অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় পীরগঞ্জ কণ্টাক্ট গ্রোয়ার্স অফিসের মুল্যবান সরঞ্জামাদি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
https://www.obolokon24.com/2017/01/rangpur_162.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় উপজেলার কণ্টাক্ট গ্রোয়ার্স অফিসের মুল্যবান সরঞ্জামাদি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সরঞ্জামাদির মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে- বীজ গম ও বীজ ধান প্রক্রিয়াজাতকরন মেশিন। গত ১০ বছর ধরে এগুলোর কোন ব্যবহার হচ্ছে না।
জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে পীরগঞ্জ বি.এ.ডি.সি (সার) এর পরিত্যক্ত গুদামে চুক্তিবদ্ধ চাষী (কঃগ্রোঃ) এর অফিস স্থাপন করা হয়। ওই সময় থেকেই পরিত্যক্ত গুদামের সংলগ্ন ষ্টোর কীপারের বাসাটি সংস্কার করে অফিস হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এরপর শুরু হয় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চুক্তিবদ্ধ চাষীদের মাধ্যমে পৃথক পৃথক স্কীম করে দ্বারা বীজ গম চাষ। শুরুতেই ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেলেও কর্মকর্তাদের দায়িত্বহীনতা, উদাসীনতা আর মুল্য পরিশোধে কালক্ষেপনের কারনে দিনের পর দিন ভাটা পড়তে থাকে বীজ গম চাষ প্রকল্পে। কাগজপত্রে তিরিশ একর জমিতে গম আবাদ থাকলেও বাস্তবে ছিল অনেক কম। বীজ সংগ্রহের সময় হাটবাজার থেকে গম সংগ্রহ করে স্কীম ম্যানেজারগন বীজ হিসেবে সরবরাহ দিয়ে প্রচুর অর্থ লুটে নিতেন। স্কীম ম্যানেজারদের এ ব্যাপারে সহযোগিতা করতেন স্কীমগুলো তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কণ্টাক্ট গ্রোয়ার্স সুপারভাইজারগন। গত পাঁচ বছর ধরে এ উপজেলায় কোন প্রকার বীজ গম চাষ হচ্ছে না। এ দিকে হাটবাজারগুলোতে গমের দু®প্রাপ্যতার কারনে লক্ষ্যমাত্রা পুরণ ব্যাহত হতে থাকে। এক সময় স্কীমগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বাধ্য হয়ে কর্তৃপক্ষ বীজ ধান চাষে ঝুঁকে পড়ে। বর্তমানে মাত্র কয়েক একর জমিতে বীজধান আবাদ করে হাটবাজার থেকে ক্রয় করা ধান বীজ হিসেবে গুদামজাত করা হচ্ছে। তাও আবার লক্ষ্যমাত্রার চাইতে অনেক কম। যে কারনে মাসের পর মাস বীজ প্রক্রিয়াজাতকরন মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকছে। ফলে এগুলো মরিচা ধরে বিকল ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে গমবীজ চাষীরা মনে করছেন।
দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকায় উপজেলার কণ্টাক্ট গ্রোয়ার্স অফিসের মুল্যবান সরঞ্জামাদি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। সরঞ্জামাদির মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছে- বীজ গম ও বীজ ধান প্রক্রিয়াজাতকরন মেশিন। গত ১০ বছর ধরে এগুলোর কোন ব্যবহার হচ্ছে না।
জানা গেছে, নব্বইয়ের দশকে পীরগঞ্জ বি.এ.ডি.সি (সার) এর পরিত্যক্ত গুদামে চুক্তিবদ্ধ চাষী (কঃগ্রোঃ) এর অফিস স্থাপন করা হয়। ওই সময় থেকেই পরিত্যক্ত গুদামের সংলগ্ন ষ্টোর কীপারের বাসাটি সংস্কার করে অফিস হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এরপর শুরু হয় উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় চুক্তিবদ্ধ চাষীদের মাধ্যমে পৃথক পৃথক স্কীম করে দ্বারা বীজ গম চাষ। শুরুতেই ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেলেও কর্মকর্তাদের দায়িত্বহীনতা, উদাসীনতা আর মুল্য পরিশোধে কালক্ষেপনের কারনে দিনের পর দিন ভাটা পড়তে থাকে বীজ গম চাষ প্রকল্পে। কাগজপত্রে তিরিশ একর জমিতে গম আবাদ থাকলেও বাস্তবে ছিল অনেক কম। বীজ সংগ্রহের সময় হাটবাজার থেকে গম সংগ্রহ করে স্কীম ম্যানেজারগন বীজ হিসেবে সরবরাহ দিয়ে প্রচুর অর্থ লুটে নিতেন। স্কীম ম্যানেজারদের এ ব্যাপারে সহযোগিতা করতেন স্কীমগুলো তদারকির দায়িত্বে নিয়োজিত কণ্টাক্ট গ্রোয়ার্স সুপারভাইজারগন। গত পাঁচ বছর ধরে এ উপজেলায় কোন প্রকার বীজ গম চাষ হচ্ছে না। এ দিকে হাটবাজারগুলোতে গমের দু®প্রাপ্যতার কারনে লক্ষ্যমাত্রা পুরণ ব্যাহত হতে থাকে। এক সময় স্কীমগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বাধ্য হয়ে কর্তৃপক্ষ বীজ ধান চাষে ঝুঁকে পড়ে। বর্তমানে মাত্র কয়েক একর জমিতে বীজধান আবাদ করে হাটবাজার থেকে ক্রয় করা ধান বীজ হিসেবে গুদামজাত করা হচ্ছে। তাও আবার লক্ষ্যমাত্রার চাইতে অনেক কম। যে কারনে মাসের পর মাস বীজ প্রক্রিয়াজাতকরন মেশিনসহ অন্যান্য সরঞ্জামাদি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকছে। ফলে এগুলো মরিচা ধরে বিকল ও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে গমবীজ চাষীরা মনে করছেন।