পঞ্চগড়ে ৩ দিন ব্যাপী জেলা ইস্তেমার আজ শেষ দিন
https://www.obolokon24.com/2017/02/panchagar_16.html
মোঃ তোফাজ্জল হোসেন তোতা, পঞ্চগড় প্রতিনিধি ঃ
পঞ্চগড়ে ৩ দিন ব্যাপী জেলা ইস্তেমার আজ শেষ দিন। আখেরি মুনাজাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত ছিল প্রশাসনের কড়া নজরদারি। ২৩, ২৪ ও ২৫ শে ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৭ পর্যন্ত পঞ্চগড় জেলার সদর উপজেলার সুগার মিল ইক্ষু খামানে খোলা মাঠে এ ইস্তেমা অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে প্রতি বছর বিশ^ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হত তুরাগ নদীর তীরে। সেখানে জায়গা না হওয়ার কারণে এ বছর আলাদা ভাবে পরিবর্তন করা হয়। বিশ^ ইজতেমা হতো ৬৪ জেলা ঘিরে। সেখান থেকে ২ ভাগে ৩২ জেলার ধর্মপ্রাণ মুসলীদের নিয়ে বিশ^ ইজতেমা হয়। তাই এবার পৃথক পৃথক ভাবে নিজ জেলায় ৩ দিন জেলা ইজতেমার আয়োজন করা হয়েছে। জানা গেছে ইজতেমাটিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের জন্য সব ধরণের সুযোগ সুবিধা ছিল। যেন কারো কোন অসুবিধা না হয় ইজতেমা শেষে মুসল্লিদের রাস্তা পারাপারে যেন বেঘাত না ঘটে সে জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কঠোর নিরাপত্তার সাথে মুসল্লীদের পারাপারে সহযোগীতা করেন। সবচেয়ে বড় কথা জেলা ইজতেমায় আধা ঘন্টা মোনাজাতের সময় জেলাটিতে মনে হচ্ছিল একেবারে নিস্তব্ধতা বিরাজ করছিল। মনে হচ্ছিল যেন পশু পাখিরাও মুনাজাতে মশগুল ছিল। মুনাজাতের শেষে ফিরে আসে আগের মতন কোলাহল।
পঞ্চগড়ে ৩ দিন ব্যাপী জেলা ইস্তেমার আজ শেষ দিন। আখেরি মুনাজাতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত ছিল প্রশাসনের কড়া নজরদারি। ২৩, ২৪ ও ২৫ শে ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৭ পর্যন্ত পঞ্চগড় জেলার সদর উপজেলার সুগার মিল ইক্ষু খামানে খোলা মাঠে এ ইস্তেমা অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে প্রতি বছর বিশ^ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হত তুরাগ নদীর তীরে। সেখানে জায়গা না হওয়ার কারণে এ বছর আলাদা ভাবে পরিবর্তন করা হয়। বিশ^ ইজতেমা হতো ৬৪ জেলা ঘিরে। সেখান থেকে ২ ভাগে ৩২ জেলার ধর্মপ্রাণ মুসলীদের নিয়ে বিশ^ ইজতেমা হয়। তাই এবার পৃথক পৃথক ভাবে নিজ জেলায় ৩ দিন জেলা ইজতেমার আয়োজন করা হয়েছে। জানা গেছে ইজতেমাটিতে ধর্মপ্রাণ মুসল্লীদের জন্য সব ধরণের সুযোগ সুবিধা ছিল। যেন কারো কোন অসুবিধা না হয় ইজতেমা শেষে মুসল্লিদের রাস্তা পারাপারে যেন বেঘাত না ঘটে সে জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মীরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কঠোর নিরাপত্তার সাথে মুসল্লীদের পারাপারে সহযোগীতা করেন। সবচেয়ে বড় কথা জেলা ইজতেমায় আধা ঘন্টা মোনাজাতের সময় জেলাটিতে মনে হচ্ছিল একেবারে নিস্তব্ধতা বিরাজ করছিল। মনে হচ্ছিল যেন পশু পাখিরাও মুনাজাতে মশগুল ছিল। মুনাজাতের শেষে ফিরে আসে আগের মতন কোলাহল।