সুন্দরগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ৮ পরিবারের সর্বস্ব ভষ্মিভূত
https://www.obolokon24.com/2017/02/gaibandha_26.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি::
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ৮ পরিবারের ১৭টি ঘরসহ সর্বস্ব ভষ্মিভূত হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ভোরে উপজেলার ছাপড়হাটী ইউনিয়নের দক্ষিণ মরুয়াদহ গ্রামের ইয়াছিন আলী, তাজুল ইসলাম, আব্দুস সাত্তার ছায়েদ আলী, জাহেদুল ইসলাম, ছাহেরা বেগম, আব্দুল আজিজ ও নজরুল ইসলামসহ পাশাপাশি অবস্থানে ৮টি পরিবারের ১৭টি ঘরও সর্বস্ব ভষ্মিভূত হয়। এতে প্রাথমিক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হবে ২৭ লক্ষাধিক টাকা। আগুনে নগদ টাকা, ঘর-দরজা, তৈজষপত্র, ছাগল-গরু, হাস-মুরগী, ধান-চাল, পরিধেয়বস্ত্রসহ সর্বস্ব ভষ্মিভূত হওয়ায় পরিবারগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। বেলা ১১টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার- এসএম গোলাম কিবরিয়া, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা- নুরন্নবী সরকার, ইউপি চেয়ারম্যান- কণক কুমার গোস্বামী পরিদর্শন পূর্বক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোকে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিবার প্রতি ৩টি করে ২৪টি কম্বল, ২ বান্ডিল করে ১৬ বান্ডিল টেউটিন ও নগদ ৬ হাজার করে ৪৮ হাজার টাকা প্রদান করেন। ঘটনার সত্যতা জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন- ঘটনাস্থল পরিদর্শন পূর্বক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোকে দুযোর্গ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রাথমিকভাবে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক। তবে সুনির্দিষ্টভাবে বলা না গেলেও বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা আসছে। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার ও স্থানীয়রা জানান- গভীর রাতে অগ্নিকা-ের সুত্র পাত হয়। তখন ঘুমন্ত থাকায় কোন কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। গাইবান্ধা থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে সকালে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ৮ পরিবারের ১৭টি ঘরসহ সর্বস্ব ভষ্মিভূত হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ভোরে উপজেলার ছাপড়হাটী ইউনিয়নের দক্ষিণ মরুয়াদহ গ্রামের ইয়াছিন আলী, তাজুল ইসলাম, আব্দুস সাত্তার ছায়েদ আলী, জাহেদুল ইসলাম, ছাহেরা বেগম, আব্দুল আজিজ ও নজরুল ইসলামসহ পাশাপাশি অবস্থানে ৮টি পরিবারের ১৭টি ঘরও সর্বস্ব ভষ্মিভূত হয়। এতে প্রাথমিক ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ হবে ২৭ লক্ষাধিক টাকা। আগুনে নগদ টাকা, ঘর-দরজা, তৈজষপত্র, ছাগল-গরু, হাস-মুরগী, ধান-চাল, পরিধেয়বস্ত্রসহ সর্বস্ব ভষ্মিভূত হওয়ায় পরিবারগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। বেলা ১১টার দিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার- এসএম গোলাম কিবরিয়া, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা- নুরন্নবী সরকার, ইউপি চেয়ারম্যান- কণক কুমার গোস্বামী পরিদর্শন পূর্বক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলোকে দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিবার প্রতি ৩টি করে ২৪টি কম্বল, ২ বান্ডিল করে ১৬ বান্ডিল টেউটিন ও নগদ ৬ হাজার করে ৪৮ হাজার টাকা প্রদান করেন। ঘটনার সত্যতা জানিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন- ঘটনাস্থল পরিদর্শন পূর্বক ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার গুলোকে দুযোর্গ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রাথমিকভাবে সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ব্যাপক। তবে সুনির্দিষ্টভাবে বলা না গেলেও বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হতে পারে বলে ধারণা আসছে। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার ও স্থানীয়রা জানান- গভীর রাতে অগ্নিকা-ের সুত্র পাত হয়। তখন ঘুমন্ত থাকায় কোন কিছুই রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। গাইবান্ধা থেকে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন এসে সকালে আগুণ নিয়ন্ত্রণে আনে।