কিশোরগঞ্জে মিথ্যা মামলা ও হয়রানীর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন ও গ্রামবাসীর মানববন্ধন
https://www.obolokon24.com/2017/02/kisargang_11.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতা॥
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নর আট নম্বর ওয়ার্ডের মেলাবর গ্রামের দিনমজুর অসহায় আমিনুর রহমান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দায়ের করা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা বানোয়াট ও হয়রানী মুলক মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীরা । পরে গ্রামবাসীরা আমিনুর রহমানের পক্ষে হয়রানী মূলক মামলার তুলে নেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করে।গত শনিবার দুপুরে বড়ভিটা ক্যামেরার বাজারের মেলাবর বড়ভিটা সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওই গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ অংশ নেন। মানববন্ধনের আগে একই স্থানে এক সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগীরা।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান ভুক্তভোগী আমিনুর রহমান , বক্তব্যে তিনি অভিযোগ করে বলেন গ্রামের মৃত তমিজ উদ্দিনের ছেলে মামলাবাজ ও ভুমিদস্যু আব্দুর রহমানের মেয়ে মুক্তা বেগমের সঙ্গে আমার ছেলে হাফিজুর রহমানের বিয়ে হয় গত ২০১১ সালের ২৪ এপ্রিল তারিখে। কিন্তু মেয়েটি হাফিজুরের সঙ্গে এক বছর সংসারের পর নিজেই তার স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটায়। এ জন্য গ্রামের গন্যমাণ্য ব্যাক্তিদের সামনে মোহরানা বাবদ ৫০ হাজার বুঝিয়ে দেয়া হয় তাদের । এসময় একটি চুক্তিনামা করা হয় । চুক্তিনামায় মেয়েটি অঙ্গিকার করে বলেন, ওই স্বামীর উপর আজ থেকে আমার আর কোন দায় দাবী থাকবেনা। কিন্ত মেয়েটি তার ফুপাতো ভাই থানার দালাল জিয়ার চক্রান্তে আদালতে তার পূর্বের স্বামী ও স্বামীর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একে একে তিনটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। আসামীরা ওই সব মামলায় আদালতে হাজির হলে জামিন মুক্তি পায়। এরপর তারা থানায় চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারী ছিনতাই,ডাকাতি ও লুটপাটের আরেকটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। এই মামলায় ৫ জনকে আসামী করা হয়। অসহায় দিনমজুর আমিনুর রহমান তার স্ত্রী,পুত্র, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী সহ আদালতে জামিন চাইলে আদালত ৪জনকে জামিন দিয়ে হাফিজুর রহমানকে কারাগারে প্রেরন করে। ফলে গত ২০ দিন ধরে ওই নিরিহ ছেলেটি জেলা কারাগারে হাজতবাস করছে।
এদিকে গ্রামবাসীরা কৃষি শ্রমিক আমিনুর রহমান ও তার পরিবারের উপর হয়রানী মূলক সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবি করে ঘন্টাব্যাপি একটি মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে উপস্থিত শত শত নারী পুরুষের মধ্যে গ্রামের প্রবীন ব্যাক্তি নরেন্দ্র নাথ রায়,বহিউদ্দিন,জবেদ আলী,নাদের হোসেন,আব্দুর রহমান,ইব্রাহিম আলী প্রমুখগন বক্তব্য রাখেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন অসহায় দিনমজুর আমিনুর রহমান,তার স্ত্রী হাফিজা বেগম। তারা দুইজনে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে বলেন আমাদের ১১ শতাংশ জমি দখল করে নিয়ে উল্টো একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করছে মামলাবাজরা। এ ব্যাপারে মামলার বাদী আব্দুর রহমান ও তার মেয়ে মুক্তা আক্তারের সাথে কথা বলার জন্য তার বাড়িতে গেলে তারা সাংবাদিকদের দেখে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নর আট নম্বর ওয়ার্ডের মেলাবর গ্রামের দিনমজুর অসহায় আমিনুর রহমান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দায়ের করা ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা বানোয়াট ও হয়রানী মুলক মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগীরা । পরে গ্রামবাসীরা আমিনুর রহমানের পক্ষে হয়রানী মূলক মামলার তুলে নেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করে।গত শনিবার দুপুরে বড়ভিটা ক্যামেরার বাজারের মেলাবর বড়ভিটা সড়কে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে ওই গ্রামের শতশত নারী-পুরুষ অংশ নেন। মানববন্ধনের আগে একই স্থানে এক সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগীরা।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান ভুক্তভোগী আমিনুর রহমান , বক্তব্যে তিনি অভিযোগ করে বলেন গ্রামের মৃত তমিজ উদ্দিনের ছেলে মামলাবাজ ও ভুমিদস্যু আব্দুর রহমানের মেয়ে মুক্তা বেগমের সঙ্গে আমার ছেলে হাফিজুর রহমানের বিয়ে হয় গত ২০১১ সালের ২৪ এপ্রিল তারিখে। কিন্তু মেয়েটি হাফিজুরের সঙ্গে এক বছর সংসারের পর নিজেই তার স্বামীর সঙ্গে বিয়ে বিচ্ছেদ ঘটায়। এ জন্য গ্রামের গন্যমাণ্য ব্যাক্তিদের সামনে মোহরানা বাবদ ৫০ হাজার বুঝিয়ে দেয়া হয় তাদের । এসময় একটি চুক্তিনামা করা হয় । চুক্তিনামায় মেয়েটি অঙ্গিকার করে বলেন, ওই স্বামীর উপর আজ থেকে আমার আর কোন দায় দাবী থাকবেনা। কিন্ত মেয়েটি তার ফুপাতো ভাই থানার দালাল জিয়ার চক্রান্তে আদালতে তার পূর্বের স্বামী ও স্বামীর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একে একে তিনটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। আসামীরা ওই সব মামলায় আদালতে হাজির হলে জামিন মুক্তি পায়। এরপর তারা থানায় চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারী ছিনতাই,ডাকাতি ও লুটপাটের আরেকটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে। এই মামলায় ৫ জনকে আসামী করা হয়। অসহায় দিনমজুর আমিনুর রহমান তার স্ত্রী,পুত্র, ভাই ও ভাইয়ের স্ত্রী সহ আদালতে জামিন চাইলে আদালত ৪জনকে জামিন দিয়ে হাফিজুর রহমানকে কারাগারে প্রেরন করে। ফলে গত ২০ দিন ধরে ওই নিরিহ ছেলেটি জেলা কারাগারে হাজতবাস করছে।
এদিকে গ্রামবাসীরা কৃষি শ্রমিক আমিনুর রহমান ও তার পরিবারের উপর হয়রানী মূলক সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার দাবি করে ঘন্টাব্যাপি একটি মানববন্ধন করে। মানববন্ধনে উপস্থিত শত শত নারী পুরুষের মধ্যে গ্রামের প্রবীন ব্যাক্তি নরেন্দ্র নাথ রায়,বহিউদ্দিন,জবেদ আলী,নাদের হোসেন,আব্দুর রহমান,ইব্রাহিম আলী প্রমুখগন বক্তব্য রাখেন। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন অসহায় দিনমজুর আমিনুর রহমান,তার স্ত্রী হাফিজা বেগম। তারা দুইজনে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে বলেন আমাদের ১১ শতাংশ জমি দখল করে নিয়ে উল্টো একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রানী করছে মামলাবাজরা। এ ব্যাপারে মামলার বাদী আব্দুর রহমান ও তার মেয়ে মুক্তা আক্তারের সাথে কথা বলার জন্য তার বাড়িতে গেলে তারা সাংবাদিকদের দেখে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।