ডিমলায় গৃহবধু মুক্তি পারভিন হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2017/02/dimla_8.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৪ ফেব্রুয়ারী॥
গৃহবধু মুক্তি পারভিন রোগভোগে মারা যায়নি। তাকে শারিরিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়। ময়না তদন্তের রির্পোট হাতে পেয়ে পুলিশ গৃহবধু মুক্তি পারভিনের স্বামী রফিকুল ইসলামকে(৩২) গ্রেফতার করে। গতকাল শুক্রবার রাতে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলি গ্রামের মৃত সহিদার রহমানের ছেলে উক্ত রফিকুল ইসলামকে তার নিজবাড়ি হতে ডিমলা থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। আজ শনিবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানির মৃত আব্দুল লতিফের মেয়ে মুক্তি পারভিন। ২০০৬ সালে একই উপজেলার পার্শ্ববর্তী ঝুনাগাছ চাপানী গ্রামের মৃত সহিদার রহমান ছেলে রফিকুল ইসলামের সাথে তার বিয়ে হয়। এই দম্পক্তির আবু সায়েম নামে ৬ বছর বয়সের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
নিহত গৃহবধুর ভাই মোক্তাদিরুল মবিন মিঠু অভিযোগ করে বলেন, আমার ভগ্নিপতি রফিকুল ইসলাম যৌতুকের আড়াই লাখ টাকার জন্য তার বোনের উপর শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিল। এ নিয়ে ডিমলা থানায় জিডিও করা হয়। এ অবস্থায় স্বামীর নির্যাতনে তার বোন শারিরিকভাবে অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তারপরেও নির্যাতন থামেনা স্বামীর। এ অবস্থায় ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট হাসপাতালে নেয়ার সময় তার বোন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লে রাস্তায় লাশ ফেলে স্বামী রবিকুল ইসলাম সঠকে পড়ে। এ ঘটনায় ডিমলা থানায় হত্যা মামলা দিতে গেলে পুলিশ তা গ্রহন না করে পূর্বের নির্যাতনের জিডির আলোকে লাশ উদ্ধার করে পরের দিন ১০ আগস্ট জেলার মর্গে লাশে ময়না তদন্ত করে।
দীর্ঘ ৫ মাস পর চলতি বছরে ২ ফেব্রুয়ারী গৃহবধু মুক্তি পারভিনের ময়না তদন্তের রির্পোট ডিমলা থানা পুলিশের নিকট আসে। ময়না তদন্তে রিপোর্ট হত্যার বিষয়ে মতামত আসায় সেদিন রাতেই ডিমলা থানায় উক্ত জিডির আলোকেই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী/০৩) এর ১১ (ক)/৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। ডিমলা থানার এস আই শাহাবুদ্দিন জানান ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর গতকাল শুক্রবার আসামীকে গ্রেফতার করে আজ শনিবার আদালতৈর মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।
গৃহবধু মুক্তি পারভিন রোগভোগে মারা যায়নি। তাকে শারিরিক নির্যাতন চালিয়ে হত্যা করা হয়। ময়না তদন্তের রির্পোট হাতে পেয়ে পুলিশ গৃহবধু মুক্তি পারভিনের স্বামী রফিকুল ইসলামকে(৩২) গ্রেফতার করে। গতকাল শুক্রবার রাতে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের উত্তর সোনাখুলি গ্রামের মৃত সহিদার রহমানের ছেলে উক্ত রফিকুল ইসলামকে তার নিজবাড়ি হতে ডিমলা থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। আজ শনিবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানির মৃত আব্দুল লতিফের মেয়ে মুক্তি পারভিন। ২০০৬ সালে একই উপজেলার পার্শ্ববর্তী ঝুনাগাছ চাপানী গ্রামের মৃত সহিদার রহমান ছেলে রফিকুল ইসলামের সাথে তার বিয়ে হয়। এই দম্পক্তির আবু সায়েম নামে ৬ বছর বয়সের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
নিহত গৃহবধুর ভাই মোক্তাদিরুল মবিন মিঠু অভিযোগ করে বলেন, আমার ভগ্নিপতি রফিকুল ইসলাম যৌতুকের আড়াই লাখ টাকার জন্য তার বোনের উপর শারিরীক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে আসছিল। এ নিয়ে ডিমলা থানায় জিডিও করা হয়। এ অবস্থায় স্বামীর নির্যাতনে তার বোন শারিরিকভাবে অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তারপরেও নির্যাতন থামেনা স্বামীর। এ অবস্থায় ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট হাসপাতালে নেয়ার সময় তার বোন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লে রাস্তায় লাশ ফেলে স্বামী রবিকুল ইসলাম সঠকে পড়ে। এ ঘটনায় ডিমলা থানায় হত্যা মামলা দিতে গেলে পুলিশ তা গ্রহন না করে পূর্বের নির্যাতনের জিডির আলোকে লাশ উদ্ধার করে পরের দিন ১০ আগস্ট জেলার মর্গে লাশে ময়না তদন্ত করে।
দীর্ঘ ৫ মাস পর চলতি বছরে ২ ফেব্রুয়ারী গৃহবধু মুক্তি পারভিনের ময়না তদন্তের রির্পোট ডিমলা থানা পুলিশের নিকট আসে। ময়না তদন্তে রিপোর্ট হত্যার বিষয়ে মতামত আসায় সেদিন রাতেই ডিমলা থানায় উক্ত জিডির আলোকেই নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী/০৩) এর ১১ (ক)/৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করে পুলিশ। ডিমলা থানার এস আই শাহাবুদ্দিন জানান ময়না তদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর গতকাল শুক্রবার আসামীকে গ্রেফতার করে আজ শনিবার আদালতৈর মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করা হয়েছে।