জলঢাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে পুড়ে গেছে ২১ ঘর,ক্ষতির পরিমান ২০ লাখ
https://www.obolokon24.com/2017/02/jaldhaka_3.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৮টি পরিবারের পুড়ে গেছে ২১ ঘর। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ২০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারনা করছে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার। এসময় আগুন আতঙ্কে পার্শ্ববর্তী আরও ৭টি পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ভেঙ্গে অন্যত্রে সরিয়ে নেয়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম শিমুলবাড়ী মস্জিদপাড়া গ্রামে এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। পড়ে জলঢাকা ও ডোমার উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগিয়েছে জানালেও ডোমার ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন লিডার আব্দুল কাদের বলছেন বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিটে আগুনের সুত্রপাত। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ হেলাল হোসেন জানায়, রাত ১টার দিকে প্রতিবন্ধি জহুরুল ইসলাম ও আমার বাড়ী থেকে আগুনের সুত্রপাত। তিনি আরও জানায় ৮টি পরিবারের প্রায় ২১টি ঘর মহুর্তেই পুড়ে যায়। আগুনের সুত্রপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। জলঢাকা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন ইনচার্জ মমতাজুল ইসলাম ও ডোমার লিডার আব্দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ১১ লক্ষ্য টাকা ধরা হয়েছে। এরই মধ্যে শুক্রবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা মুহাম্মদ রাশেদুল হক প্রধান, থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল থেকে প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে নগদ ২ হাজার টাকা, ২০ কেজি চাউল ও দুইটি করে কম্বল প্রদান করেন। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হল হেলাল হোসেন, নাছরিন আক্তার, জহুরুল ইসলাম, জাহানিয়া বেওয়া, হাফিজুল ইসলাম, শবিতোন বেওয়া, লোকমান হোসেন ও সুলতান উদ্দিন।
নীলফামারীর জলঢাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ৮টি পরিবারের পুড়ে গেছে ২১ ঘর। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ২০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারনা করছে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার। এসময় আগুন আতঙ্কে পার্শ্ববর্তী আরও ৭টি পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ভেঙ্গে অন্যত্রে সরিয়ে নেয়। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার মীরগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম শিমুলবাড়ী মস্জিদপাড়া গ্রামে এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। পড়ে জলঢাকা ও ডোমার উপজেলা থেকে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগিয়েছে জানালেও ডোমার ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন লিডার আব্দুল কাদের বলছেন বৈদ্যুতিক সর্ট সার্কিটে আগুনের সুত্রপাত। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ হেলাল হোসেন জানায়, রাত ১টার দিকে প্রতিবন্ধি জহুরুল ইসলাম ও আমার বাড়ী থেকে আগুনের সুত্রপাত। তিনি আরও জানায় ৮টি পরিবারের প্রায় ২১টি ঘর মহুর্তেই পুড়ে যায়। আগুনের সুত্রপাত সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। জলঢাকা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্স ষ্টেশন ইনচার্জ মমতাজুল ইসলাম ও ডোমার লিডার আব্দুল কাদের সাংবাদিকদের জানান ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ১১ লক্ষ্য টাকা ধরা হয়েছে। এরই মধ্যে শুক্রবার বিকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা মুহাম্মদ রাশেদুল হক প্রধান, থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল থেকে প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে নগদ ২ হাজার টাকা, ২০ কেজি চাউল ও দুইটি করে কম্বল প্রদান করেন। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলো হল হেলাল হোসেন, নাছরিন আক্তার, জহুরুল ইসলাম, জাহানিয়া বেওয়া, হাফিজুল ইসলাম, শবিতোন বেওয়া, লোকমান হোসেন ও সুলতান উদ্দিন।