ইউপি নির্বাচনে সহিংসতার মামলায় নীলফামারীতে ১১৩ আসামী আটক
https://www.obolokon24.com/2017/02/nilphamari_5.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৫ ফেব্রুয়ারী॥
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতার একটি মামলায় ১১৩ জন কে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। আজ রবিবার বেলা ১২ টায় জেষ্ঠ্য জুিডশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আকরাম হোসেনের আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
মামলার সূত্রমতে, ২০১৬ সালের ৪জুন নীলফামারীর সেয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ইউনিয়নের চওড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করে ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে আসার পথে এক নম্বর ওয়ার্ডের পরাজিত ইউপি সদস্য ফজলুল হক লোকজন নিয়ে নির্বচনের কাজে দায়িত্বরতদের ওপর হামলা চালিয়ে ব্যালটসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এসময় ওই কেন্দ্রে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ও পুলিশের উপপরিদর্শক আসাদুজ্জামান আহত হয়। এসময় পুলিশ তিন রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়ে আক্রমণকারীদের ছত্রভঙ্গ করে সেখান থেকে ব্যালট ও নির্বাচনী সরঞ্জান নিয়ে চলতে আসতে সক্ষম হয়।
এঘটনায় রাতে ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা খলিলুর রহমান বাড়ি হয়ে সৈয়দপুর থানায় আটজন নামীয়সহ এক থেকে দেড় হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সৈয়দপুর থানার উপপরিদর্শক কার্তিক চন্দ্র মোহন্ত তদন্ত করে একই বছরের (২০১৬) ১৫ ডিসেম্বর ১১৩ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলার ধার্যদিন রবিবার আসামীরা আদালতে হারি হয়ে জামিন প্রার্থা করলে আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
উল্লেখ্য, ওই মামলায় গত বছরের ১২ জুলাই উচ্চ আদালত আট সপ্তাহের জামিন মঞ্জুর করে নি¤œ আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে আদাতে আত্মসমর্পণ করেননি মামলার আসামীরা।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতার একটি মামলায় ১১৩ জন কে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। আজ রবিবার বেলা ১২ টায় জেষ্ঠ্য জুিডশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আকরাম হোসেনের আদালতে হাজির হয়ে জামিন প্রার্থনা করলে বিচারক তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
মামলার সূত্রমতে, ২০১৬ সালের ৪জুন নীলফামারীর সেয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনে ইউনিয়নের চওড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা করে ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনী সরঞ্জাম নিয়ে আসার পথে এক নম্বর ওয়ার্ডের পরাজিত ইউপি সদস্য ফজলুল হক লোকজন নিয়ে নির্বচনের কাজে দায়িত্বরতদের ওপর হামলা চালিয়ে ব্যালটসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ছিনিয়ে নেয়ার চেষ্টা করে। এসময় ওই কেন্দ্রে প্রিজাইডিং কর্মকর্তা খলিলুর রহমান ও পুলিশের উপপরিদর্শক আসাদুজ্জামান আহত হয়। এসময় পুলিশ তিন রাউন্ড রাবার বুলেট ছুড়ে আক্রমণকারীদের ছত্রভঙ্গ করে সেখান থেকে ব্যালট ও নির্বাচনী সরঞ্জান নিয়ে চলতে আসতে সক্ষম হয়।
এঘটনায় রাতে ওই কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা খলিলুর রহমান বাড়ি হয়ে সৈয়দপুর থানায় আটজন নামীয়সহ এক থেকে দেড় হাজার জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় সৈয়দপুর থানার উপপরিদর্শক কার্তিক চন্দ্র মোহন্ত তদন্ত করে একই বছরের (২০১৬) ১৫ ডিসেম্বর ১১৩ জনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলার ধার্যদিন রবিবার আসামীরা আদালতে হারি হয়ে জামিন প্রার্থা করলে আদালতের বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
উল্লেখ্য, ওই মামলায় গত বছরের ১২ জুলাই উচ্চ আদালত আট সপ্তাহের জামিন মঞ্জুর করে নি¤œ আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে আদাতে আত্মসমর্পণ করেননি মামলার আসামীরা।