চিলাহাটি মার্চেন্টস স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেনীর ৫৩ শিক্ষার্থী বই পায়নি!
https://www.obolokon24.com/2017/02/domar_14.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১৪ ফেব্রুয়ারী॥
নতুন শিক্ষা বর্ষের দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও পাঠ্যপুস্তক হাতে পায়নি নীলফামারী ডোমার উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চিলাহাটি মার্চেন্টস উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর প্রায় ৫৩ জন শিক্ষার্থী। গত পহেলা জানুয়ারী সকল শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি থাকলেও উক্ত বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভুলের কারনে এ পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায়, নতুন বইয়ের চাহিদা দেওয়ার পরও চিলাহাটি মার্চেন্টস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ষষ্ঠ শ্রেনীতে অতিরিক্ত প্রায় ১০০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি করে। এতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৪৩জনে। ভর্তি বাবদ ছাত্র/ছাত্রীদের প্রত্যেকের কাছ থেকে নেয়া হয় ৯২০ টাকা করে। এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৯০ জনের হাতে বই তুলে দেওয়া হলেও বাকী ৫৩ জন শিক্ষার্থীকে এখনও বই দিতে পারেনি। শিক্ষার্থীরা কবে নাগাদ নতুন বই হাতে পাবে সেটিও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষার্থী বদরুজ্জামান রোল ৯৮, মাসুদ ইসলাম রোল ১১৩,ইউনুছ আলী রোল ১২১,ছাত্রী নাহিদা রোল ৫২,দিনা রোল ৬২ ও ফারয়ানা রোল ৬৪ জানান, জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে ৯২০ টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার পরও আমরা এখনো বই পায়নি।
অভিযোগ মতে, বিদ্যালয়টিতে ষষ্ঠ শ্রেনীতে ৩৪৩ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হলেও শাখা খোলা হয়েছে মাত্র দুইটি। “ক” শাখায় ছাত্র ১১৪,ছাত্রী ৪১জন ও “খ” শাখায় ছাত্র ১২১,ছাত্রী ৬৭জন। বিধি মোতাবেক প্রথম শাখায় ৫০জন, পরবর্তী শাখা গুলিতে ৪০ জন করে শিক্ষার্থী রাখার নিয়ম থাকলেও বিদ্যালয়টিতে “ক” শাখায় ১৫৫,“খ” শাখায় ১৮৮জন শিক্ষার্থী রাখা হয়েছে। আসন সংখ্যার চেয়ে শিক্ষার্থী বেশী হওয়ায় শ্রেনী শিক্ষকরা পাঠদানে হিমশিম খাচ্ছে।
এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি দার দায় এড়িয়ে গিয়ে বলেন স্কুল পরিচালনা পর্ষদ সহ বিভিন্ন চাপে ষষ্ঠ শ্রেনীতে অতিরিক্ত ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয়। বই সংকটের ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে জানানো হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাকেরিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন ওই বিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী তাদের নতুন বই সরবরাহ করা হয়েছে। তারা অতিরিক্ত ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করায় এখন বই সংকটে পড়েছে। এর দায়ভার ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককেই নিতে হবে।
নতুন শিক্ষা বর্ষের দেড় মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও পাঠ্যপুস্তক হাতে পায়নি নীলফামারী ডোমার উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চিলাহাটি মার্চেন্টস উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর প্রায় ৫৩ জন শিক্ষার্থী। গত পহেলা জানুয়ারী সকল শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি থাকলেও উক্ত বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভুলের কারনে এ পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানা যায়, নতুন বইয়ের চাহিদা দেওয়ার পরও চিলাহাটি মার্চেন্টস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক,স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ষষ্ঠ শ্রেনীতে অতিরিক্ত প্রায় ১০০ জন ছাত্র-ছাত্রীকে ভর্তি করে। এতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৪৩জনে। ভর্তি বাবদ ছাত্র/ছাত্রীদের প্রত্যেকের কাছ থেকে নেয়া হয় ৯২০ টাকা করে। এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৯০ জনের হাতে বই তুলে দেওয়া হলেও বাকী ৫৩ জন শিক্ষার্থীকে এখনও বই দিতে পারেনি। শিক্ষার্থীরা কবে নাগাদ নতুন বই হাতে পাবে সেটিও অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
ওই বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর শিক্ষার্থী বদরুজ্জামান রোল ৯৮, মাসুদ ইসলাম রোল ১১৩,ইউনুছ আলী রোল ১২১,ছাত্রী নাহিদা রোল ৫২,দিনা রোল ৬২ ও ফারয়ানা রোল ৬৪ জানান, জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে ৯২০ টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার পরও আমরা এখনো বই পায়নি।
অভিযোগ মতে, বিদ্যালয়টিতে ষষ্ঠ শ্রেনীতে ৩৪৩ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হলেও শাখা খোলা হয়েছে মাত্র দুইটি। “ক” শাখায় ছাত্র ১১৪,ছাত্রী ৪১জন ও “খ” শাখায় ছাত্র ১২১,ছাত্রী ৬৭জন। বিধি মোতাবেক প্রথম শাখায় ৫০জন, পরবর্তী শাখা গুলিতে ৪০ জন করে শিক্ষার্থী রাখার নিয়ম থাকলেও বিদ্যালয়টিতে “ক” শাখায় ১৫৫,“খ” শাখায় ১৮৮জন শিক্ষার্থী রাখা হয়েছে। আসন সংখ্যার চেয়ে শিক্ষার্থী বেশী হওয়ায় শ্রেনী শিক্ষকরা পাঠদানে হিমশিম খাচ্ছে।
এ ব্যাপারে সাংবাদিকরা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলামের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি দার দায় এড়িয়ে গিয়ে বলেন স্কুল পরিচালনা পর্ষদ সহ বিভিন্ন চাপে ষষ্ঠ শ্রেনীতে অতিরিক্ত ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয়। বই সংকটের ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে জানানো হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাকেরিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন ওই বিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী তাদের নতুন বই সরবরাহ করা হয়েছে। তারা অতিরিক্ত ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করায় এখন বই সংকটে পড়েছে। এর দায়ভার ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককেই নিতে হবে।