সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
https://www.obolokon24.com/2017/01/ruhul.html
ডেস্কঃ
সাবেক প্রধান বিচারপতি এম এম রুহুল আমিন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম এই তথ্যে নিশ্চিত করেন।
আমিনুল ইসলাম বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এম এম রুহুল আমিনের ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে মারা যান তিনি।
দেশের ১৬ তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০০৮ সালের ১ জুন দায়িত্ব নেন রুহুল আমিন। ২০০৯ সালের ২২ ডিসেম্বর অবসরে যান তিনি।
রুহুল আমিনের জন্ম ১৯৪২ সালের ২৩ ডিসেম্বর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে এমএ এবং ১৯৬৬ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন রুহুল আমিন। ১৯৬৭ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিসে যোগ দেন তিনি। ১৯৮৪ সালে জেলা ও দায়রা জজ হন।
১৯৯৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি হন রুহুল আমিন। ২০০৩ সালের ১৩ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে রুহুল আমিন ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এম এম রুহুল আমিন আর নেই (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার ভোরে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম এই তথ্যে নিশ্চিত করেন।
আমিনুল ইসলাম বলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি এম এম রুহুল আমিনের ওপেন হার্ট সার্জারি হয়েছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোরে মারা যান তিনি।
দেশের ১৬ তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২০০৮ সালের ১ জুন দায়িত্ব নেন রুহুল আমিন। ২০০৯ সালের ২২ ডিসেম্বর অবসরে যান তিনি।
রুহুল আমিনের জন্ম ১৯৪২ সালের ২৩ ডিসেম্বর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৩ সালে এমএ এবং ১৯৬৬ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন রুহুল আমিন। ১৯৬৭ সালে জুডিশিয়াল সার্ভিসে যোগ দেন তিনি। ১৯৮৪ সালে জেলা ও দায়রা জজ হন।
১৯৯৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি হন রুহুল আমিন। ২০০৩ সালের ১৩ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে রুহুল আমিন ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।