এমপি লিটন হত্যাকান্ডে জড়িত সন্দেহে আটক আরও-৩
https://www.obolokon24.com/2017/01/gaibandha_70.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি ::
গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যাকা-ে জড়িত সন্দেহে জামায়াত নেতা মামলায় জড়িত সন্দেহে আরও ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
থানা সুত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকাল থেকে শনিবার বিকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো- হরিপুর ইউপি’র সাবেক সদস্য ও ৮ নং ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি মাহাবুবুর রহমান ওরফে বাবলু (৪৫), সর্বানন্দ ইউনিয়নের তালুক সর্বানন্দ গ্রামের মৃত ছপিয়াল ব্যাপারীর পুত্র জামায়াত কর্মী মোফাজ্জল হোসেন (৪৮) ও ছাপড়হাটী ইউনিয়নের উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের মুনছুর আলীর পুত্র শিবিরকর্মী আবু রায়হান (২৬)। এ নিয়ে এ মামলায় গত ১৪ দিনেও এ পর্যন্ত ৬৪ জনকে গ্রেফতার করা হলেও গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ৮ জনের রিমা- মঞ্জুর করায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এদিকে, গত বৃস্পতিবার ভোরে রাজধানীর উত্তর বাড্ডার স্বাধীনতা স্মরনীর রোডের ২৭/২ নম্বর বাসা থেকে র্যাব-১ এর হাতে আকট থানা জামায়াতের আমীর ও সর্বানন্দ ইউনিয়নের খানাবাড়ি গ্রামের ইউনুস আলীর পুত্র শিবির ক্যাডার আশরাফুল ইসলাম ও একই গ্রামের হাজী ফরিদ উদ্দিনের পুত্র শিবির ক্যাডার জহিরুল ইসলামকে শনিবার আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। তা শুনানীর জন্য রবিবার (১৫ জানুযারি) দিন ধার্য রয়েছে বলে ভারপ্রাপ্ত কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক জিয়াউর রহমান জানান।
উল্লেখ্য, গত বছরের শেষ দিন (৩১ ডিসেম্বর) শনিবার সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এমপি লিটনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় তার ছোট বোন ফাহমিদা বুলবুল কাকলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ মামলায় হত্যাকারীদের গ্রেফতারে প্রশাসনের কঠোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এপর্যন্ত সন্দেহভাজন ৬৪ জনকে আটকের পর কোর্টে সোপর্দ্দ করে পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত ৮ জনের রিমা- মঞ্জুর করায় তাদেরকে রিমা-ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানা গেছে।
গাইবান্ধা-১ (সুন্দরগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন হত্যাকা-ে জড়িত সন্দেহে জামায়াত নেতা মামলায় জড়িত সন্দেহে আরও ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
থানা সুত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকাল থেকে শনিবার বিকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো- হরিপুর ইউপি’র সাবেক সদস্য ও ৮ নং ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি মাহাবুবুর রহমান ওরফে বাবলু (৪৫), সর্বানন্দ ইউনিয়নের তালুক সর্বানন্দ গ্রামের মৃত ছপিয়াল ব্যাপারীর পুত্র জামায়াত কর্মী মোফাজ্জল হোসেন (৪৮) ও ছাপড়হাটী ইউনিয়নের উত্তর মরুয়াদহ গ্রামের মুনছুর আলীর পুত্র শিবিরকর্মী আবু রায়হান (২৬)। এ নিয়ে এ মামলায় গত ১৪ দিনেও এ পর্যন্ত ৬৪ জনকে গ্রেফতার করা হলেও গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে ৮ জনের রিমা- মঞ্জুর করায় তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এদিকে, গত বৃস্পতিবার ভোরে রাজধানীর উত্তর বাড্ডার স্বাধীনতা স্মরনীর রোডের ২৭/২ নম্বর বাসা থেকে র্যাব-১ এর হাতে আকট থানা জামায়াতের আমীর ও সর্বানন্দ ইউনিয়নের খানাবাড়ি গ্রামের ইউনুস আলীর পুত্র শিবির ক্যাডার আশরাফুল ইসলাম ও একই গ্রামের হাজী ফরিদ উদ্দিনের পুত্র শিবির ক্যাডার জহিরুল ইসলামকে শনিবার আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। তা শুনানীর জন্য রবিবার (১৫ জানুযারি) দিন ধার্য রয়েছে বলে ভারপ্রাপ্ত কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক জিয়াউর রহমান জানান।
উল্লেখ্য, গত বছরের শেষ দিন (৩১ ডিসেম্বর) শনিবার সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হয়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এমপি লিটনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় তার ছোট বোন ফাহমিদা বুলবুল কাকলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ মামলায় হত্যাকারীদের গ্রেফতারে প্রশাসনের কঠোর তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এপর্যন্ত সন্দেহভাজন ৬৪ জনকে আটকের পর কোর্টে সোপর্দ্দ করে পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত ৮ জনের রিমা- মঞ্জুর করায় তাদেরকে রিমা-ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানা গেছে।