নীলফামারীতে গবাদিপশুর বিনামূল্যে টিকাদান ক্যাম্প
https://www.obolokon24.com/2017/01/nilphamari_82.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২৮ জানুয়ারী॥
নীলফামারীতে গবাদি পশুর উন্নয়ন ও সংরক্ষণে বিনামূল্যে ক্ষুড়া রেগের টিকাদান ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে জেলা শহরের উত্তরা মিলস প্রাইভেট লিমিটেডের দুৃগ্ধ খামারে ওই ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তরের সহযোগীতায় ওই ক্যাম্পের আয়োজন করে এসিআই গোদরেজ এগ্রোভেট প্রাইভেট লিমিটেড। সেখানে ২৩টি উন্নতমানের গাভীর টিকা প্রদান করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহজালাল খন্দকার, সদর উপজেলা ভ্যাটেনারী সার্জন ডা. খন্দকার সাগর আহমেদ, এসিআই প্রাইভেট লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (উত্তরবঙ্গ) ডা. সোয়েল রানা, কম্পাণীর দিনাজপুর টেরিটরি কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল হক, মার্কেটিং কর্মকর্তা রেয়াজুল ইসলাম, উত্ত্রা মিলস দুগ্ধ খামারের মালিক সুজিত কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহজালাল খন্দকার বলেন, জেলা সদরে চার শতাধিক খামারী রয়েছেন, যারা দুগ্ধ উৎপাদন করেন। এ ছাড়া জেলায় গরু মোটাতাজা করণের ছ্টোবড় সাতশ খামার রয়েছে। এসব খামার আমিষের ঘাটতি পুরণ করার পাশাপশি উদ্যোক্তারা স্বাবলম্বী হয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ভুমিকা রাখছেন।
এসিআই প্রাইভেট লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (উত্তরবঙ্গ) ডা. সোয়েল রানা বলেন, প্রাণী সম্পদের উন্নয়নে দেশে বিনামূল্যে গবাদি পশুর টিকাদানসহ বিভিন্ন উপকরণ সরবরাহ করা হচ্ছে কম্পাণীর পক্ষ থেকে। তারই অংশ হিসেবে নীলফামারী জেলায় এমন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
শেষে ওই খামারীর মাঝে একটি কীটবক্স প্রদান করা হয়।
নীলফামারীতে গবাদি পশুর উন্নয়ন ও সংরক্ষণে বিনামূল্যে ক্ষুড়া রেগের টিকাদান ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে জেলা শহরের উত্তরা মিলস প্রাইভেট লিমিটেডের দুৃগ্ধ খামারে ওই ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা প্রাণী সম্পদ দপ্তরের সহযোগীতায় ওই ক্যাম্পের আয়োজন করে এসিআই গোদরেজ এগ্রোভেট প্রাইভেট লিমিটেড। সেখানে ২৩টি উন্নতমানের গাভীর টিকা প্রদান করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহজালাল খন্দকার, সদর উপজেলা ভ্যাটেনারী সার্জন ডা. খন্দকার সাগর আহমেদ, এসিআই প্রাইভেট লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (উত্তরবঙ্গ) ডা. সোয়েল রানা, কম্পাণীর দিনাজপুর টেরিটরি কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল হক, মার্কেটিং কর্মকর্তা রেয়াজুল ইসলাম, উত্ত্রা মিলস দুগ্ধ খামারের মালিক সুজিত কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মো. শাহজালাল খন্দকার বলেন, জেলা সদরে চার শতাধিক খামারী রয়েছেন, যারা দুগ্ধ উৎপাদন করেন। এ ছাড়া জেলায় গরু মোটাতাজা করণের ছ্টোবড় সাতশ খামার রয়েছে। এসব খামার আমিষের ঘাটতি পুরণ করার পাশাপশি উদ্যোক্তারা স্বাবলম্বী হয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ভুমিকা রাখছেন।
এসিআই প্রাইভেট লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক (উত্তরবঙ্গ) ডা. সোয়েল রানা বলেন, প্রাণী সম্পদের উন্নয়নে দেশে বিনামূল্যে গবাদি পশুর টিকাদানসহ বিভিন্ন উপকরণ সরবরাহ করা হচ্ছে কম্পাণীর পক্ষ থেকে। তারই অংশ হিসেবে নীলফামারী জেলায় এমন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
শেষে ওই খামারীর মাঝে একটি কীটবক্স প্রদান করা হয়।