কিশোরগঞ্জে ২৩ দিনেও শুরু হয়নি অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচির কাজ বেকার বসে আছেন শ্রমিকেরা
https://www.obolokon24.com/2017/01/kisargang_29.html
মোঃ শামীম হোসেন (বাবু)কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচির ১ম পর্যায়ের কাজ গত ৭/১/১৭ তারিখের মধ্যে শুরু করে ১/৩/১৭ তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের ৫১.০১.০০০০.০১৯.০৯৬.২৬৮.১৬ স্বারকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অর্থ বরাদ্দ আসলেও গত ২৩ দিনেও প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরু হয়নি। ফলে হাতে কাজ না থাকায় প্রকল্পটির গরীব তালিকাভুক্ত শ্রমিকরা বেকার বসে আছেন। তাছাড়া গ্রাম গঞ্জের রাস্তাঘাটগুলো ভেঙ্গে গিয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অপর দিকে নতুন শ্রমিক তালিকায় অন্তরভুক্ত করতে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের জন্য গত ১ জানুয়ারী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসুচির প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরুর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে নির্দেশ আসে। এরপর গত ১৮ জানুয়ারী প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তরের স্বারকে ৯টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছে ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচির (১ম পর্যায়)আওতায় গৃহীত প্রকল্প, উপকারভোগী ও প্রকল্প কমিটির তালিকা চেয়ে পাঠান কিন্ত কাজ শুরুর বিষয়ে কোন কিছু উল্লেখ করেননি। ফলে এসময় মাঠে কোন কাজ না থাকায় প্রকল্পটির ইতিপুর্বের শ্রমিকরা বেকার বসে আছেন। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ভাই উপর থেকে তারা চিঠি দিয়ে বসে থাকে কিন্তু চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে তালিকা পেতে অনেক সময় লাগে । কাজ দেড়িতে শুরু হওয়ার ব্যাপারে তিনি কিছুই বলেননি। নতুন শ্রমিকদের টাকা নিয়ে নাম তালিকায় অন্তরভুক্ত করা হচ্ছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, টাকা নিয়ে নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে আমারা শুনেছি কিন্ত কেউ কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুত্র আরো জানায়, উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে পুর্বের তালিকাভুক্ত শ্রমিক ছিল ১৫৬১ জন। চলতি অর্থবছরে আরো ১৫৭ জনের বরাদ্দ আসে। এতে মোট ১৭১৮ জন শ্রমিক ওই কর্মসুচির অধীনে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তা, বাঁধ নির্মানসহ মাটির কাজ করবে। প্রায় সাত মাস আগে ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের কাজ শেষ হওয়ায় অনেক রাস্তা ভেঙ্গে যাওয়ার কারনে চলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এদিকে একাধিক সুত্রে জানা গেছে, নতুন তালিকায় নাম অন্তরভুক্ত করতে শ্রমিকদের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ হাজার করে টাকা করে উৎকোচ নিচ্ছেন নিয়োগ কৃর্তপক্ষ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচির ১ম পর্যায়ের কাজ গত ৭/১/১৭ তারিখের মধ্যে শুরু করে ১/৩/১৭ তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের ৫১.০১.০০০০.০১৯.০৯৬.২৬৮.১৬ স্বারকে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর অর্থ বরাদ্দ আসলেও গত ২৩ দিনেও প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরু হয়নি। ফলে হাতে কাজ না থাকায় প্রকল্পটির গরীব তালিকাভুক্ত শ্রমিকরা বেকার বসে আছেন। তাছাড়া গ্রাম গঞ্জের রাস্তাঘাটগুলো ভেঙ্গে গিয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অপর দিকে নতুন শ্রমিক তালিকায় অন্তরভুক্ত করতে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরের জন্য গত ১ জানুয়ারী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে অতিদরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসুচির প্রথম পর্যায়ের কাজ শুরুর জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে নির্দেশ আসে। এরপর গত ১৮ জানুয়ারী প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তরের স্বারকে ৯টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানদের কাছে ২০১৬-২০১৭ অর্থ বছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচির (১ম পর্যায়)আওতায় গৃহীত প্রকল্প, উপকারভোগী ও প্রকল্প কমিটির তালিকা চেয়ে পাঠান কিন্ত কাজ শুরুর বিষয়ে কোন কিছু উল্লেখ করেননি। ফলে এসময় মাঠে কোন কাজ না থাকায় প্রকল্পটির ইতিপুর্বের শ্রমিকরা বেকার বসে আছেন। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, ভাই উপর থেকে তারা চিঠি দিয়ে বসে থাকে কিন্তু চেয়ারম্যানদের কাছ থেকে তালিকা পেতে অনেক সময় লাগে । কাজ দেড়িতে শুরু হওয়ার ব্যাপারে তিনি কিছুই বলেননি। নতুন শ্রমিকদের টাকা নিয়ে নাম তালিকায় অন্তরভুক্ত করা হচ্ছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, টাকা নিয়ে নাম তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে আমারা শুনেছি কিন্ত কেউ কোন লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সুত্র আরো জানায়, উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে পুর্বের তালিকাভুক্ত শ্রমিক ছিল ১৫৬১ জন। চলতি অর্থবছরে আরো ১৫৭ জনের বরাদ্দ আসে। এতে মোট ১৭১৮ জন শ্রমিক ওই কর্মসুচির অধীনে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ রাস্তা, বাঁধ নির্মানসহ মাটির কাজ করবে। প্রায় সাত মাস আগে ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের কাজ শেষ হওয়ায় অনেক রাস্তা ভেঙ্গে যাওয়ার কারনে চলাচল বিঘিœত হচ্ছে। এদিকে একাধিক সুত্রে জানা গেছে, নতুন তালিকায় নাম অন্তরভুক্ত করতে শ্রমিকদের কাছ থেকে তিন থেকে পাঁচ হাজার করে টাকা করে উৎকোচ নিচ্ছেন নিয়োগ কৃর্তপক্ষ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মেহেদী হাসানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।