জলঢাকায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ড
https://www.obolokon24.com/2017/01/jaldhaka_11.html
মর্তুজা ইসলাম,জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর জলঢাকায় অগ্নিকান্ডে ৪টি দোকান ও ২টি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্ষতিগ্রস্তরা ।আজ বুধবার (১১ জানুয়ারী) গভীর রাতে উপজেলার কমারী ইউনিয়নের গাবরোল এলাকার টগরার বাজারে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী সাদেক জানান,গভীর রাতে মুদি ব্যবসায়ী রমানাথ এর দোকান থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়। মুহুর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পাশের দোকান ও বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে জলঢাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে এসে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে মুদি ব্যবসায়ী রমানাথ, পলাশ, রতন, সুমনের দোকান ও কনক চন্দ্র রায় এর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস জলঢাকা স্টেশন অফিসের ইনচার্জ মনতাজুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে এবং কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তিনি জানাতে পারেননি।
নীলফামারীর জলঢাকায় অগ্নিকান্ডে ৪টি দোকান ও ২টি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছে ক্ষতিগ্রস্তরা ।আজ বুধবার (১১ জানুয়ারী) গভীর রাতে উপজেলার কমারী ইউনিয়নের গাবরোল এলাকার টগরার বাজারে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শী সাদেক জানান,গভীর রাতে মুদি ব্যবসায়ী রমানাথ এর দোকান থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়। মুহুর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পাশের দোকান ও বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে জলঢাকা থেকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে এসে স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ততক্ষণে মুদি ব্যবসায়ী রমানাথ, পলাশ, রতন, সুমনের দোকান ও কনক চন্দ্র রায় এর বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ক্ষতিগ্রস্তরা।বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস জলঢাকা স্টেশন অফিসের ইনচার্জ মনতাজুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তবে, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে এবং কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা তিনি জানাতে পারেননি।