হরিপুরে ইভটিজিংয়ের অভিযোগে দুই ভাই আটক
https://www.obolokon24.com/2016/12/thakurgaon_76.html
জসিমউদ্দীন (ইতি) হরিপুর, ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও এর হরিপুরে কলেজ ছাত্রীকে (১৭) ইভটিজিংয়ের অভিযোগে দুই সহোদর ভাইকে আটক করেছে থানা পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে থানা পুলিশ উপজেলা তিনুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে মুনিরুল ইসলাম (২৮) ও ফারাজুল ইসলাম(৩৩) দুই সহোদর ভাইকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। মুনিরুল ইসলাম ও ফারাজুল ইসলাম উপজেলার তিনুয়া গ্রামের গোলাম আলীর ছেলে। ছাত্রীর বাবা অবাইদুর রহমান বলেন, দীর্ঘ এক বছর ধরে আমার কলেজ পড়–য়া মেয়েকে উপজেলার তিনুয়া গ্রামের গোলাম আলীর ছেলে মুনিরুল ইসলাম কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। কিন্তু আমার কলেজ পড়–য়া মেয়ে (১৭) তার কু-প্রস্তাবে সাড়া না দিয়ে গত রবিবার বিকাল ৪.৩০ ঘটিকার সময় কলেজ থেকে প্রাইভেট পড়ে বাড়ী ফিরার পথে কালীগঞ্জ বাজার সংলগ্ন ফুশির মিলের সামনে পৌছালে মুনিরুল ইসলাম তার পথ আটকিয়ে জোরপূর্বক শরীরে হাত দেয় এ সময় সে চিৎকার দিলে মুনিরুল ইসলাম তার গলায় ওড়না পেচিয়ে ও মুখ চেপে ধরে রাস্তার নিচে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার মেয়ের চিৎকার শুনে আশেপাশের লোকজন ঘটনা স্থলে এলে মুনিরুল পালিয়ে যায়। আমার মেয়ে বাড়ী গিয়ে ঘটনার বিষয়টি আমাকে অবহিত করলে মুনিরুলকে ১ নং আসামী করে দুইভাইয়ের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করি। হরিপুর অফিসার ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস ঘটনার সত্যতা স্বীকর করে বলেন গতকাল সোমবার সকালে কলেজ ছাত্রীর বাবা অবাইদুর রহমান বাদী হয়ে একটি ইভটিজিং এর অভিযোগ দায়ের করেন। এরই প্রেক্ষিতে সোমবার রাত্রে তিনুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে মুনিরুল ইসলাম ও ফারাজুল ইসলাম নামে দুই সহোদর ভাইকে আটক করা হয়। কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দুর রহমানসহ এলাকাবাসী এর উপযুক্ত বিচার দাবী করে বলেন, ইভটিজিং কারীকে আইনের আওতায় নিয়ে যেন কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়।
ঠাকুরগাঁও এর হরিপুরে কলেজ ছাত্রীকে (১৭) ইভটিজিংয়ের অভিযোগে দুই সহোদর ভাইকে আটক করেছে থানা পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে থানা পুলিশ উপজেলা তিনুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে মুনিরুল ইসলাম (২৮) ও ফারাজুল ইসলাম(৩৩) দুই সহোদর ভাইকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। মুনিরুল ইসলাম ও ফারাজুল ইসলাম উপজেলার তিনুয়া গ্রামের গোলাম আলীর ছেলে। ছাত্রীর বাবা অবাইদুর রহমান বলেন, দীর্ঘ এক বছর ধরে আমার কলেজ পড়–য়া মেয়েকে উপজেলার তিনুয়া গ্রামের গোলাম আলীর ছেলে মুনিরুল ইসলাম কু-প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। কিন্তু আমার কলেজ পড়–য়া মেয়ে (১৭) তার কু-প্রস্তাবে সাড়া না দিয়ে গত রবিবার বিকাল ৪.৩০ ঘটিকার সময় কলেজ থেকে প্রাইভেট পড়ে বাড়ী ফিরার পথে কালীগঞ্জ বাজার সংলগ্ন ফুশির মিলের সামনে পৌছালে মুনিরুল ইসলাম তার পথ আটকিয়ে জোরপূর্বক শরীরে হাত দেয় এ সময় সে চিৎকার দিলে মুনিরুল ইসলাম তার গলায় ওড়না পেচিয়ে ও মুখ চেপে ধরে রাস্তার নিচে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমার মেয়ের চিৎকার শুনে আশেপাশের লোকজন ঘটনা স্থলে এলে মুনিরুল পালিয়ে যায়। আমার মেয়ে বাড়ী গিয়ে ঘটনার বিষয়টি আমাকে অবহিত করলে মুনিরুলকে ১ নং আসামী করে দুইভাইয়ের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করি। হরিপুর অফিসার ইনচার্জ রুহুল কুদ্দুস ঘটনার সত্যতা স্বীকর করে বলেন গতকাল সোমবার সকালে কলেজ ছাত্রীর বাবা অবাইদুর রহমান বাদী হয়ে একটি ইভটিজিং এর অভিযোগ দায়ের করেন। এরই প্রেক্ষিতে সোমবার রাত্রে তিনুয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে মুনিরুল ইসলাম ও ফারাজুল ইসলাম নামে দুই সহোদর ভাইকে আটক করা হয়। কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দুর রহমানসহ এলাকাবাসী এর উপযুক্ত বিচার দাবী করে বলেন, ইভটিজিং কারীকে আইনের আওতায় নিয়ে যেন কঠোর শাস্তি দেওয়া হয়।