জঙ্গিরা শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের বিপথে নিয়ে যায়।: প্রধানমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/01/seakh-hasina_4.html
ডেস্কঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গিবাদ থেকে ছাত্রসমাজকে মুক্ত রাখতে হবে। তারা যেন কোনো জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে। জঙ্গিরা শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের বিপথে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে শিক্ষক-অভিভাবক সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
সকালে গণভবন থেকে রংপুর বিভাগের আট জেলার তৃণমূল পর্যায়ের নাগরিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স মতবিনিময়ে এই কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। জেলাগুলো হলো- রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও গাইবান্ধা।শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উচ্চশিক্ষায় ছাত্রীদের সংখ্যা বাড়ছে। এখন ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা সমপরিমাণ। তাই ছাত্রীদের জন্যও নতুন হল করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, একটি দেশের উন্নয়নে গবেষণার প্রয়োজন অনেক। শিক্ষার মান উন্নয়নে গবেষণা প্রয়োজন। তাই আমাদের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা শেষে গবেষণায় নিয়োজিত হতে হবে।
শিক্ষার উন্নয়নে সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্যে বই দিচ্ছি। যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায় তাদের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা বৃত্তি চালু করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে এ দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে আমরা পদক্ষেপ নিই। শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ায় আমাদের লক্ষ্য ছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। এ স্বাধীনতা একদিনে আসেনি। তার বিরুদ্ধে একের পর মামলা দেয়া হয়েছে। তার পরও তিনি জনগণের কথা বলেছেন। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন।
তিনি বলেন, আমরা বিজয়ী জাতি। আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তোলা। যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা দেশের মানুষের কথা ভাবেনি। নিজেদের ভাগ্য বদলের কথা ভেবেছে। ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে এদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে পদক্ষেপ নিই। শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য ছিল। এলাকা ধরে ধরে নিরক্ষরতা মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলাম।
রংপুর অবহেলিত এলাকা ছিলো সব সময় এবং এখানে মঙ্গা-দুর্ভিক্ষ সব সময় লেগেই থাকতো উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখনই ক্ষমতায় এসেছি, লক্ষ্য ছিলো উন্নয়ন করা। আমরাই রংপুরকে বিভাগ করি। তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি। খাদ্য ঘাটতি পূরণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি। এখন আল্লাহর রহমতে মঙ্গা নাই। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করেছি। দুর্গম এলাকায় দেখেছি হাড্ডিসার মানুষ, এখন আর দেখা যায় না। বিভিন্ন ভাতা দিচ্ছি, কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি।
শিক্ষায় নতুন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সন্তান যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায় তাদের স্কলাশিপের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি, যদি ক্ষুধামুক্ত-দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়তে চাই তাহলে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী দরকার। আমাদের সন্তানরা লেখাপড়া শিখবে, সমৃদ্ধ দেশ গড়বে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গিবাদ থেকে ছাত্রসমাজকে মুক্ত রাখতে হবে। তারা যেন কোনো জঙ্গিবাদে জড়িয়ে না পড়ে। জঙ্গিরা শিক্ষিত ছেলেমেয়েদের বিপথে নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে শিক্ষক-অভিভাবক সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
সকালে গণভবন থেকে রংপুর বিভাগের আট জেলার তৃণমূল পর্যায়ের নাগরিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স মতবিনিময়ে এই কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। জেলাগুলো হলো- রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও ও গাইবান্ধা।শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উচ্চশিক্ষায় ছাত্রীদের সংখ্যা বাড়ছে। এখন ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা সমপরিমাণ। তাই ছাত্রীদের জন্যও নতুন হল করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, একটি দেশের উন্নয়নে গবেষণার প্রয়োজন অনেক। শিক্ষার মান উন্নয়নে গবেষণা প্রয়োজন। তাই আমাদের ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা শেষে গবেষণায় নিয়োজিত হতে হবে।
শিক্ষার উন্নয়নে সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্যে বই দিচ্ছি। যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায় তাদের জন্য শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করেছি। প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা বৃত্তি চালু করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে এ দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে আমরা পদক্ষেপ নিই। শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয়ায় আমাদের লক্ষ্য ছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। এ স্বাধীনতা একদিনে আসেনি। তার বিরুদ্ধে একের পর মামলা দেয়া হয়েছে। তার পরও তিনি জনগণের কথা বলেছেন। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছেন।
তিনি বলেন, আমরা বিজয়ী জাতি। আর বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল বাংলাদেশকে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে গড়ে তোলা। যারা ক্ষমতা দখল করেছিল তারা দেশের মানুষের কথা ভাবেনি। নিজেদের ভাগ্য বদলের কথা ভেবেছে। ২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে এদেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে পদক্ষেপ নিই। শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য ছিল। এলাকা ধরে ধরে নিরক্ষরতা মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলাম।
রংপুর অবহেলিত এলাকা ছিলো সব সময় এবং এখানে মঙ্গা-দুর্ভিক্ষ সব সময় লেগেই থাকতো উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখনই ক্ষমতায় এসেছি, লক্ষ্য ছিলো উন্নয়ন করা। আমরাই রংপুরকে বিভাগ করি। তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় এসে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি। খাদ্য ঘাটতি পূরণ, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়িয়েছি। এখন আল্লাহর রহমতে মঙ্গা নাই। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত করেছি। দুর্গম এলাকায় দেখেছি হাড্ডিসার মানুষ, এখন আর দেখা যায় না। বিভিন্ন ভাতা দিচ্ছি, কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি।
শিক্ষায় নতুন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সন্তান যারা উচ্চশিক্ষা নিতে চায় তাদের স্কলাশিপের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। আমরা বিশ্বাস করি, যদি ক্ষুধামুক্ত-দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়তে চাই তাহলে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী দরকার। আমাদের সন্তানরা লেখাপড়া শিখবে, সমৃদ্ধ দেশ গড়বে।