ডিমলার কৃষকের মনে খুশির জোয়ার,মরিচের বাম্পার ফলন।
https://www.obolokon24.com/2017/02/dimla_6.html
জাহাঙ্গীর আলম রেজা,ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের কৃষকরা মরিচের চাষ করেছেন এবং মরিচের ফলনও ভালো হয়েছে।
বর্তমানে মরিচ প্রতি মন ৭৫০ টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। বালাপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিন বালাপাড়া গ্রামের কৃষক একরামুল হক জানালেন তিনি ৩ বিঘা জমিতে হাইব্রীড মরিচের চাষ করেছেন। এ যাবত দুই দফা মরিচ ছিড়েছেন।
প্রথম বার পেয়েছেন ২০ মন ২য় দফায় ৩৫ মন মরিচ ছিড়েন এভাবে ৬/৭ দফা মরিচ ছিড়বেন তিনি। এতে তার আয় হবে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। কিটনাশক, সার দিতে হয়নি, গোবর সার ব্যবহার করে সামান্য পরিমান রাসায়নিক সার পরিমানে কম ব্যবহারে বিঘা প্রতি খরচ ৩ হাজার টাকা।
এমন করে উপজেলা ১০ টি ইউনিয়নের কৃষকরা ২/৩ বিঘা করে মরিচ চাষ করেন। তবে অতি দুখের বিষয় উপজেলা সদরের বিখ্যাত মরিচ হাটটি নষ্ট হয়ে যায় ৩ বৎসর আগে। এ নষ্ট হওয়ার কারন ছিল সাধারন কৃষকদের নিকট ইজারাদাদের অতিরিক্ত টোল আদায় এবং কৃষক কে হয়রানি করা। ইজারাদার ক্ষমতাধর ব্যক্তি হওয়ায় ভয়ে কেউ মুখ খোলেনি।
কৃষকরা পাশ্ববতি ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাট, খগারহাট, টুনিরহাট এবং পাশ্ববর্তি ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের মুছারমোড়ে ভ্যান ভাড়া করে মরিচ নিয়ে গিয়ে বিক্রি করছেন। এতে স্থানীয় কৃষক, ব্যবসায়ী সকলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। বিলুপ্ত এই মরিচ হাটটি পুনরায় লাগাবার কোন উদ্যোগ এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গ্রহণ করেন নি।
যদি হাট ডিমলা সদরে লাগানো যেত তা হলে কৃষক, ব্যবসায়ী সকলেই উপকার হতো।
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার ১০ টি ইউনিয়নের কৃষকরা মরিচের চাষ করেছেন এবং মরিচের ফলনও ভালো হয়েছে।
বর্তমানে মরিচ প্রতি মন ৭৫০ টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। বালাপাড়া ইউনিয়নের দক্ষিন বালাপাড়া গ্রামের কৃষক একরামুল হক জানালেন তিনি ৩ বিঘা জমিতে হাইব্রীড মরিচের চাষ করেছেন। এ যাবত দুই দফা মরিচ ছিড়েছেন।
প্রথম বার পেয়েছেন ২০ মন ২য় দফায় ৩৫ মন মরিচ ছিড়েন এভাবে ৬/৭ দফা মরিচ ছিড়বেন তিনি। এতে তার আয় হবে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা। কিটনাশক, সার দিতে হয়নি, গোবর সার ব্যবহার করে সামান্য পরিমান রাসায়নিক সার পরিমানে কম ব্যবহারে বিঘা প্রতি খরচ ৩ হাজার টাকা।
এমন করে উপজেলা ১০ টি ইউনিয়নের কৃষকরা ২/৩ বিঘা করে মরিচ চাষ করেন। তবে অতি দুখের বিষয় উপজেলা সদরের বিখ্যাত মরিচ হাটটি নষ্ট হয়ে যায় ৩ বৎসর আগে। এ নষ্ট হওয়ার কারন ছিল সাধারন কৃষকদের নিকট ইজারাদাদের অতিরিক্ত টোল আদায় এবং কৃষক কে হয়রানি করা। ইজারাদার ক্ষমতাধর ব্যক্তি হওয়ায় ভয়ে কেউ মুখ খোলেনি।
কৃষকরা পাশ্ববতি ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাট, খগারহাট, টুনিরহাট এবং পাশ্ববর্তি ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটুকপুর ইউনিয়নের মুছারমোড়ে ভ্যান ভাড়া করে মরিচ নিয়ে গিয়ে বিক্রি করছেন। এতে স্থানীয় কৃষক, ব্যবসায়ী সকলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখিন হচ্ছেন। বিলুপ্ত এই মরিচ হাটটি পুনরায় লাগাবার কোন উদ্যোগ এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা গ্রহণ করেন নি।
যদি হাট ডিমলা সদরে লাগানো যেত তা হলে কৃষক, ব্যবসায়ী সকলেই উপকার হতো।