রংপুরে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব উপায়ে উন্নত স্যানিটেশন ও পয়ঃবর্জ্য নিরসনের লক্ষ্যে সমাঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত
https://www.obolokon24.com/2017/02/rangpur_21.html
এস.কে.মামুন
বুধবার রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সম্মেলন কক্ষে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওসাপ বাংলাদেশ এবং রংপুর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের বিভাগীয় শহর রংপুরে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব উপায়ে উন্নত স্যানিটেশন ও পয়ঃবর্জ্য নিরসনের লক্ষ্যে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমাঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়। রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টু (প্রতিমন্ত্রী) এবং ওসাপ বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ডিরেক্টর জেরিমী হরনার এই সমাঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আকতার হোসেন আজাদ, রসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন,মেয়র মহোদয়ের একান্ত সচিব রাশেদুল ইসলাম সহ রংপুর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, রংপুর শহরের অধিকাংশ এলাকাই অনসাইট স্যানিটেশন ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে নগরবাসী তাদের সেপ্টিকট্যাঙ্ক ও পিট ল্যট্রিন সমূহ অপেশাদার পরিচ্ছন্নতা কর্মী দ্বারা সনাতন পদ্ধতিতে পরিস্কার করে থাকেন, যেখানে পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও নগরবাসী উভয়ের স্বাস্থ্য ঝুকি বিদ্যমান। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে উন্নত বিশে^র ন্যায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যক্তি উদ্যোক্তার মাধ্যমে নগরবাসীদের পয়ঃবর্জ্য নিরসন ও নি¤œ আয়ের পরিবারগুলোকে উন্নত স্যানিটেসন সেবা প্রদানে রংপুর সিটিকর্পোরেশন মত এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাচ্ছে। এই সেবার আওতায় ভ্যাকুট্যাক নামক আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে অতি দ্রুত সময়ে পরিবেশ সম্মতভাবে স্বল্প খরচে পয়বর্জ্য পরিস্কার করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি ওসাপ বাংলাদেশ শহরের নি¤œ আয়ের পরিবারগুলোর জন্যস্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন নির্মান, উন্নত স্বাস্থ্যাভ্যাস অনুশীলনে সচেতনতা বৃদ্ধি ও জনসচেতনতা উন্নয়নে রংপুর সিটি কর্পোরেশনকে সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিবিড় কারিগরি সহায়তা প্রদান করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে নগরবাসীকে উন্নত সেবা প্রদানের পাশাপাশি উদ্যোক্তারা লাভবান হবেন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। অনুষ্ঠানে বক্তাগণ রংপুর সিটি কর্পোরেশন এবং ওসাপ বাংলাদেশের এই যুগোপযোগি ও সৃজনশীল উদ্যোগের প্রসংশা করেন এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপের মাধ্যমে অন্যান্য বড় ও ঘনবসতিপুর্ণ শহরগুলোতেও এ কার্যক্রম সম্প্রসারনে সরকারী-বেসরকারী, ব্যক্তি উদ্যোক্তা ও উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসার আহবান জানান।
বুধবার রংপুর সিটি কর্পোরেশনের সম্মেলন কক্ষে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ওসাপ বাংলাদেশ এবং রংপুর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের বিভাগীয় শহর রংপুরে আধুনিক ও পরিবেশ বান্ধব উপায়ে উন্নত স্যানিটেশন ও পয়ঃবর্জ্য নিরসনের লক্ষ্যে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক সমাঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়। রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টু (প্রতিমন্ত্রী) এবং ওসাপ বাংলাদেশের প্রোগ্রাম ডিরেক্টর জেরিমী হরনার এই সমাঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আকতার হোসেন আজাদ, রসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন,মেয়র মহোদয়ের একান্ত সচিব রাশেদুল ইসলাম সহ রংপুর সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, রংপুর শহরের অধিকাংশ এলাকাই অনসাইট স্যানিটেশন ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। এক্ষেত্রে নগরবাসী তাদের সেপ্টিকট্যাঙ্ক ও পিট ল্যট্রিন সমূহ অপেশাদার পরিচ্ছন্নতা কর্মী দ্বারা সনাতন পদ্ধতিতে পরিস্কার করে থাকেন, যেখানে পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও নগরবাসী উভয়ের স্বাস্থ্য ঝুকি বিদ্যমান। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে উন্নত বিশে^র ন্যায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যক্তি উদ্যোক্তার মাধ্যমে নগরবাসীদের পয়ঃবর্জ্য নিরসন ও নি¤œ আয়ের পরিবারগুলোকে উন্নত স্যানিটেসন সেবা প্রদানে রংপুর সিটিকর্পোরেশন মত এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাচ্ছে। এই সেবার আওতায় ভ্যাকুট্যাক নামক আধুনিক যন্ত্রের মাধ্যমে অতি দ্রুত সময়ে পরিবেশ সম্মতভাবে স্বল্প খরচে পয়বর্জ্য পরিস্কার করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি ওসাপ বাংলাদেশ শহরের নি¤œ আয়ের পরিবারগুলোর জন্যস্বাস্থ্যসম্মত ল্যাট্রিন নির্মান, উন্নত স্বাস্থ্যাভ্যাস অনুশীলনে সচেতনতা বৃদ্ধি ও জনসচেতনতা উন্নয়নে রংপুর সিটি কর্পোরেশনকে সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিবিড় কারিগরি সহায়তা প্রদান করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে নগরবাসীকে উন্নত সেবা প্রদানের পাশাপাশি উদ্যোক্তারা লাভবান হবেন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। অনুষ্ঠানে বক্তাগণ রংপুর সিটি কর্পোরেশন এবং ওসাপ বাংলাদেশের এই যুগোপযোগি ও সৃজনশীল উদ্যোগের প্রসংশা করেন এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপের মাধ্যমে অন্যান্য বড় ও ঘনবসতিপুর্ণ শহরগুলোতেও এ কার্যক্রম সম্প্রসারনে সরকারী-বেসরকারী, ব্যক্তি উদ্যোক্তা ও উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসার আহবান জানান।