিকদের দিয়ে চেয়ারম্যান তাঁর বোরোর জমিতে নিরানীর কাজ করাচ্ছেন। ৯ জন শ্রমিক ২ দিন ধরে ওই কাজ করছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এ ব্যাপারে ওই ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুর রশিদ বলেন, আজকে ৯ জন শ্রমিককে অনুপস্থিত দেখা হয়েছে। শ্রমিকদের দোষ কি ? এমন প্রশ্নে নিশ্চুপ থাকেন তিনি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পীরগঞ্জের কুমেদপুর ইউপির ১নং ওয়ার্ডের কর্মসৃজন কর্মসুচির শ্রমিক রসুলপুর গ্রামের ইব্রাহীমের পুত্র এছাহাক আলী,রহমত উল্যাহর পুত্র শুকর মাহমুদ, মন্টু রবির পুত্র শংকর বাবু, মহসীনের পুত্র মঞ্জুর হোসেন, খাইরুল ইসলামের পুত্র সুজন মিয়া,এনামুল হকের পুত্র নাছির হোসেন, কাশেম আলীর পুত্র সুলতান মিয়া, ফজল খার পুত্র হাদী মিয়া ইউপি চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত ইরি বোরোর জমিতে আগাছা নিরানীর কাজ করছেন গত শনিবার থেকে।
গতকাল রোববার দুপুরে চেয়ারম্যানের বোরো জমি নিরানী দেয়ার সময় ওই শ্রমিকদের সাথে কথা হলে তাঁরা বলেন, “ ভাই হামরা গরিম মানুষ চিয়ারমেন গতকাল থাকি জমি নিরানীর কাজ করি নেওচে। গতকাল হামরা আড়াই বিঘা নিরাচি। আজও ১৩ কাটা জমি নিরানি শেষ করচি। দুপুরে ভাত খায়া আবার নিরানীর কাজ করতে হবে। আমাদের যেন সমস্যা না হয়। চিয়ারমেনর জমি নিরানীর কাজ না করলে নাম বাদ দিবি। রাখু নামের একজনকে বাদ দিচে। ”
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, বর্নিত ইউপিতে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন কর্মসুচি প্রকল্পের কাজ গত ৮ ফেব্র“য়ারী থেকে শুরু হয়েছে। ২৫৯ জন শ্রমিক প্রথম পর্যায়ের ৪০ কর্ম দিবসের কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। ওই ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডে ৯ টি প্রকল্পে মাটির কাজ করার কথা। সেখানে ওই ইউপির ১ নং ওয়ার্ডের শ্র্রমিকদের দিয়ে চেয়ারম্যান তাঁর বোরোর জমিতে নিরানীর কাজ করাচ্ছেন। ৯ জন শ্রমিক ২ দিন ধরে ওই কাজ করছে বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
এ ব্যাপারে ওই ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুর রশিদ বলেন, আজকে ৯ জন শ্রমিককে অনুপস্থিত দেখা হয়েছে। শ্রমিকদের দোষ কি ? এমন প্রশ্নে নিশ্চুপ থাকেন তিনি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।