সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক প্যানেল মেয়র আব্দুল লতিফের ইন্তেকাল
https://www.obolokon24.com/2017/01/saidpur_6.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর প্রথম শ্রেণির সৈয়দপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-১ আব্দুল লতিফ গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুুপুরে বার্ধক্যজনিত কারণে শহরের কাজীপাড়ায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি . . . রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে , ১ মেয়ে সন্তান নাতি-নাতনিসহ অসংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধব ও বহু গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বাদ এশা সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া ঈদগাহ্ মাঠে তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তাঁর নামাজে জানাজায় সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন। পরে মরহুমকে শহরের হাতিখানা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
তাঁর মৃত্যুতে নীলফামারী- ৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মো. শওকত চৌধুরী, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাওয়াদুল হক সরকার, ভাইস চেয়ারম্যান আজমল হোসেন, নারী ভাইস চেয়ারম্যান রওনক জাহান রিনু, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন সরকার, প্যানেল মেয়র -১ জিয়াউল হক জিয়া, প্যানেল মেয়র-২ মো. শাহিন আকতার শাহীন, প্যানেল মেয়র- ৩ কাজী জাহানারা বেগম, নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস পিকআপ ও কার মালিক সমিতির সভাপতি এবং সৈয়দপুর পৌর কাউন্সিলর ১১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. এরশাদ হোসেন পাপ্পুসহ সৈয়দপুর পৌরসভার সকল কাউন্সিলরবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, সৈয়দপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুল হক, সাধারণ সম্পাদক সাকির হোসেন বাদল, মেসার্স মন্ডল পেপার হাউজের স্বত্ত্বাধিকারী ও বিশিষ্ট সংবাদপত্র ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মো. মজিদুল ইসলাম মন্ডল গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
প্রসঙ্গত, আব্দুল লতিফ সরকার সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ২ বার কমিশনার এবং বর্তমান ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ২ বার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি পৌরসভার প্যানেল মেয়র- ১ ও ভারপ্রাপ্ত মেয়রেরও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সদাহাস্যোজ্জ্বল ও মিষ্টভাষী ছিলেন।
নীলফামারীর প্রথম শ্রেণির সৈয়দপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-১ আব্দুল লতিফ গতকাল (বৃহস্পতিবার) দুুপুরে বার্ধক্যজনিত কারণে শহরের কাজীপাড়ায় নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি . . . রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ ছেলে , ১ মেয়ে সন্তান নাতি-নাতনিসহ অসংখ্যক আত্মীয়-স্বজন,বন্ধুবান্ধব ও বহু গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। গতকাল (বৃহস্পতিবার) বাদ এশা সৈয়দপুর শহরের কাজীপাড়া ঈদগাহ্ মাঠে তাঁর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। তাঁর নামাজে জানাজায় সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন। পরে মরহুমকে শহরের হাতিখানা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
তাঁর মৃত্যুতে নীলফামারী- ৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মো. শওকত চৌধুরী, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাওয়াদুল হক সরকার, ভাইস চেয়ারম্যান আজমল হোসেন, নারী ভাইস চেয়ারম্যান রওনক জাহান রিনু, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন সরকার, প্যানেল মেয়র -১ জিয়াউল হক জিয়া, প্যানেল মেয়র-২ মো. শাহিন আকতার শাহীন, প্যানেল মেয়র- ৩ কাজী জাহানারা বেগম, নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস পিকআপ ও কার মালিক সমিতির সভাপতি এবং সৈয়দপুর পৌর কাউন্সিলর ১১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. এরশাদ হোসেন পাপ্পুসহ সৈয়দপুর পৌরসভার সকল কাউন্সিলরবৃন্দ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, সৈয়দপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুল হক, সাধারণ সম্পাদক সাকির হোসেন বাদল, মেসার্স মন্ডল পেপার হাউজের স্বত্ত্বাধিকারী ও বিশিষ্ট সংবাদপত্র ব্যবসায়ী আলহাজ্ব মো. মজিদুল ইসলাম মন্ডল গভীর শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।
প্রসঙ্গত, আব্দুল লতিফ সরকার সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ২ বার কমিশনার এবং বর্তমান ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ২ বার কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি পৌরসভার প্যানেল মেয়র- ১ ও ভারপ্রাপ্ত মেয়রেরও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি সদাহাস্যোজ্জ্বল ও মিষ্টভাষী ছিলেন।