জলঢাকায় নির্যাতিতা গৃহবধুকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2017/01/jaldhaka_27.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় শুক্রবার এক নির্যাতিতা গৃহবধুকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করলেন পৌর মেয়র। নির্যাতিতা ওই গৃহবধু হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন। ঘটনাটি জলঢাকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড তিন কদম এলাকায়। শুক্রবার বিকালে নির্যাতনের স্বীকার উপজেলার শৌলমারী সিংড়িয়া মাঝাপাড়া এলাকার আফিজার রহমানের মেয়ে কল্পনা বেগম(২২)জানায়,উভয় পরিবারের আলোচনায় গত চৈত্র মাস(বাংলা) পৌর সভার তিন কদম এলাকার মমিমুর রহমানের ছেলে নুর ইসলামের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতেই যৌতুকের জন্য দফায় দফায় আমার উপর চলতে থাকে নির্যাতন। আমার দিন মজুর বাবা আমার সুখের আশায় নগদ টাকা,টেলিভিশন ও বাইসাইকেল কিনে দেয়। কিন্তু,সে জুয়া খেলে সব শেষ করে। চারদিন আগে সে আমাকে আবারও বাবার নিকট হতে বাইসাইকেল কিনতে টাকা আনতে বলে। আমি না কথা বললে চলে নির্যাতন। রাত হতে আর কিছুই বলতে পারিনা। জ্ঞান ফিরলে দেখি হাসপাতালে। নির্যাতিতার বাবা আফিজার রহমান জানান,দফায় দফায় জামাইয়ের চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হওয়ায় আমার মেয়ের উপর নেমে আসে অমানবিক নির্যাতন। আমি এর বিচার চাই। জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এর কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা.জাহাঙ্গীর আলম জানান,'তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।' ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জলঢাকা পৌরসভা মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী কমেট বলেন, 'ঘটনা শুনে সেখানে যাই। নির্যাতিতা মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। '
নীলফামারীর জলঢাকায় শুক্রবার এক নির্যাতিতা গৃহবধুকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করলেন পৌর মেয়র। নির্যাতিতা ওই গৃহবধু হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন। ঘটনাটি জলঢাকা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড তিন কদম এলাকায়। শুক্রবার বিকালে নির্যাতনের স্বীকার উপজেলার শৌলমারী সিংড়িয়া মাঝাপাড়া এলাকার আফিজার রহমানের মেয়ে কল্পনা বেগম(২২)জানায়,উভয় পরিবারের আলোচনায় গত চৈত্র মাস(বাংলা) পৌর সভার তিন কদম এলাকার মমিমুর রহমানের ছেলে নুর ইসলামের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতেই যৌতুকের জন্য দফায় দফায় আমার উপর চলতে থাকে নির্যাতন। আমার দিন মজুর বাবা আমার সুখের আশায় নগদ টাকা,টেলিভিশন ও বাইসাইকেল কিনে দেয়। কিন্তু,সে জুয়া খেলে সব শেষ করে। চারদিন আগে সে আমাকে আবারও বাবার নিকট হতে বাইসাইকেল কিনতে টাকা আনতে বলে। আমি না কথা বললে চলে নির্যাতন। রাত হতে আর কিছুই বলতে পারিনা। জ্ঞান ফিরলে দেখি হাসপাতালে। নির্যাতিতার বাবা আফিজার রহমান জানান,দফায় দফায় জামাইয়ের চাহিদা মেটাতে ব্যর্থ হওয়ায় আমার মেয়ের উপর নেমে আসে অমানবিক নির্যাতন। আমি এর বিচার চাই। জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-এর কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা.জাহাঙ্গীর আলম জানান,'তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।' ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জলঢাকা পৌরসভা মেয়র ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরী কমেট বলেন, 'ঘটনা শুনে সেখানে যাই। নির্যাতিতা মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি। '