মা ও ছেলে দু’জনই তালাক দিলো সন্তানসহ আত্মহত্যার হুমকি দিলো রেশমী!
https://www.obolokon24.com/2016/12/rangpur_59.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকেঃ
পীরগঞ্জে এক মা ও ছেলে দু’জনই তালাক দিলো স্বামী ও স্ত্রীকে। উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নে ওই ঘটনায় কোলের শিশু পুত্রকে নিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছে তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী রেশমা বেগম (২২)। একটি কুচক্রী মহল তালাকের ঘটনাটি ঘটেয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান পুর্বেই শালিশের কথা বললেও তা হয়নি।
জানা গেছে, উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের মদনখালী তিনমাথার মোড়ে কাদিরাবাদ বনবীটের জমিতে মাটির ঘর নির্মান করে আবুল হোসেন (৫২) তার স্ত্রী ফরিদা বেগম এবং পুত্র-পুত্রবধু শাহীন মিয়া-রেশমীকে নিয়ে বসবাস করছিলেন। রেশমীর কোলে রিফাত বাবু নামে একমাত্র ৫ মাসের পুত্র সন্তান রয়েছে। তাদের সংসার ভালই চলছিল। কিছুদিন আগে ফরিদা বেগম তার স্বামী আবুল মিয়াকে তালাক দিয়েছে। প্রায় সপ্তাহখানেক আগে ফরিদার ছেলে শাহীন মিয়াও তার স্ত্রী রেশমীকে ৫ মাসের সন্তানসহ তালাক দিয়ে ঢাকায় চলে যায়। তালাকের পর থেকেই শিশু রিফাতকে নিয়ে রেশমী তার স্বামীর বাড়ীর মাটি ধরেই আঁকড়ে আছে। সেখানে তার শ্বাশুড়ী ফরিদাও আছে। এ নিয়ে ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান শামছুল আলম শালিশদফা করেও শাহীনকে হাজির করতে পারেনি। শাহীনকে গতকাল শনিবার শালিসে হাজিরের জন্য মা ফরিদাকে চেয়ারম্যান বললেও তা করা হয়নি। ফলে অসহায় রেশমী তার সন্তানসহ যেকোন মুহুর্তে আত্মহত্যা করার হুমকি দিলে এলাকাবাসী তাকে ঘিরে রাখে। এ ব্যাপারে রেশমী জানায়, আমার কিংবা শিশু রিফাতের তো কোন দোষ নেই। কেন তালাক দেয়া হলো। আমাকে দেনমোহরের ৩০ হাজার টাকা বুঝে দিয়ে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। আমি স্বামী চাই, না হলে সন্তানসহ আত্মহত্যা করবো। চেয়ারম্যারম্যান শামছুল আলম বলেন, আমি কয়েকদিন আগে শালিশের কথা বলে শাহীনকে হাজিরের জন্য বলেছি। কিন্তু তারপরও শাহীনের মা (ফরিদা) তাকে হাজির করেনি। তিনি আরও বলেন, একটি কুচক্রী মহল ওই পরিবারটিকে ধ্বংস করলো। রেশমী গাইবান্ধার গোবিন্দেগঞ্জের আমির আলীর কন্যা।
পীরগঞ্জে এক মা ও ছেলে দু’জনই তালাক দিলো স্বামী ও স্ত্রীকে। উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নে ওই ঘটনায় কোলের শিশু পুত্রকে নিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছে তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রী রেশমা বেগম (২২)। একটি কুচক্রী মহল তালাকের ঘটনাটি ঘটেয়েছে বলে জানা গেছে। গতকাল শনিবার ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান পুর্বেই শালিশের কথা বললেও তা হয়নি।
জানা গেছে, উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের মদনখালী তিনমাথার মোড়ে কাদিরাবাদ বনবীটের জমিতে মাটির ঘর নির্মান করে আবুল হোসেন (৫২) তার স্ত্রী ফরিদা বেগম এবং পুত্র-পুত্রবধু শাহীন মিয়া-রেশমীকে নিয়ে বসবাস করছিলেন। রেশমীর কোলে রিফাত বাবু নামে একমাত্র ৫ মাসের পুত্র সন্তান রয়েছে। তাদের সংসার ভালই চলছিল। কিছুদিন আগে ফরিদা বেগম তার স্বামী আবুল মিয়াকে তালাক দিয়েছে। প্রায় সপ্তাহখানেক আগে ফরিদার ছেলে শাহীন মিয়াও তার স্ত্রী রেশমীকে ৫ মাসের সন্তানসহ তালাক দিয়ে ঢাকায় চলে যায়। তালাকের পর থেকেই শিশু রিফাতকে নিয়ে রেশমী তার স্বামীর বাড়ীর মাটি ধরেই আঁকড়ে আছে। সেখানে তার শ্বাশুড়ী ফরিদাও আছে। এ নিয়ে ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান শামছুল আলম শালিশদফা করেও শাহীনকে হাজির করতে পারেনি। শাহীনকে গতকাল শনিবার শালিসে হাজিরের জন্য মা ফরিদাকে চেয়ারম্যান বললেও তা করা হয়নি। ফলে অসহায় রেশমী তার সন্তানসহ যেকোন মুহুর্তে আত্মহত্যা করার হুমকি দিলে এলাকাবাসী তাকে ঘিরে রাখে। এ ব্যাপারে রেশমী জানায়, আমার কিংবা শিশু রিফাতের তো কোন দোষ নেই। কেন তালাক দেয়া হলো। আমাকে দেনমোহরের ৩০ হাজার টাকা বুঝে দিয়ে বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। আমি স্বামী চাই, না হলে সন্তানসহ আত্মহত্যা করবো। চেয়ারম্যারম্যান শামছুল আলম বলেন, আমি কয়েকদিন আগে শালিশের কথা বলে শাহীনকে হাজিরের জন্য বলেছি। কিন্তু তারপরও শাহীনের মা (ফরিদা) তাকে হাজির করেনি। তিনি আরও বলেন, একটি কুচক্রী মহল ওই পরিবারটিকে ধ্বংস করলো। রেশমী গাইবান্ধার গোবিন্দেগঞ্জের আমির আলীর কন্যা।