সুন্দরবন রক্ষার দাবিতে নীলফামারীতে ওয়ার্কাস পার্টির বিক্ষোভ সমাবেশ
https://www.obolokon24.com/2016/12/workers-party.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ৩ ডিসেম্বর॥
সুন্দরবন রক্ষা ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানান্তরের দাবিতে আজ শনিবার নীলফামারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ওয়ার্কাস পাটি।
কেন্দ্রিয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে সদর উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির উদ্যেগে বেলা ১২টার দিকে শহরের শহীদ মিনার চত্তরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা করেন, জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি তপন কুমার রায়, যুবমৈত্রির জেলা সভাপতি ভবেশ চন্দ্র রায়, যুবনেতা নিলম্বর রায়, জাতীয় কৃষক সমিতির জেলা সভাপতি যতিন্দ্র নাথ রায়, ছাত্রমৈত্রির জেলা সভাপতি রনজিত কুমার রায়, গণশিল্পি সংস্থার জেলা সভাপতি স্বপন কুমার রায় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সরকার দেশিয় ও আন্তর্জাতিক আপত্তি উপেক্ষা করে ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ও পৃথিবীর সর্ববৃহত ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্রবনের কাছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে এগিয়ে যাচ্ছেন। এতে করে সুন্দরবন ধ্বংশের পাশাপাশি জীববৈচিত্র ও পরিবেশ হুমকির মুখে পড়বে।
পরে দুপুর একটার দিকে সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন নেতা কর্মীরা। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে শেষ হয়।
সুন্দরবন রক্ষা ও রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থানান্তরের দাবিতে আজ শনিবার নীলফামারীতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ওয়ার্কাস পাটি।
কেন্দ্রিয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে সদর উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির উদ্যেগে বেলা ১২টার দিকে শহরের শহীদ মিনার চত্তরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা ওয়ার্কাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব কুমার রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তৃতা করেন, জেলা ওয়ার্কাস পার্টির সভাপতি তপন কুমার রায়, যুবমৈত্রির জেলা সভাপতি ভবেশ চন্দ্র রায়, যুবনেতা নিলম্বর রায়, জাতীয় কৃষক সমিতির জেলা সভাপতি যতিন্দ্র নাথ রায়, ছাত্রমৈত্রির জেলা সভাপতি রনজিত কুমার রায়, গণশিল্পি সংস্থার জেলা সভাপতি স্বপন কুমার রায় প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সরকার দেশিয় ও আন্তর্জাতিক আপত্তি উপেক্ষা করে ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ও পৃথিবীর সর্ববৃহত ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্রবনের কাছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে এগিয়ে যাচ্ছেন। এতে করে সুন্দরবন ধ্বংশের পাশাপাশি জীববৈচিত্র ও পরিবেশ হুমকির মুখে পড়বে।
পরে দুপুর একটার দিকে সেখান থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন নেতা কর্মীরা। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে শেষ হয়।