জলঢাকায় কাজী ও কনের বাবার জেল
https://www.obolokon24.com/2017/01/jaldhaka_7.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা, নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় বাল্যবিাহ দেওয়ার অপরাধে কাজীসহ কনের বাবাকে জেল দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। শুক্রবার রাতে ইউএনও’র কার্যালয়ে উভয়কে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মুহঃ রাশেদুল হক প্রধান। শনিবার সকালে তাদেরকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, গতমাসে উপজেলার পূর্ব বালাগ্রাম এলাকায় রফিকুল ইসলাম গোপনে ৭ম শ্রেণীতে পড়–য়া কন্যাকে বাল্য বিয়ে দেয় এবং সে বিয়ে রেজিঃ করেন ওই ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্টার (কাজী) বেলাল হোসেন। উভয়পক্ষের সিদ্ধান্তে শুক্রবার রাতে বিয়ে বিদায় দেওয়ার কথা থাকায় কনে ও বরপক্ষের লোকজন কনের বাসায় সমবেত হয়। এসময় সেখানে আকস্মিক পুলিশসহ উপস্থিত হন ইউএনও। এসময় বরযাত্রীসহ কনে পক্ষের অনেকেই পালাতে পারলেও গ্রেফতার হন কাজী বেলাল হোসেন ও কনের বাবা রফিকুল ইসলাম। এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও ইউএনও রাশেদুল হক জানান, উপজেলাটিতে বাল্যবিয়ে রোধে উপজেলা প্রশাসনের এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য, উপজেলাটিতে বাল্যবিয়ে দেওয়ার অপরাধে রেজিঃ কাজী গ্রেফতারের ঘটনা এটিই প্রথম।
নীলফামারীর জলঢাকায় বাল্যবিাহ দেওয়ার অপরাধে কাজীসহ কনের বাবাকে জেল দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। শুক্রবার রাতে ইউএনও’র কার্যালয়ে উভয়কে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন ইউএনও ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মুহঃ রাশেদুল হক প্রধান। শনিবার সকালে তাদেরকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসী জানায়, গতমাসে উপজেলার পূর্ব বালাগ্রাম এলাকায় রফিকুল ইসলাম গোপনে ৭ম শ্রেণীতে পড়–য়া কন্যাকে বাল্য বিয়ে দেয় এবং সে বিয়ে রেজিঃ করেন ওই ইউনিয়নের নিকাহ রেজিষ্টার (কাজী) বেলাল হোসেন। উভয়পক্ষের সিদ্ধান্তে শুক্রবার রাতে বিয়ে বিদায় দেওয়ার কথা থাকায় কনে ও বরপক্ষের লোকজন কনের বাসায় সমবেত হয়। এসময় সেখানে আকস্মিক পুলিশসহ উপস্থিত হন ইউএনও। এসময় বরযাত্রীসহ কনে পক্ষের অনেকেই পালাতে পারলেও গ্রেফতার হন কাজী বেলাল হোসেন ও কনের বাবা রফিকুল ইসলাম। এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ও ইউএনও রাশেদুল হক জানান, উপজেলাটিতে বাল্যবিয়ে রোধে উপজেলা প্রশাসনের এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য, উপজেলাটিতে বাল্যবিয়ে দেওয়ার অপরাধে রেজিঃ কাজী গ্রেফতারের ঘটনা এটিই প্রথম।