মামাকে হত্যায় ভাগ্নেসহ ৭ জনের যাবজ্জীবন
https://www.obolokon24.com/2017/01/rangpur_54.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
মামাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ভাগ্নেসহ সাতজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারী) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় দেন।
ঘোষিত রায়ে দন্ডপ্রাপ্তরা আসামীরা হলেন- মিঠাপুকরের মিলনপুর ইউনিয়নের তরফ বাহাদীগ্রামের লাবুল মিয়া, আব্দুল আজিজ, নেহাল উদ্দিন, আরজিনা বেগম, ওমেলা বেগম, মশিউর রহমান ও নুর ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত সাত আসামির মধ্যে শুধু আরজিনা ও মশিউর অনুপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, লাবলু ও তার স্ত্রী আরজিনা বেগমের মধ্যে পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া চলছে। এমন খবর পেয়ে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার কুশকাদহ মন্ডলপাড়া গ্রামের কৃষক বেলাল হোসেন তাদের পারিবারিক সমস্যা মেটাতে ২০০৬ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তার ভাগ্নে লাবলু মিয়ার বাড়ি মিঠাপুকুরে যান। ওইদিন রাতে মামা বেলাল হোসেন ভাগ্নে বৌ আরজিনাকে একা পেয়ে যৌন হয়রানি করেন বলে অভিযোগ উঠলে লাবলুসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা মিলে বেলালকে কয়েক দফায় গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধড়ক মারধর করে।এতে বেলালের অবস্থা গুরুত্বর হলে ৩০ সেপ্টম্বর তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ১ অক্টোবর বেলাল মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আলমগীর হোসেন মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ এনে ২ অক্টোবর মিঠাপুকুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন মামলাটি আদালতে বিচারাধীন থাকার পর মঙ্গলবার এর রায় ঘোষণা করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক্র প্রসিকিউটর (এপিপি) ফারুক মো. রেয়াজুল করিম এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রশীদ চৌধুরী।
মামাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ভাগ্নেসহ সাতজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারী) দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-২ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এ রায় দেন।
ঘোষিত রায়ে দন্ডপ্রাপ্তরা আসামীরা হলেন- মিঠাপুকরের মিলনপুর ইউনিয়নের তরফ বাহাদীগ্রামের লাবুল মিয়া, আব্দুল আজিজ, নেহাল উদ্দিন, আরজিনা বেগম, ওমেলা বেগম, মশিউর রহমান ও নুর ইসলাম। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত সাত আসামির মধ্যে শুধু আরজিনা ও মশিউর অনুপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মামলা ও আদালত সূত্রে জানা যায়, লাবলু ও তার স্ত্রী আরজিনা বেগমের মধ্যে পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া চলছে। এমন খবর পেয়ে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার কুশকাদহ মন্ডলপাড়া গ্রামের কৃষক বেলাল হোসেন তাদের পারিবারিক সমস্যা মেটাতে ২০০৬ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর তার ভাগ্নে লাবলু মিয়ার বাড়ি মিঠাপুকুরে যান। ওইদিন রাতে মামা বেলাল হোসেন ভাগ্নে বৌ আরজিনাকে একা পেয়ে যৌন হয়রানি করেন বলে অভিযোগ উঠলে লাবলুসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা মিলে বেলালকে কয়েক দফায় গাছের সঙ্গে বেঁধে বেধড়ক মারধর করে।এতে বেলালের অবস্থা গুরুত্বর হলে ৩০ সেপ্টম্বর তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ১ অক্টোবর বেলাল মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে আলমগীর হোসেন মিথ্যা অপবাদ দিয়ে তার বাবাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ এনে ২ অক্টোবর মিঠাপুকুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন মামলাটি আদালতে বিচারাধীন থাকার পর মঙ্গলবার এর রায় ঘোষণা করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক্র প্রসিকিউটর (এপিপি) ফারুক মো. রেয়াজুল করিম এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আব্দুর রশীদ চৌধুরী।