বিয়ের পীড়িতে বসা হলো না তাসলীমার
https://www.obolokon24.com/2017/01/rangpur_94.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
রংপুরের পীরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অবস্থান নিলেও শেষ পর্যন্ত বিয়ের পীড়িতে বসা হলো না তাসলীমা নামের ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রীর। উক্ত ছাত্রীর অভিযোগ থেকে জানা যায়, রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার চতরা ইউনিয়নের অনন্তপুর নাদনপাড়া গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী দেলোয়ারের পুত্র রাব্বির সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় ঘটে একই উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে তাসলীমার। পরিচয় হতে সম্পর্ক রূপ নেয় প্রেমে। এরপর ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে প্রেমিক রাব্বি বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেমিকার সাথ দৈহিক সম্পর্ক করতে থাকে। কিন্তু রাব্বি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকুরী লাভ করে ট্রেনিং এ গিয়ে ভূলে যায় প্রেমিকার কথা। প্রেমিকা বারবার যোগাযোগ করলেও সাড়া দেয়না প্রেমিক রাব্বি। ভবিষ্যতের শংকায় শংকিত হয়ে তাসলীমা। এ সময় রাব্বি ছুটিতে বাড়ী আসলে যোগাযোগ করেও কোন সাড়া না পেলে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে বিয়ের দাবিতে বাব্বির বাড়ীতে অবস্থান গ্রহণ করে। বাব্বির ধনাঢ্য পিতা দেলোয়ার হোসেন অর্থের প্রভাবে ঘটনাটি ধামাচাঁপা দিতে উঠে পড়ে লাগে। এক পর্যায়ে চতরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিনের শরনাপন্ন হয়। চেয়ারম্যান ছেলে ও মেয়েকে নিজ বাড়ীতে সারা রাত একঘরে আটকে রেখে টুকুরিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মন্ডল সহ তাসলীমার বাবা-মাকে ডেকে আনে এবং ঘটনাটি ধামাচাঁপা দিতে ছেলে ৩ বছর পর বিয়ে করবে জানিয়ে মেয়েকে পিতা-মাতার হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় তাসলীমা ও তার পরিবার বিপাকে পড়েছে। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন মুঠোফোনে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে। চেয়ারম্যানের একান্ত সহকারী নুর মোহাম্মদ মন্তব্য করে, “প্রেম করলেই কি বিয়ে করতে হবে?”
রংপুরের পীরগঞ্জে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ীতে অবস্থান নিলেও শেষ পর্যন্ত বিয়ের পীড়িতে বসা হলো না তাসলীমা নামের ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রীর। উক্ত ছাত্রীর অভিযোগ থেকে জানা যায়, রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার চতরা ইউনিয়নের অনন্তপুর নাদনপাড়া গ্রামের কাঠ ব্যবসায়ী দেলোয়ারের পুত্র রাব্বির সাথে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পরিচয় ঘটে একই উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের মাধবপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে তাসলীমার। পরিচয় হতে সম্পর্ক রূপ নেয় প্রেমে। এরপর ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে প্রেমিক রাব্বি বিয়ের প্রলোভন দিয়ে প্রেমিকার সাথ দৈহিক সম্পর্ক করতে থাকে। কিন্তু রাব্বি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকুরী লাভ করে ট্রেনিং এ গিয়ে ভূলে যায় প্রেমিকার কথা। প্রেমিকা বারবার যোগাযোগ করলেও সাড়া দেয়না প্রেমিক রাব্বি। ভবিষ্যতের শংকায় শংকিত হয়ে তাসলীমা। এ সময় রাব্বি ছুটিতে বাড়ী আসলে যোগাযোগ করেও কোন সাড়া না পেলে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে বিয়ের দাবিতে বাব্বির বাড়ীতে অবস্থান গ্রহণ করে। বাব্বির ধনাঢ্য পিতা দেলোয়ার হোসেন অর্থের প্রভাবে ঘটনাটি ধামাচাঁপা দিতে উঠে পড়ে লাগে। এক পর্যায়ে চতরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিনের শরনাপন্ন হয়। চেয়ারম্যান ছেলে ও মেয়েকে নিজ বাড়ীতে সারা রাত একঘরে আটকে রেখে টুকুরিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মন্ডল সহ তাসলীমার বাবা-মাকে ডেকে আনে এবং ঘটনাটি ধামাচাঁপা দিতে ছেলে ৩ বছর পর বিয়ে করবে জানিয়ে মেয়েকে পিতা-মাতার হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় তাসলীমা ও তার পরিবার বিপাকে পড়েছে। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন মুঠোফোনে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে। চেয়ারম্যানের একান্ত সহকারী নুর মোহাম্মদ মন্তব্য করে, “প্রেম করলেই কি বিয়ে করতে হবে?”