ডোমারে রাস্তার সরকারী গাছ কর্তন করেছে শিক্ষক।
https://www.obolokon24.com/2017/01/domar_22.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে রাস্তার সরকারী গাছ কর্তন করেছে শিক্ষক তজো মাস্টার। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার দুপুরে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া গ্রামের মিসউক অফিস সংলগ্ন এলাকায়।অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার জেলা পরিষদের প্রতিনিধি শাহাজান ও আঃ ছাত্তার,জোড়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান,তহশীলদার আর্শিনী রায় বিষয়টি পরিদর্শন করেন। উপজেলা ফেডারেশন সম্বনয় কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, আমরা আরডিআরএস থেকে ১৯৮২ সালে চুক্তি ভিত্তিতে গাছ রোপন করি, তাদের মধ্যে জেলা পরিষদ ৬০% আরডিআরএস ৩০% ও ইউনিয়ন পরিষদ ১০% পাওয়ার কথা।কিন্তু গ্রামের আজিজুল ইসলামের ছেলে ও মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তোজাম্মেল হক তজো মাস্টার ও তার ভাই তরিকুল ইসলাম ও মর্তুজা ই্সলামের ছেলে লিটন মিলে ডোমার চিলাহাটি সড়কের তাদের বাড়ির সামনের বিশাল প্রকৃতির ৩টি মেহগনি গাছ কেটে নেয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০হাজার টাকা।সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের বাঁধা নিষেধ করলেও তজো মাস্টার তা কর্ণপাত না করে উল্টো আমাদের অপমান অপদস্ত করেছে। এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান জানান, এটি রাস্তার সরকারী গাছ আমরা জেলা পরিষদে জানিয়েছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নীলফামারী ডোমারে রাস্তার সরকারী গাছ কর্তন করেছে শিক্ষক তজো মাস্টার। এনিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত শুক্রবার দুপুরে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া গ্রামের মিসউক অফিস সংলগ্ন এলাকায়।অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার জেলা পরিষদের প্রতিনিধি শাহাজান ও আঃ ছাত্তার,জোড়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান,তহশীলদার আর্শিনী রায় বিষয়টি পরিদর্শন করেন। উপজেলা ফেডারেশন সম্বনয় কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, আমরা আরডিআরএস থেকে ১৯৮২ সালে চুক্তি ভিত্তিতে গাছ রোপন করি, তাদের মধ্যে জেলা পরিষদ ৬০% আরডিআরএস ৩০% ও ইউনিয়ন পরিষদ ১০% পাওয়ার কথা।কিন্তু গ্রামের আজিজুল ইসলামের ছেলে ও মিরজাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তোজাম্মেল হক তজো মাস্টার ও তার ভাই তরিকুল ইসলাম ও মর্তুজা ই্সলামের ছেলে লিটন মিলে ডোমার চিলাহাটি সড়কের তাদের বাড়ির সামনের বিশাল প্রকৃতির ৩টি মেহগনি গাছ কেটে নেয়। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৫০হাজার টাকা।সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থলে গিয়ে তাদের বাঁধা নিষেধ করলেও তজো মাস্টার তা কর্ণপাত না করে উল্টো আমাদের অপমান অপদস্ত করেছে। এবিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাচান জানান, এটি রাস্তার সরকারী গাছ আমরা জেলা পরিষদে জানিয়েছি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।