রাণীশংকৈলে তিন প্রতিষ্ঠানের মাঠ দখল করে আনন্দ মেলার নামে জুয়া ও যাত্রা
https://www.obolokon24.com/2016/12/thakurgaon_6.html
জসিমউদ্দীন (ইতি) হরিপুর, ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ
বর্তমান সরকার দেশের শতভাগ নিরক্ষরতা দূরীকরণ করার লক্ষ্যে বিভিন্নভাবে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি ঝড়ে পড়া শিশুদের জন্য খুলেছেন আনন্দ স্কুল। অনুমোদন দিয়েছেন কিন্ডার গার্টেন স্কুলেরও। এছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষার্থীদের বছরের শুরুতে পাঠ্যপুস্তক সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন বর্তমান সরকার। সংগ্রহ দেশের এই বিষয়গুলি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান এবং সঠিকভাবে তদারুকি করার জন্য দায়িত্ব দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। ঠিক তখনিই ঠাকুরগাঁও এর রাণীংশকৈলে প্রশাসনের নাকের ডগায় মহারাজায় তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ দখল করে আনন্দ মেলায় লটারী ড্র এর নামে জোয়া, রাতভর যাত্রাপালা, অথচ প্রশাসনের কর্তাবাবুরা বলছেন আমরা জানিনা। গত ৫ই ডিসেম্বর সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মহারাজার কিন্ডার গার্টেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এই তিনটি বিদ্যালয়ের মাঠের এমনি চিত্র। সে মাঠ দখল করে আনন্দ মেলার নামে বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষ টয়লেট দখল করে অত্র মেলার কমিটির সভাপতি দখল করে মেলা চালাচ্ছেন। এ ব্যাপারে তিনটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ আমরা তো এখানে চাকরী করি। বেশি কিছু বলতে পারি না। তবে মেলার কারণে শিক্ষার্থীদের পাঠদানে আমাদের ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে। নাম অনিচ্ছুক অভিভাবক বলেন, আমরা উপজেলা শহর হতে প্রায় ২৫ কি.মি. দূরে গ্রামে বসবাস করছি। এখান থেকে ২ বছর আগে ছেলে-মেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ২-৩ বছর ধরে এক আজাব আসতে শুরু করছে আমাদের গ্রামে। এলাকার কিছু বিপদগামী লোক গত বছর ধরে এই মেলার আয়োজন করছে। এতে আমাদের ছেলেমেয়েরা মেলার সময় কোন কথা শুনছে না। অপচয় করছে টাকা মেলায় অশ্লীল নিত্য দেখে বিভিন্ন খারাপ কাজে দিক ঝুকে পড়ছে। এ ব্যাপারে রাণীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম বলেন, মেলা কমিটি ৩০ শে নভেম্বর মেলা করার অনুমতি পান। ১৫ দিনের জন্য শর্ত সাপেক্ষে মেলার কার্যক্রম রাত ৮ টার মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও সারারাত যাত্রা চলছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন? শর্তাবলি অমান্য করিলে উর্দ্ধতম কর্তপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে মেলা বন্ধ করে দেওয়া হইবে। ঠাকুরগাঁও জেলার প্রশাসকের ৪৫১ নং সড়কে মহারাজা আনন্দ মেলার অনুমতি শর্তাবলি মানছে না মেলা কমিটির লোকজন এমন প্রশ্নের জবাবে। উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম ইফ্তে খায়রুল ইসলাম খন্দকার বলেন বিষয়টি আমি জানি না। তবে মেলা অনুমতির শর্তাবলি অমান্য করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বর্তমান সরকার দেশের শতভাগ নিরক্ষরতা দূরীকরণ করার লক্ষ্যে বিভিন্নভাবে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি ঝড়ে পড়া শিশুদের জন্য খুলেছেন আনন্দ স্কুল। অনুমোদন দিয়েছেন কিন্ডার গার্টেন স্কুলেরও। এছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষার্থীদের বছরের শুরুতে পাঠ্যপুস্তক সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন বর্তমান সরকার। সংগ্রহ দেশের এই বিষয়গুলি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান এবং সঠিকভাবে তদারুকি করার জন্য দায়িত্ব দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। ঠিক তখনিই ঠাকুরগাঁও এর রাণীংশকৈলে প্রশাসনের নাকের ডগায় মহারাজায় তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ দখল করে আনন্দ মেলায় লটারী ড্র এর নামে জোয়া, রাতভর যাত্রাপালা, অথচ প্রশাসনের কর্তাবাবুরা বলছেন আমরা জানিনা। গত ৫ই ডিসেম্বর সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মহারাজার কিন্ডার গার্টেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এই তিনটি বিদ্যালয়ের মাঠের এমনি চিত্র। সে মাঠ দখল করে আনন্দ মেলার নামে বিদ্যালয়ের শ্রেণী কক্ষ টয়লেট দখল করে অত্র মেলার কমিটির সভাপতি দখল করে মেলা চালাচ্ছেন। এ ব্যাপারে তিনটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ আমরা তো এখানে চাকরী করি। বেশি কিছু বলতে পারি না। তবে মেলার কারণে শিক্ষার্থীদের পাঠদানে আমাদের ব্যাপক সমস্যা হচ্ছে। নাম অনিচ্ছুক অভিভাবক বলেন, আমরা উপজেলা শহর হতে প্রায় ২৫ কি.মি. দূরে গ্রামে বসবাস করছি। এখান থেকে ২ বছর আগে ছেলে-মেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে ২-৩ বছর ধরে এক আজাব আসতে শুরু করছে আমাদের গ্রামে। এলাকার কিছু বিপদগামী লোক গত বছর ধরে এই মেলার আয়োজন করছে। এতে আমাদের ছেলেমেয়েরা মেলার সময় কোন কথা শুনছে না। অপচয় করছে টাকা মেলায় অশ্লীল নিত্য দেখে বিভিন্ন খারাপ কাজে দিক ঝুকে পড়ছে। এ ব্যাপারে রাণীশংকৈল থানা অফিসার ইনচার্জ রেজাউল করিম বলেন, মেলা কমিটি ৩০ শে নভেম্বর মেলা করার অনুমতি পান। ১৫ দিনের জন্য শর্ত সাপেক্ষে মেলার কার্যক্রম রাত ৮ টার মধ্যে শেষ করার কথা থাকলেও সারারাত যাত্রা চলছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন? শর্তাবলি অমান্য করিলে উর্দ্ধতম কর্তপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে মেলা বন্ধ করে দেওয়া হইবে। ঠাকুরগাঁও জেলার প্রশাসকের ৪৫১ নং সড়কে মহারাজা আনন্দ মেলার অনুমতি শর্তাবলি মানছে না মেলা কমিটির লোকজন এমন প্রশ্নের জবাবে। উপজেলা ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম ইফ্তে খায়রুল ইসলাম খন্দকার বলেন বিষয়টি আমি জানি না। তবে মেলা অনুমতির শর্তাবলি অমান্য করলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।