ডোমারে ১৬ বছর পরে বাবা মায়ের কোলে ফিরলেন একমাত্র সন্তান।
https://www.obolokon24.com/2017/02/domar_4.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
এ যেন সিনেমার এক চিত্রনাট্য! দীর্ঘ ১৬ বছর পর বাড়ি ফিরল আবুল হাচান(৩০) নামে যুবক।নীলফামারীর ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মধ্য জোড়াবাড়ী জয়নাল পাড়া গ্রামের লুৎফর রহমান ও মহচেনা বেগমের একমাত্র ছেলে আবুল হাচান।তারা জানান, ২০০১ সালে হাসানের বয়স তখন ১৪ বছর। এলাকার মৃত আব্দুল করিমের ছেলে এমদাদুল সহ ৬/৭জন শ্রমিক লোহার রডের ফ্যাক্টরীতে কাজ করার জন্য চট্রগ্রামে পাড়ি দেয়।সাথে ছিল একমাত্র ছেলে হাসান। সেখানে ২মাস কাজ করার পরে হঠাৎ একদিন সে হারিয়ে যায়। আত্মীয়স্বজন ও সকলেই সেই সময় অনেক খোজার পরে তার আশা ছেড়ে দেন ।শুধু আশায় বুক বেঁধে ছিলেন মা বাবা।এক সময় তারাও আশা ছেড়ে দেন। গত মঙ্গলবার(৩১ জানুয়ারী) রাতে ছেলেটির মামী মিনারা বেগম গোমনাতী এলাকায় একটি মানষিক রোগী ছেলেকে দেখে । এলাকাবাসী জানান, ছেলেটি ৭দিন ধরে লোকমানের ধানের চাতালে অবস্থান করছে। মিনারা বেগম কিছুটা চিনতে পেরে বাড়ীতে সংবাদ দেয়। ছেলেটির বাবা মা শৈশবের কিছু চিহ্ন যেমন, ডান পায়ে কোদালের কাটা দাগ, ঘাড়ের নিচে বড় তিল, বাম কান ফুটো করা সহ শারীরিক গঠন দেখে হারিয়ে যাওয়া সন্তানকে সনাক্ত করে বাড়িতে নিয়ে আসে। তবে সে সবভুলে গেছে বর্তমানে ভারসাম্যহীন, মানষিক রোগী। জানতে চাইলে শিলিগুড়ি, জলপাই গুড়ি হাওড়ার গল্প শোনা যায় তার মুখে। মানষিক ডাক্তারের চিকিৎসা করালে সুস্থ হতে পারে বলে তারা জানান।তাকে এক নজর দেখতে বিভিন্ন এলাকার হাজারো মানুষ ভীড় জমায় লুৎফরের বাড়ীতে।
এ যেন সিনেমার এক চিত্রনাট্য! দীর্ঘ ১৬ বছর পর বাড়ি ফিরল আবুল হাচান(৩০) নামে যুবক।নীলফামারীর ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের মধ্য জোড়াবাড়ী জয়নাল পাড়া গ্রামের লুৎফর রহমান ও মহচেনা বেগমের একমাত্র ছেলে আবুল হাচান।তারা জানান, ২০০১ সালে হাসানের বয়স তখন ১৪ বছর। এলাকার মৃত আব্দুল করিমের ছেলে এমদাদুল সহ ৬/৭জন শ্রমিক লোহার রডের ফ্যাক্টরীতে কাজ করার জন্য চট্রগ্রামে পাড়ি দেয়।সাথে ছিল একমাত্র ছেলে হাসান। সেখানে ২মাস কাজ করার পরে হঠাৎ একদিন সে হারিয়ে যায়। আত্মীয়স্বজন ও সকলেই সেই সময় অনেক খোজার পরে তার আশা ছেড়ে দেন ।শুধু আশায় বুক বেঁধে ছিলেন মা বাবা।এক সময় তারাও আশা ছেড়ে দেন। গত মঙ্গলবার(৩১ জানুয়ারী) রাতে ছেলেটির মামী মিনারা বেগম গোমনাতী এলাকায় একটি মানষিক রোগী ছেলেকে দেখে । এলাকাবাসী জানান, ছেলেটি ৭দিন ধরে লোকমানের ধানের চাতালে অবস্থান করছে। মিনারা বেগম কিছুটা চিনতে পেরে বাড়ীতে সংবাদ দেয়। ছেলেটির বাবা মা শৈশবের কিছু চিহ্ন যেমন, ডান পায়ে কোদালের কাটা দাগ, ঘাড়ের নিচে বড় তিল, বাম কান ফুটো করা সহ শারীরিক গঠন দেখে হারিয়ে যাওয়া সন্তানকে সনাক্ত করে বাড়িতে নিয়ে আসে। তবে সে সবভুলে গেছে বর্তমানে ভারসাম্যহীন, মানষিক রোগী। জানতে চাইলে শিলিগুড়ি, জলপাই গুড়ি হাওড়ার গল্প শোনা যায় তার মুখে। মানষিক ডাক্তারের চিকিৎসা করালে সুস্থ হতে পারে বলে তারা জানান।তাকে এক নজর দেখতে বিভিন্ন এলাকার হাজারো মানুষ ভীড় জমায় লুৎফরের বাড়ীতে।